যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই । কাদঁতে আসিনি ফাসিঁ দাবী নিয়ে এসেছি ।
ফাঁদে পা দিবেন না !!!!
গ্রামীন ফোন কেবল একটি নাম্বার থেকে ফোন করে আর কোন নাম্বার থেকে ফোন করে না । সম্প্রতি সময়ে নানারকম প্রতারণা করা হয়েছে এবং হচ্ছে । বিভিন্ন পুরস্কার দেবার নাম করে যেএকটি নাম্বার থেকে ফোন করে নানা রকম প্রলোভন দেখিয়ে কোন বিশেষ নাম্বারে টাকা ভরাতে বলা হয় ।
টেলিভীশনে এমন একটি এ্যাড দেখে আমার বন্ধুর আফসোসঃ আমরা তো ফাদেঁ পড়ে আছি আর ফাদেঁ পা দিব কিভাবে ?
আমি বললাম , মানে ??
তার বক্তব্য সহজ সরল গ্রামীন ফোন তো আমাদের সারল্যের সুযোগ নিয়ে সবটাকা হাতিয়ে নিয়ে যাচ্ছে , একটি ফোন কলের জন্য আমরা ৭ টাকা পর্যন্ত দিয়েছি আর এখন দিচ্ছি ৩.৪৫ টাকা । এমন দরিদ্র দেশে আমরা কত টাকা অপ্রয়োজনীয় ফোন কল করে একটি বিদেশী কোম্পানী দিচ্ছি তার ছোট খাটো পরিসংখ্যান সে দিয়েদিল ।
আমি বললাম অন্য অপারেটররাও তাই করছে ।
তার বক্তব্য ভিন্ন ।
গ্রামীনফোন প্রতাররনা করছে নিজেই ।
কেন ??
তার বক্তব্য সহজ , শুরু থেকে গ্রামীন ফোন কিংবা গ্রামীন ব্যাংক এর মালিকানা বলা হয়েছে গ্রামীন ব্যাংক সদস্য নারীদের । কিন্তু ১০ বছর পর দেখলাম তার মালিকানা তো নারীদের হলোই না বরং বেরিয়ে এলো কেচোঁ থেকে সাপ , গ্রামীন ফোন এখন টেলি নরের ।
ব্যাপারটা বাংলাদেশের ক্ষমতর মতন । সকল ক্ষমতার উৎস জনগন আর আমরা দেখি আমাদের ক্ষমতার কি জোর!!
ঠিক গ্রামীন ব্যাংকের ঋণগ্রহীতা নারীরাও গ্রামীন ফোনের মালিক।
আমি ব্যাকলের মতন চেয়ে থাকি ।
ইতস্তত করে বলি, তো ??
তার উত্তর অন্য ফোনগুলো তোর দাবী করে না অভুক্ত মানুষগুলো তাদের মালিক । তারা ব্যবসায়ী , মুনাফা করতে এসেছে । আর বাংলালিংক কিংবা ওয়ারিদ যখন কল রেট কমাতে গেল তখন কিন্তু গ্রামীন ফোন ই তাদের বাধা দিয়ে কল রেট কমাতে দেয়নি ।
শালারা বেনিয়া, রক্তচোষার দল । ভন্ড-প্রতারক নিজেরা আর বলবে ফাদে পা দিবেন না আরে আমরা তোদের ফাঁদেই আটকে আছি , পা দেব আর কোন ফাঁদে ??
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।