বাঁশীর জগতে স্বাগতম। আসুন সুরের মুর্ছনায় নিজেকে বুঝতে শিখি
সংগীতরসিক, সংগীতপিপাসু, ও সংগীত-শিল্পীদের ঞ্জানের পরিচয় বৃদ্ধির ব্যাপারে দানের উদ্দেশ্যে সংগীতের পরিভাষা সর্ম্পকে আলোচনা করবো। সংগীতেকে নির্দিষ্ট নিয়মের ভিতর দিয়ে চলতে হয়। এই নিয়মগুলো সংগীতশাস্ত্রের বিধিবদ্ধ। সংগীতের সংঞ্জা, গঠন, রাগসমূহের বিস্তৃত পরিচয় থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় সব কিছুর নির্দেশই রয়েছে সংগীশাস্ত্রে।
সংগীতের ২টা রুপ আছে-
১। ব্যবহারিক বা প্র্যাকটিক্যাল এবং
২। তত্ত্বীয় বা থিওরিটিক্যাল।
সংগীত সর্ম্পকে পরিপূর্ণ ঞ্জন আহরণ করতে হলে অবশ্যই সংগীতের পরিভাষাগুলোর সংগেও ভাল পরিচয় থাকা দরকার।
পরিভাষাঃ যে ভাষা দিয়ে কোনো শব্দের বিশেষ অর্থ বুঝানো হয়ে থাকে তাকে পরিভাষা বলা হয়।
সংগীতঃ সংগীত বলতে, চিত্তবিনোদনে সমর্থ স্বরসমূহের বিশিষ্ট, বিচিত্র ও মধুর রচনাকে বুঝায়। সংগীতের পরিভাষায় গীত, বাদ্য. নৃত্য এই তিনের একত্র সমাবেশ হলো সংগীত।
গীত- কথা,সুর ও তালের মাধ্যমে মনের ভাব প্রকাশ করাকে গীত বলে।
বাদ্য-সুর ও তালের মাধ্যমে যন্ত্রের সাহায্যে মনের ভাব প্রকাশ করাকে বাদ্য বলে।
নৃত্যের- ছন্দ ও মুদ্রা সহযোগে সুললিত অংঙভংগীর দ্বারা ভাব প্রকাশ করাকে নৃত্য বলে।
[চলবে...........]
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।