তেলে জ্বলে মিশ খাওযাতেই চাই যে বাপু...
[সবাই আপনাদের নিজ নিজ বক্তব্য/মন্তব্য, চিন্তা-ভাবনা শেয়ার করতে পারবেন]
বলুন তো ইসলাম কত প্রকার ও কি কি? আপনার প্রকারভেদের সাথে উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে লিখতে হবে।
ইসলাম ৪ (চার) প্রকার:
১। নজরুল ইসলাম/ সিরাজুল ইসলাম
মুসলিম বিশ্বে নর-নারীর ইসলামী নাম রাখা একটি প্রচলিত ও সর্বগৃহীত প্রাচীন নিয়ম হিসাবে প্রচলিত রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মুসলিম ও অ-মুসলিম সম্প্রদায় প্রায়শই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কর্মকান্ডের জন্য নামের শেষে ইসলাম থাকার কারনে এই 'নজরুল' কিংবা 'সিরাজুল' ইসলামের সমালোচনা করে আসছেন। অনেকেই আবার এদেরকেই আদর্শ বলে মনে করে থাকেন।
এবং যাবতীয় কাজ-কর্মের জন্য এদেরকেই মানদন্ড হিসেবে দেখে থাকেন অর্থাৎ ধর্মীয় বিচারে এদেরকে অনেক গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করেন। মনে করেন, এরাই ধর্মের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ। উভয়েই মারাত্মক ভুল ও গোমরাহীতে আছেন। এই ইসলামের বাস্তবিকে কোন অনুসারী না থাকলেও এ নিয়ে রয়েছে ভেদাভেদ, তর্ক-বিতর্ক এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে চলে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা-সমালোচনা।
২।
সৌদী ইসলাম
সমগ্র বিশ্ববাসী সহ ইসলামী দুনিয়ায় কাছে সৌদী আরবের প্রতি রয়েছে এক অন্যরকম অনুভূতি ও দৃষ্টান্ত। পবিত্র ইসলাম ধর্মের প্রিয় ও সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (সা.) এই পবিত্র ভূমিতেই আল্লাহর রাসুল হিসেবে দীর্ঘ ২৩ বছরের সংগ্রামী জীবনে ইসলামের প্রচার করেন এবং আরবের বুকে ইসলামকে বিজয়ী করেন। স্বভাবতই এই ভূ-খন্ডেই রয়েছে পরিপুর্ণ ইসলামী জীবন বিধান, সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই তাই এখানে লক্ষ্য করা যায় কুরআন-হাদীসের বাস্তবায়ন। বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম জাতি এবং অ-মুসলিম সমাজ খুব স্বাভাবিকভাবেই মনে করে থাকেন ইসলামের আদর্শ হলো সৌদী আরব; কিংবা সৌদী আরব যাই করেন তাই হলো ইসলাম। তারাই সঠিক, তাদের জীবন-যাপন পদ্ধতি অনুকরণীয় ও অনুসরণযোগ্য।
তদ্রুপ অন্য একটি গোষ্ঠী ইসলামের বিষয়ে সৌদী আরবকে আদর্শ মনে করে তাদের সমালোচনা করে থাকেন। সৌদী আরব একটি ইসলামী রাষ্ট্র এবং সেখানে কুরআন-হাদীসের সংবিধান কায়েম আছে ঠিকই তবে যারা মনে করেন সৌদী আরবই ইসলামের আদর্শ তাহারা উভয়েই আছেন চরম গোমরাহীতে ও মারাত্মক ভুলে। নিজেদের ধর্ম ইসলাম হলেও কিছু সংখ্যক মুসলমান মনে করেন সৌদী আরবই আদর্শ এবং এরা নিজেদের ব্যক্তিগত জীবনে সৌদী আরবকে অনুসরণ করেন।
৩। পশ্চিমা/ ব্রিটিশ ইসলাম
স্বভাবত: কারণেই ঐতিহাসিকভাবে এই উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসন ব্যবস্থা কায়েম থাকায় এবং পীর-আউলিয়া-মাশায়েখদের দ্বারা ইসলাম প্রচারের কারণে অনেকেই ইসলামের সুন্দর জীবন ব্যবস্থার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে দলে দলে ইসলামে প্রবেশ করেন।
কিন্তু তাদের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে যেহেতু কুরআন-হাদীস ভিত্তিক সাংবিধানিক শাসন ব্যবস্থা চালু নেই এবং এর বাস্তবায়ন নেই তাই তারা ইসলামকে ইসলামের মতো করে দেখতে পায় নাই, শিখতে পারে নাই, জানতে পারে নাই। চরম এক বিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে ইসলামের অনুসারীদের মধ্যে অজান্তেই ঢুকে পড়ে ব্রিটিশ কালচার, শাসন পদ্ধতি ও ধর্মীয় রীতিনীতি। এই ইসলামের অনুসারীই (প্রকৃতপক্ষে এরা মুসলমান দাবীদার হতে পারে না) বর্তমান পৃথিবীতে সর্বাপ্রেক্ষা বেশী।
ব্রিটিশ শাসনামলে ব্রিটিশ সরকার যখন দেখল এতদঅঞ্চলে দলে দলে মানুষ ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে নিজেদের আবদ্ধ করেছে এবং প্রতিনিয়তই তা সংখ্যা ছাড়িয়ে যাচ্ছে; যা ব্রিটিশ সরকারকে চিন্তায় ফেলে দেয়। ব্রিটিশ সরকার চিন্তা-ভাবনা শুরু করে দিল কিভাবে ইসলামের বিজয় ঠেকানো যায়।
সারাবিশ্ব শাসন করার অভিজ্ঞতা ও ইতিহাস থেকে তারা শিক্ষা নেয় ইসলামের বিজয় ঠেকাতে হলে সম্মুখ যুদ্ধ কিংবা প্রতিরোধ ব্যবস্থা কোনটিই কার্যকরী নয়, ভংগুর। তারা চমৎকার অত্যন্ত কৌশলী নীতি অবলম্বন করে।
তারা মুসলমানদেরকে তাদের ধর্মের প্রতি নিরুৎসাহিত না করে বরং উৎসাহিত করতে থাকে। বিভিন্ন জায়গায় স্থাপন করে মসজিদ, মাদ্রাসা, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। ব্রিটিশ শাসনামলে মানুষ তাদের ধর্ম পালন করতে কোনই অসুবিধায় পড়তে হয়নি।
তারা নামাজ পড়েছে, রোযা রেখেছে, যাকাত দিয়েছে, হজ্ব করেছে, পর্দা করেছে, বিয়ে-শাদী ইত্যাদি যাবতীয় সামাজিক অনুষ্ঠানাদি করেছে ঠিক নিজেদের মতো করেই। কোন বাধার সম্মুখীন হতে হয়নি তাদের। সেই ধারা বর্তমানেও চলে আসছে।
এই ইসলামের মুল ভিত্তি হলো- দু'জন গড। একজন ধর্মীয় গড এবং আরেকজন রাষ্ট্রীয় গড।
অত্যন্ত কৌশলী নীতি অবলম্বন করে তারা এই বিশ্বাসই প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল এবং শেষ পর্যন্ত সফলও হয়েছে। অজ্ঞ ও নিরক্ষর মুসলিম সমাজ তখনো শিক্ষা-দীক্ষার আলো দেখেনি। নেহায়েত কিছু কিছু পুরুষের জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা করা হলেও নারীদের জন্য তা ছিল তখনো অকল্পনীয়, নিষিদ্ধ, না'জায়েয কাজ। বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত সহ অনেক মুসলিম নারীর ত্যাগ ও সংগ্রামের কারণেই আমাদের নারী সমাজ শিক্ষার আলো পেয়েছে। শিক্ষা হিসেবে মক্তবী শিক্ষারই ছিল যথেষ্ট কদর ও প্রচলন।
এটি অবশ্য ব্রিটিশ সরকারই করেছিল। মুসলমান সমাজ সবচেয়ে বড় মারটি খেয়েছিল এখানেই, শুধুমাত্র শিক্ষার আলোর কারণে। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ব্রিটিশ শাসক ইসলামের বিরুদ্ধে তাদের ক্রুসেড ঘোষণা করে এবং ইসলামী সমাজ ব্যবস্থার সব খুটিঁ ধ্বংস করে দেয়। ফলে ইসলাম শুধু নামেই রয়ে গেল; মুসলমান শুধু নামেই মুসলমান হল। তার ব্যক্তিগত, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় কাজে ইসলামের কোনই প্রতিফলন ঘটেনি।
খ্রিস্টান ধর্মের আদলে তারা মানুষ কে বোঝাতে সক্ষম হলো রাষ্ট্রের একজন রাষ্ট্রপ্রধান থাকবেন যিনি রাষ্ট্রীয় ব্যাপারে সব ধরনের সিদ্ধান্ত ও পরিচালনা পদ্ধতি নির্ধারণ ও সংরক্ষন করবেন। এখানে ধর্ম কিছুই বলতে পারবে না। আর ধর্মীয় ব্যাপারে রাষ্ট্র মাথা ঘামাবে না। খ্রিস্টানদের ধর্মীয় গুরু হচ্ছেন পোপ; যিনি ধর্মীয় সর্বোচ্চ সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত এবং ধর্মীয় যে কোন রীতিনিতি ও ব্যাপারে তিনিই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকেন এবং সে পদ্ধতিতেই পরিচালনা করেন; রাষ্ট্র এখানে মোটেই মাথা ঘামাননা। আবার রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তের ব্যাপারে পোপ কোন ধরনের হস্তক্ষেপ করেন না।
এই হল খ্রিস্টান ধর্ম। অত্যন্ত দু:খের বিষয়, অনুতাপ-পরিতাপের বিষয়, ভাবনার এবং গবেষণার বিষয় আমরা মুসলমান হলেও এখনও সেই খ্রিস্টান ধর্মের নিয়ম কানুনই বেশী মানছি। আমাদের মন-মনন ও মগজে এখনো খ্রিস্টানদের তরিকাই বদ্ধমুল হয়ে আছে। তদ্রুপ ভৌগলিক অবস্থানের কারণে শত সহস্র হিন্দুয়ানী রীতিনীতি, বিশ্বাসও আমাদের মাঝে গেঁথে গেছে। এবং তা আমরা অত্যন্ত যত্ন সহকারে মুসলিম রীতিনীতি মনে করে বিশ্বস্ততার সহিত পালন করে আসছি।
যেমন: যৌতুন প্রথা, বিভিন্ন দিনে বিভিন্ন কাজ না করা (এই কাজ সেই কাজ না করা, বাঁশ না কাটা ইত্যাদি), ভাস্কর্য/মূর্তি, মাথায় পুরো ঘোমটা না দিয়ে হিন্দুদের মতো আধা ঘোমটা দেয়া, সন্তানের জন্মের ষষ্ঠি পালন (মাথার পাশে ধান, ঘাস, টাকা-পয়সা, কাগজ-কলম ইত্যাদি রাখা), পীর-আউলিয়াদের মাজারে সিজদা (অত্যন্ত গর্হিত এবং গুনাহের কাজ; সরাসরি শিরক, যা আল্লাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না) দেওয়া ইত্যাদি আরো অনেক অনেক কু-সংস্কার। [কখনো সময় হলে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছা আছে; তবে বাজারে এখন ইসলামী বিষয়ে হাজার হাজার বই পাওয়া যায় যা পড়লে এই সমস্ত বিষয়ে কুরআন-হাদীস'র আলোকে বিস্তারিত জানা যাবে]
বিভিন্ন শাসন ব্যবস্থা ও শাসনামলে বিভিন্ন গোষ্ঠী এবং ধর্মীয় অনুশাসনের কারণে ইসলাম ধর্মের সাথে অন্যান্য ধর্মের জাহিলিয়াতী রীতিনীতি, বাতিল পদ্ধতি, অনৈসলামিক কর্মকান্ড আগাছা ও ভাইরাসের মতো করে ঢুকে পড়েছে। এখনই সময় এসেছে এইসব আগাছা ও ভাইরাস চিহ্নিত করার এবং তা দূরীভূত করে সত্য দ্বীনে একীভূত হওয়া। দুর্ভাগ্য আমাদের আমরা এখনো ব্রিটিশ ইসলামের পথেই রয়ে গেছি। [এ সম্পর্কেও পরবর্তীতে বিস্তারিত লেখার আগ্রহ রইল; তবে বাজারে অনেক বই পাওয়া যায় যা পড়লে জানতে পারবেন]
৪।
আল-ইসলাম/ দ্বীন ইসলাম
আল-ইসলাম বা দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে লেখার সাহস, যোগ্যতা, দক্ষতা কিছুই আমার নেই। আমি আশা করছি আপনারাই এ সম্পর্কে আমার চেয়ে বেশী ভাল ধারণা রাখেন, জানেন, বলতে পারবেন। তবে আমি যা জানি, জানতে চাই এবং মানতে চেষ্টা করি তা হচ্ছে; আল্লাহ'র মনোনীত একমাত্র জীবন ব্যবস্থার নাম হলো আল-ইসলাম। সমগ্র মুসলিম বিশ্বের অনুসারী মুসলমানগণ এই ধর্মীয় ব্যবস্থার প্রতি ঈমান এনেছেন এবং তাদের সামগ্রিক জীবনে তা বাস্তবায়নের সংগ্রামে লিপ্ত আছেন।
ইসলাম অর্থ শান্তি; ইসলাম শান্তির ধর্ম।
আল-ইসলামু হাক্বুন- ইসলাম সত্যের ধর্ম; ওয়াল কুফরু বাতেলুন- কুফর বাতিল ধর্ম। আল-ইসলামু নুরুন- ইসলাম আলোকীত জীবন ব্যবস্থা; ওয়াল কুফরু বাতেলুন- কুফরী বাতিল ধর্ম।
প্রত্যেক মুসলিম নর-নারী প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজের আগে অযু করতে করতে সেই শাস্বত বাণীরই ঘোষণা দেন। তবে আমরা তার বাস্তবিক অর্থ বুঝতে ভুল করার কারণেই হক্ব এবং বাতিলের মধ্যে পার্থক্য করতে পারছি না; এবং হক্ব ও বাতিলের সংমিশ্রণেই পরিচালনা করছি আমাদের জীবন; যা কোনভাবেই কাম্য নয়।
ইসলামই একমাত্র মহান রাব্বুল আ'লামীনের মনোনীত জীবন ব্যবস্থা।
আর সব ব্যবস্থাকেই এই মহাবিশ্বের অধিপতি, স্রষ্টা বাতিল বলে ঘোষণা করেছেন।
ইসলামী জীবন ব্যবস্থার মুল ভিত্তি হল একেশ্বরবাদ। একমাত্র আল্লাহই এই সমগ্র বিশ্বমন্ডল, নভোমন্ডল সহ সৌরজগতের সবকিছু সৃষ্টি করেছেন। তিনি মহাপরাক্রমশালী এবং সর্ববিষয়ে অবগত আছেন। তাঁর কোন শরীক নেই; তিনি এক ও একক।
হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.) তারঁ প্রেরিত নবী ও রাসুল। মানুষ ও জ্বীন জাতিকে তিনি তাঁর ইবাদত করার জন্যেই সৃষ্টি করেছেন। ইসলামে দুটি জীবন রয়েছে- ১) পৃথিবীর ক্ষণস্থায়ী জীবন বা ইহকাল ও ২) মৃত্যুর পর পরকালের স্থায়ী জীবন
যারা ইহকালে আল্লাহর ভূমিতে তাঁরই দেখানো জীবন ব্যবস্থায় (আল-ইসলাম) নিজেদের, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবন ব্যবস্থা কায়েম করবেন এবং সেই মোতাবেক আমল করবেন তাদেরকে পরকালে পাপ-পুণ্যের ভিত্তিতে পুরস্কার (বেহেশত) ও তিরস্কারের (দোযখ) ব্যবস্থা করবেন। এই ব্যবস্থায় ধর্মীয় এবং রাষ্ট্রীয় প্রত্যেকটি বিষয়ে, পরিচালনা পদ্ধতি ও সিদ্ধান্ত একমাত্র আল্লাহ প্রেরিত জীবন বিধান আল-কুরআন ও সুন্নাত অনুযায়ীই পরিচালিত ও বাস্তবায়িত হবে; অন্য কোন মত/তন্ত্র-মন্ত্র/বিধান/সংবিধান মোতাবেক নয়। [পরবর্তীতে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছা রইল; যদি ও বাজারে হাজার হাজার বই পাওয়া যায়]
একবার ভেবে দেখুন তো? একবার নিজেকে প্রশ্ন করুন তো? আমি, আপনি, আমরা যারা নিজেদেরকে মুসলমান দাবী করি/করছি, আমরা আসলেই কোন ইসলামে আছি? আমাদের চলার পথ কি সঠিক?
আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তাওফিক দান করুন এবং সঠিক আমল করার, সত্য ও মিথ্যার পার্থক্য করার তাওফিক দিন, এবং সেই মোতাবেক কুরআন ও সুন্নাত ভিত্তিক জীবন ব্যবস্থা কায়েমর সুযোগ দিন; আমিন।
।
[ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন; যে কোন ধরনের তথ্য বিভ্রান্তির জন্য নোট আকারে লিখুন; সত্যতা যাচাই করে সংযোজন/বিয়োজন করব ইনশা'ল্লাহ]
সর্বশেষ সংশোধন: ০৫/০৩/০৯; ১২:২৬
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।