আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের কয়েকজন রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা :

আহসান ১) খন্দকার মোশাররফ হোসেন। লেবার মিনিষ্টার এবং হাসিনার বিয়াই, ৭১ সালে তার বাড়িতেই পাকবাহিনীর ক্যাম্প ছিলো। এই মোশারফের বাবা ছিলেন ফরিদপুরের শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান। . ২) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর… ১৯৭১ সালে যুদ্ধের ৯ মাস ময়মনসিংহে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (জেনারেল) ছিলেন। পাকিস্তান রক্ষার জন্য রাজাকার বাহিনী নিয়োগ কর্তা ছিলেন (বলেছেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দীকি বীর উত্তম)।

. ৩) এইচ এন আশিকুর রহমান…… আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কোষাধ্যক্ষ ও বর্তমানে রংপুর-৫ আসনের এমপিএবং অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি.. ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধকালে আশিকুর টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসাবে বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় রাজাকার বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা। . ৪) সাজেদা চৌধুরী …সংসদ উপনেতা ও শেখ হাসিনার ফুফু। পাকিস্তানের গেজেট করা রাজাকার। ৭/৮/১৯৭১ তারিখের পাকিস্তান সরকারের গেজেটবদ্ধ। . ৫) ১৯৯৬ এর কেবিনেটে জামালপুরের নুরু রাজাকারকে ধর্মপ্রতিমন্ত্রী বানিয়েছিলো হাসিনা।

. 6। লিয়াকত আলী -হবিগঞ্জ জেলার লাখাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি. লিয়াকত আলীসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের মামলা করা হয়েছে। হবিগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-১ এর আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলার বাদী হচ্ছেন লাখাই কৃষ্ণপুর গ্রামের হরিদাস রায়। মামলায় ২৫ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।

. এজাহারে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর রোববার ভোর ৫টা থেকে বিকেল ৫টার মধ্যে প্রধান আসামী লিয়াকত আলীর নেতৃত্বে পাক বাহিনী উপজেলার কৃষ্ণপুর, গদাইনগর ও চণ্ডিপুর গ্রামে ১২৭ জনকে হত্যা করে। আরজিতে শহীদ ৪৫ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। . 7। আকবর আলীর -বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি. মুক্তিযুদ্ধের সময় বাড়ি-ঘরে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের অভিযোগে বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি আকবর আলীর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের মামলা হয়েছে। আকবর আলী কিছুদিন আগেও আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটির সহ-সভাপতি হিসেবে সক্রিয় ছিলেন।

. ১৯৭১ সালের ১৭ মে আসামি আকবর আলী পাক হানাদার বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে বাদীর বাড়িতে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট করেন এবং যাবার সময় আগুন দিয়ে ঘর পুড়িয়ে দেয়। প্রামাণিকের ছেলে আকবর আলী পাক হানাদার বাহিনীর সহযোগী ও শান্তি কমিটির নেতা হিসেবে পরিচিত। তিনি এলাকায় নারী ধর্ষণ ও লুটপাটে পাক হানাদার বাহিনীকে সহযোগিতা করেছেন। . 8। আব্দুল হামিদ গাজী -(তথা কথিত আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা ) শ্যামনগর থানার কাশিমারি গ্রামের কানাই গাজীর পুত্র. 9।

আনোয়ার হোসেন কারিকর -বর্তমানে সাতক্ষিরা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি. 10। আদর আলী কারিকর- (আনোয়ার হোসেন কারগরের ভাই). ৬। আব্দুস সবুর মোল্লা -সাতক্ষিরার শ্যামনগর উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সেক্রেটারী। . 11। ছইলউদ্দীন তরফদার-কাশিমারি ,শ্যামনগর,সাতক্ষিরা. 12।

আব্দুল হক তালুকদার-কাশিমারি, শ্যামনগর, সাতক্ষিরা. 13। আব্দুস সবুর মোল্লা-কাশিমারি ,শ্যামনগর,সাতক্ষিরা. 14। রহিম পাড় -কাশিমারি ,শ্যামনগর,সাতক্ষিরা. ১5। সেলিমের বেয়াই মুসা বিন শমসের. 16। হাসিনার বেয়াই মোশাররফ- ফরিদপুরের শান্তি কমিটির লীডার. 17।

আনোয়ার হোসেন- আওয়ামী লীগের সাংসদ. 18। মাওলানা নুরুল ইসলাম- সাবেক ধর্মমন্ত্রী. 19। চৌধুরী পিরু মিয়া- সিলেট-৩ আসনের সাংসদ. মুক্তি যুদ্ধের তথাকথিত ধারক বাহক দের কাছে আমার প্রশ্ন, বর্তমানে আওয়ামী ও বাম রাজনীতির এই সমস্ত রাজাকার দের বিচার আপনারা চাইবেননা কেনো? ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.