যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে
নানারকম হইতে পারে।
১. চারপাঁচজন গেটের কাছে শাশ্বতের পোস্টার নিয়ে দাড়াতে পারে। সেখানে শাশ্বতের জন্য সাহায্য চাওয়া যেতে পারে। খেলা শুরুর আগে, টিকিট কাউন্টারগুলোর সামনে, গেটের সামনে এমন করা যেতে পারে।
২. টি-শার্ট বিক্রি করা যেতে পারে।
৩. বিসিবিকে অনুরোধ করা যেতে পারে ফাইনালের টিকিটের সাথে শাশ্বতের জন্য ১ টাকার একটা অতিরিক্ত ডোনেশন স্টাম্প বিক্রি করতে। এক্ষেত্রে বিসিবির সাথে যোগাযোগ আছে এমন কাউকে দরকার।
ফান্ড রেইজিং এর এই ক্যাম্পেইনের জন্য কোন অনুমতি লাগবে কিনা, লাগলে সেটা বিসিবি নাকি পুলিশের কাছ থেকে নিতে হবে এই বিষয়গুলো খোঁজ নিতে হবে।
সর্বপরি লাগবে ফাইনালের দিন বেশ কিছু ব্লগারের গণজমায়েত। লাগবে পোস্টার।
সুজন যদি পোস্টার পাঠায় তাহলে তো বেশ। এদিকে হাতে লেখা পোস্টারের জন্য যীশু, মিলটন হয়তো সাহায্য করতে পারবে।
আরো কিভাবে স্টেডিয়াম থেকে ফান্ড রেইজ করা যায় সে বিষয়ে পরামর্শ চাই। নতুন নতুন আইডিয়া দরকার। ঐখানে বেশ কয়েকটা গেট, ফাইনালের দিন বিশাল লম্বা লাইন থাকে।
গ্যাঞ্জামও প্রচুর। স্টেডিয়ামের মধ্যে যদি ফান্ড রেইজ করা যেত গ্যালারীতে গ্যালারীতে তাহলে বোধহয় সবচেয়ে বেশী সাড়া পাওয়া যেত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।