চলে যেতে যেতে বলে যাওয়া কিছু কথা
রাজনীতির সাথে জনগনের সম্পৃত্ততা যত কম থাকবে ততই তা দেশের জন্য মংগল। জনগন অবশ্যই রাজনীতির ব্যপারে সচেতন হবে, তবে তা শুধু ভোটাধিকার চর্চার ক্ষেত্রে।
রাজনীতিতে সীমিত সংখ্যক সৎ এবং যোগ্য লোক সক্রিয় থাকলে দেশের বাকি সিংহভাগ জনগন তাহলে কর্মোদ্দীপনায় দেশ গঠনে মনোনিবেশ করতে পারবে। রাজনীতিকদের জবাবদিহিতার ব্যপারটি অবশ্যই জনগনের হাতেই ন্যস্ত থাকবে।
আমি নিশ্চিত যে দেশে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হলে রাজনীতির মত একটি অনোৎপাদনশীল খাতে জনবলের অপচয় ঘটবেনা।
স্বাধীনতার সঠিক মুল্যায়ন তখনই ঘটবে, যখন এদেশের দরিদ্র মানুষগুলো তিন বেলা খেয়ে পড়ে সুন্দরভাবে বাচতে পারবে।
পাকিস্তানীরা আমাদেরকে আমাদের অধিকার থেকে বন্চিত করেছিল বলেই আমার স্বাধীন হতে চেয়েছিলাম।
এখন আবার দেশের একটি ক্ষুদ্র এলিট গোষ্টি দেশের সিংহভাগ জনগনকে তাদের অধিকার থেকে বন্চিত করছে।
তাই স্বাধীনতার প্রতি জনগনের শ্রদ্ধাবোধ কমতে থাকবে, স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদদের প্রতি যা হবে অসম্মানজনক।
আজ সকালে বাসে করে যখন অফিসে যাচ্ছিলাম পাশে তখন বসেছিলেন বয়স্ক দুই ভদ্রলোক।
দ্রব্যমুল্যের উর্ধগতি, লোডশেডিং ইত্যাদি প্রসংগ তুলে একসময় পরষ্পর বলতে শুরু করলেন, পাকিস্তান আমলেই ভাল ছিলাম।
আমি শুধু অন্যদিকে মুখ ফিরিয়ে বসেছিলাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।