উন্মাদ আমি আমার লিখা পড়বার প্রয়োজন আছে কি
এক সংবাদে প্রকাশ "প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশেই" এটাও কি তাই????
ট্যাঙ্ক প্রবেশের ১ ঘন্টা ১০ মিনিট পর শুক্রবার সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল মইন উ আহমেদ বিডিআর সদরদপ্তরে গেছেন।
সেনা প্রধানের গাড়িবহর ১২টা ১০ মিনিটে পিলখানায় প্রবেশ করে।
এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন শুক্রবার বেলা ১১ টা ৪০ মিনিটে বিডিআর সদরদপ্তরে যান।
তার সঙ্গে পুলিশের কয়েকজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা রয়েছেন।
ঘটনাস্থলে, সকাল ১০টা ৫৫ মিনিটে প্রথমে ছয়টি ট্যাঙ্ক ও ২০টি সাঁজোয়া গাড়ি সদর দপ্তরের প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করে।
সাঁজোয়া যান সমেত সুসজ্জিত এ দলের সেনা সদস্যদের হাতে ভারি অস্ত্রও দেখা গেছে। এর আগে র্যাবের দুটি গাড়ি এবং কয়েকটি এম্বুলেন্সও সেখানে ঢুকে। দ্বিতীয় দফায় সেনাবাহনীর ট্রাক, ১৫টি জিপসহ বিপুল সংখ্যক সেনা সদস্য মার্চ করে বিডিআর দপ্তরে প্রবেশ করে অবস্থান নেয়।
এগুলোর কোন কি প্রয়োজন আছে?
এর আগে সকাল আটটায় দ্বিতীয় দফা বিডিআর সদর দপ্তরের ভেতরে তল্লাশি অভিযান শুরু হয় পুলিশ ও র্যাবের নেতৃত্বে।
বিডিআর বিদ্রোহীরা আত্মসমর্পণের পর বৃহস্পতিবার রাত আটটায় পুলিশ পিলখানার নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে।
এরপরেই তারা উদ্ধার অভিযান চালায়। রাত চারটা পর্যন্ত চালানো অভিযানে মোট ১৭টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
পিলখানায় বিদ্যুৎ না থাকায় তল্লাশি অভিযান বন্ধ করে দেওয়া হয়। এটাও কি কারো নির্দেশেই না কি?
এদিকে নিখোঁজ আত্মীয় স্বজনদের সকাল থেকেই সদর দপ্তরের বাইরে ভিড় করেছে।
এছাড়া সকাল ১০টা থেকে ধানমণ্ডির জিগাতলা সড়কে স্বল্প সংখ্যক যানবাহন চলাচল শুরু হয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।