প্রবাস থেকে - জীবন যখন যেরকম!!
জানি লেখার হেডিং পইরাই সবাই আমার কয়টা স্ক্রু গেছে এইটা নিয়া গবেষণা করতেছেন কিন্তু ঘটনা সত্যি। এইমাত্র খবরটা পাইলাম - কি বিশ্বাস গেলেন নাতো?!! জ্বি- আমিও তাই ভাবছিলাম, পরে দেখলাম ঘটনা সঠিক।
যেই অভিনব বিন্দ্রা কে হারায়ে আমাদের আসিফ মিয়া শুটিং এ ২০০২ ম্যানচেস্টার কমনওয়েলতে সোনা জিতছিল সেই বিন্দ্রা আজকে ভারতের পুরা অলিম্পিক ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একক কোন খেলাতে সোনার পদক আনছে- আর আমাদের আসিফ মিয়া অলিম্পিকেই কোয়ালিফাই করতে না পাইরা ঘরে বইসা মোরগ পোলাও খাইতেছে।
যাই হোক অলিম্পিক খেলাতে কোন পদক জিততে যে এখনও অন্তত এক আলোক বর্ষ দুরে আছি আমরা এইটা আমিও জানি, আর জানি বইলাই যখন দেখলাম অলিম্পিকে অংশ নিতে আসা ২০৫ টা দেশের জাতীয় সংগীতের (national anthem) মধ্যে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত দ্বিতীয় সব থেকে সুন্দর বলে বিবেচিত হইছে লন্ডনের গার্ডিয়ান পত্রিকায় তখন মনটা ভাল হয়ে গেল- যদিও আমার ধারণা আমাদের জাতীয় সংগীতের যোগ্য আর কোন দেশেরই নাই তাও বিচারকের রায় আপাতত মাইনা নেয়া ছাড়া উপায় দেখলাম না।
লন্ডনের গার্ডিয়ান পত্রিকার লিংকটা দিলাম- লিংক
আর্টিকেলটা একটু বড়ই, ধৈর্য্যের অভাব থাকলে একদম শেষের দিকের তালিকাটা দেইখা নিলেই বুঝবেন যে, আমি এখনও পাবনা কেস হইতে দেরি আছি!!
- "আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস,আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।
।
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
মরি হায়, হায় রে -
ও মা, অঘ্রাণে তোর ভরা ক্ষেতে আমি কি দেখেছি মধুর হাসি। ।
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে ।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মত,-
মরি হায়, হায় রে -
মা তোর বদনখানি মলিন হলে; ও মা আমি নয়ন জলে ভাসি।
। "
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।