বন্ধুদের নিয়ে বাঁচি
জমিটা সিভিল এভিয়েশনের। কয়েকবছর আগে দখল করেন সিভিল এভিয়েশনেরই এক কর্মকর্তা। নাম মো.রতন। দুর্নীতির দায়ে তিনি দায়িত্ব থেকে অপসারিত হন। তিনি দখল করা জমিতে কয়েকটি দোকান দিয়েছেন।
আর দিয়েছেন দিয়েছেন একটি মসজিদ। দানবীর মো.রতন মসজিদটির নাম দিয়েছন, ফায়দাবাদ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ। বিমান বন্দর গোল চক্কর মূর্তি অপসারণ কমিটির চেয়ারম্যন ও পীর সাহব মুন্সীগগঞ্জ মুফতি নূর হোসেন নূরানী এই অবৈধভাবে দখল করা জমির উপর স্থাপিত মসজিদের খতিব। মসজিদের তো দোষ নেই। পবিত্র স্থান।
কিন্তু আল্লার ঘর বানানোর মাধ্যমে যারা ধান্ধা করতে চায় তারা কেমন মানুষ? এই ভন্ডরা আবার এতোই ধর্মপ্রান যে,মূর্তি দেখলেও ঈমান যায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।