আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইসলাম সামনে এলেই ধর্ম যার যার বুলি কিন্তু পূজার সময় সার্বজনীন উৎসব: অপবিত্র মুশরিক প্রীতি আর কত?

”সব রাজাকারদের বিচার চাই”

আমাদের বাংলাদেশে একটা চুশীল সমাজ আর একটা কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক সমাজ আছে, যারা কিনা মানুষের সব ভাল বিষয়ে নাকি কথা বলে। তাদের স্লোগানে কথিত মানবতার কথা থাকে। কিন্তু বাস্তবে সোনার বাংলার মানুষ এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলো থেকে কি পেয়েছে? কি দিয়েছে বাংলার শান্তিপ্রিয় মানুষগুলোকে? আপনারা বেশি না একটু চোখ-কান-নাক খোলা রাখলেই দেখতে পাবেন এদের সৃষ্টির নিকৃষ্ট চেহারা। এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলো মানবতার জয়গানের আড়ালে দেশে দেশে অশান্তি আর মুসলমানকে হেয় করার জন্য তৈরি হয়েছে। আপনারা আরও গভীরভাবে খেয়াল করবেন এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলো হিন্দু, বৌদ্ব , খ্রিস্টান ও ইহুদীদের জন্য প্রয়োজনে চোখের পানি শেষ করে ফেলে।

কোনও মুসলিম দেশে যদি ব্যাক্তিগত গোলমালের জন্য কোনও হিন্দু, বৌদ্ব , খ্রিস্টান ও ইহুদীদের একজন মাত্র ব্যাক্তিও মারা যায় তখন ইন্টারনেটে ঝড় তোলে তাদের পক্ষে। বড় বড় কথায় মানুষকে চরমভাবে ধোকা দেয়। মনে হয় বিশ্বের সমস্ত হিন্দু, বৌদ্ব , খ্রিস্টান ও ইহুদীরাকে মেরে ফেলা হয়েছে। বাংলাদেশে রামুর ঘটনা হাজারো উদাহরনের একটি মাত্র উদাহরন। পকেট উজাড় করে তাদের জায়গাগুলাকে ঠিকই মেরামত করে দিল।

মূলত এটা তাদের পরিকল্পিত ঘটনা ছিল। একদিকে বাংলাদেশকে খাটো করো অন্যদিকে সেখানের পরিবেশ ভাল করাই উদ্দেশ্য ছিল। এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলো এখানে ঠিকই সাকসেস হয়েছে। কিন্তু তখনি সেই রামুর পাশেই চলছিল রামুর স্বজাতিদের দ্বারাই গন মুসলিম নিধন। এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলোর তখন মানবতা গর্তে ঢুকে গেছেছিল।

একটা এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলো কেউ প্রতিবাদ করেনি। করবে কেন? তারা তো বিশেষভাবে মুসলমানদের বিরোধীতা করার জন্যই এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক সেজেছে। এখন আবার এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলো বিভিন্ন সোস্যাল পেজে এবং ব্লগে নতুন বুলি ঝাড়ছে: ইসলাম উনার কোনও বিষয় সংশ্লিষ্ট থাকলে বলে, ধর্ম যার যার বাংলাদেশ সবার। কিন্তু পরক্ষনেই হিন্দুদের পুজা আসলে সুর পাল্টে যায়। তখন এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলো বলতে থাকে পুজা সার্বজনীন উৎসব।

এই কাফিরের পা চাটা গোলাম নামধারী মুসলমান চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক এখন ধর্ম যার যার বুলি কোথায় গেল? একটা বিষয় কি আমাদের বাংলাদেশে যত সংগঠন এবং সংস্থা বা এনজিও তৈরি হয়েছে সব গুলোর একটাই উদ্দেশ্য আর সেটা হচ্ছে মুসলিম নির্যাতন, মুসলিম বিরোধীতা। অপরদিকে হিন্দু, বৌদ্ব , খ্রিস্টান ও ইহুদীদের পা চেটে পরিস্কার করার জন্যই তাদের তৈরি। আবসুস হলেও সত্য য়ে আমরা যারা মুসলমান তারাই এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলোকে চিনিনা। কোনও কোনও ক্ষেত্রে প্রশ্রয় দিচ্ছি। তাদের মুনাফিক্বীর জালে আটকিয়ে ফেলছি নিজেকে।

কিন্তু এখন আগের থেকে মানুষ ধোকা বিষয়ে চোখ খুলতে শিখেছে। আশাকরি শিগ্রই এই চুশীল এবং কথিত মানবতার ধ্বজাধারী হিন্দু প্রেমিক নাস্তিক গুলোকে মুসলমানের গোলাম বানাতে কষ্ট হবে না।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.