মেরেছিস কলসির কানা, তাই বলে কি প্রেম দিব না!
যাহোক, আক্রমণাত্মক কথা বার্তার কারণে মুছা হইছে সন্দেহ নাই। এখন কথা সেইটা না। আমার কি করণীয় :
১.স্যরি বলা। শুরুতেই বলছি। ব্যাখ্যাও দিছি কার্টুনটা কিভাবে ব্যবহার করা হইছিল।
প্রোফাইলে ছবি বদলাইতে গিয়া। সেইজন্য গুগলে সার্চ দিছি। কি ওয়ার্ড ছিল কার্টুন প্লাস বেয়ার্ড। দুইটা ছবি পছন্দ হইছিল। একটার মাথায় বোমা, আর যেইটা ক্ষণিকের (দুইটা মন্তব্য) জন্য ব্যবহার হইছিল।
কার্টুনটা রাসুলরে নিয়া জানতাম না। জানলে অবশ্যই ব্যবহার করতাম না। আর যদি ইচ্ছাকৃত করতাম। তাইলে এখনো আমার ব্লগে কার্টুনটা থাকত। তারপর বহুজল ঘোলা হইছে।
যারা ঘটনা জানেন না, তাগো লাইগা এই ডিসক্লেইমার
২. আমারে আইপি সহ ব্যান করায় ত্রিভুজের কি লাভ, কি লাভ আশরাফ রহমান, রাজনীতিক, ঘোড়ার ডিম (আমি এখনো বিশ্বাস করি বেশিরভাগ ত্রিভুজের নিক), ফজলে এলাহীদের। কারণ আমি মুক্তিযুদ্ধের দলিল পোস্ট করি। কোনটাই আমার মনগড়া না, যা সত্য তাই পোস্ট করি। এইসব ঐতিহাসিক দলিল এই দলটার জন্য ক্ষতিকর। কারণ জামাত-শিবিরের ছা-পোষা (দুর্জনেরা বলেন এরা রীতিমতো বেতনভুক) এইসব ব্লগার শুরু থেকেই আমাদের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিরোধি লেখালেখি করে আসতেছে।
সামহোয়ার ইন ব্লগে অমি রহমান পিয়াল তাদের জন্য মারাত্মক থ্রেট।
৩. তিল থেকে তাল করা এবং সেইটারে নিয়া ত্যানা প্যাচানোটা একইসংগে উদ্বেগজনক ও মজাদার। আমার ডিসক্লেইমারের পরো কেউ যদি কয় কার্টুনটা নবিজির যে আমি জানতাম না সেটা তারা বিশ্বাস করে না, তাইলে সেইটা জোর কইরা বিশ্বাস করানোর কোনো ঠ্যাকা আমার নাই। তাদেরকে এইটুকু বলি। অমি রহমান পিয়াল থাকবে।
মুক্তিযুদ্ধের পোস্ট করে যাবে। পারলে ঠ্যাকাও
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।