মহান আল্লাহপাকের দরবারে অশেষ মেহেরবানি ও শোকরানা আদায় করছি যে, তিনি আজ এই ২১ জুন ২০০৮ ইং তারিখে আমাকে এই ব্লগে লেখার জ্ঞান ও সামর্থ দান করেছেন। সেইসব বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের প্রতি সালাম ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, যাদের কারণে এই ব্লগবিজ্ঞান ও বাংলা ভাষার সৌন্দর্য সারা পৃথিবীর মানষকে জানানো সম্ভব হচ্ছে।
আসুন, এই পৃথিবীটাকে আরো সুন্দর করি যে যার অবস্থান ও সামর্থ অনুযায়ী। নিজে যতটুকু পারি ভাল কাজ, ভাল চিন্তা ও ভাল কথা বলি। অন্যকে সর্বদা পজিটিভ দিক দিয়ে মূল্যায়ন করি, উৎসাহিত করি।
কারুর ভাল করতে যদি না পারি; অন্তত ক্ষতিকর কিছু যেন না করি বা বলি।
বর্তমানে আমাদের ভিতর সহনশীলতা খুব কমে েগছে। এর কারনও হয়ত আছে। জনসংখ্যার বৃদ্ধি, অনুকূল আবাসন পরিবেশের অভাব, নূ্্যনতম চাহিদার খাবারের অভাব, দারিদ্র, স্বপ্নভঙগ, যুদ্ধ-বিগ্রহ নানা কারণে বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষ অস্থিরতায় ভুগছে। এর ফলে ব্যক্তির মানসিক ''ইগো'' ব্যাপরটা তীব্রতর হচ্ছে।
কেউ কারুর কাছে যেচে গিয়ে নিজের দোষ স্বীকার করছি না, যেচে গিয়ে কারুর প্রতি একটু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছি না, যেচে গিয়ে কারুর কাছ হতে ভাল কিছু শিখছি না, যেচে গিয়ে কারুর বড় হতে দিচ্ছি না। অথচ নিজে সামান্য ছোট হয়ে, একটু নরম হয়ে অন্যের পাশে গিয়ে দাড়ালে কত মহৎ কিছুই না হতে পারে! কারুর সামান্য উপদেশ, সামান্য সান্ত্বনা, সামান্য সাহায্য অন্য কাউকে বিরাট কিছু হতে সিঁিড় হতে পারে। নিরবে নিভৃতে এরকম মানুষ অনেক আছে, যারা অকাতরে নিজের সর্বস্ব দিয়ে পৃথিবীর মানুষের , পৃথিবীর পরিবেশের ভালোর জন্য কাজ করে যাচ্ছে। মানুষ হিসাবে আমাদের ব্যর্থতা এই যে, যে কোন ব্যাপারে, সবার আগে আমাদের মনে ঐ ব্যাপারটার খারাপ দিকটাই উদয় হয়। অথচ ভাল দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েই প্রথমেই দেখা উচিত।
আসুন, আমরা আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি সুন্দর করি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।