বুধবার ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার নাসির উদ্দিন আহমেদ এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “রায় ঘোষণার কয়েকদিন আগে খসড়া পর্যায়ে তা লিক হয়ে থাকতে পারে।”
তিনি বলেন, “যদি খেয়াল করে দেখেন, যে কপি পাওয়া গেছে বলে দাবি করা হয়েছে, তাতে কোনো অনুচ্ছেদ দেয়া নেই। কিন্তু মূল রায়ে অনুচ্ছেদ রয়েছে।”
এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় দায়ের করা জিডিতে বলা হয়, ঘোষণার আগে রায়ের কোনো অংশ কোথাও প্রকাশের সুযোগ নেই। তারপরেও কিভাবে কথিত রায় বা রায়ের খসড়া বা এর অংশবিশেষ ফাঁস হলো তা উদ্বেগের বিষয়।
তদন্ত করে এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য পুলিশকে অনুরোধ করেছেন রেজিস্ট্রার।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।