নামের সাথে কামের কিছু মিলতো থাকবোই
জামায়াতের বর্তমান নেতৃত্ব দ্বিমুখী প্রবল চাপের মধ্যে পড়েছে। এ চাপ একদিকে এসেছে দলের তহবিল যোগানদাতা ও অণ্যদিকে তরুণ প্রজন্মের অধিকাংশের কাছ থেকে জামায়াতের ভেতরে পরির্বতনের দাবি প্রবল। কিন্তু দলের আমির মাওলানা নিজামী, মহাসচিব মুজাহিদসহ কয়েকজন নেতৃত্ব থেকে অপসারিত হতে পারেন শোনা গেলেও তা সহজ ভাবে ঘটবে বলে মনে হয় না। জামায়াতের প্রভাবশালী নেতা ও নীতিনির্ধারকদের বিরুদ্ধে তহবিল পরিচালনায় অস্বচ্ছতাসহ দুর্নীতি ও স্বজন প্রীতির অভিযোগ প্রবল হচ্ছে। অন্যদিকে নতুন প্রজন্মের শিবির বা জামায়াতের ক্যাডারদের মনোভাবও যুদ্ধাপরাধী বলে নিন্দিত নেতাদের অনমনীয় অবস্থানের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধহয়ে ওঠেছে। তাদের মনোভাব, হয় একাত্তরের ভুল স্বীকার ও ক্ষমা প্রার্থনা করে সহজ-স্বাভাবিক পরিস্থিতি তৈরি করুন, নয় সাচ্চা বা স্পষ্টভাবে একাত্তরের ভুমিকাকে ধরে রাখুন। একদিকে মুক্তিযোদ্ধাদের বীর বলা হবে, আবার অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধকে কটাক্ষ করা হবে তা যথাযথ নয়। তারা জামায়াতের এ নীতি ও কৌশলকে পনস্পরবিরোধী মনে করতে শুরু করেছে।
(আ.স.)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।