কর্মক্ষেত্রে প্রেম-ভালোবাসার ক্ষেত্রে অনেক প্রতিষ্ঠানই কড়া বিধিনিষেধ আরোপ করে। এ ধরনের সম্পর্কে জড়ানোর ব্যাপারে সহকর্মীরাও নিরুত্সাহিত করেন। তবে কর্মক্ষেত্রের সম্পর্কই বেশি পরিণতি পায় বলে গবেষকেরা দাবি করেছেন।
যুক্তরাজ্যের ‘ডেইলি এক্সপ্রেস’ পত্রিকার অনলাইনে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, দুই হাজার প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ওপর এ-সম্পর্কিত একটি গবেষণা চালানো হয়েছে। ওই গবেষণায় এমন ফলাফল পাওয়া গেছে।
গবেষণার ফলে দেখা গেছে, বন্ধুবান্ধব, নৈশক্লাব কিংবা অন্য কোনো সূত্রের তুলনায় কর্মক্ষেত্রে তৈরি হওয়া প্রেমের সম্পর্কের পরিণতি বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বিয়েতে গড়িয়েছে। এই হার ১৪ শতাংশ।
বন্ধুদের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্কে বিয়ের হার ১১ শতাংশ। পরিণতির প্রবণতায় পিছিয়ে থাকলেও বন্ধুদের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হয়।
অন্যদিকে নৈশক্লাব বা পানশালায় যাতায়াত সূত্রে যে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়, তার স্থায়িত্ব সর্বোচ্চ এক রাত।
গবেষণার ফলাফল বিশ্লেষণ করে সংশ্লিষ্ট গবেষকেরা বলছেন, কর্মক্ষেত্রে সৃষ্ট প্রেমে পরিণতির সম্ভাবনা বেশি। গবেষকেরা বলছেন, একই অফিসে একসঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কাজ করার ফলে জুটিদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব তৈরি হয়। এর ফলেই সম্পর্কটি পরিণতির দিকে এগিয়ে যায়।
টেলিভিশন কমেডি ‘হাউ আই মিট ইয়োর মাদার’ শিরোনামের ডিভিডির জন্য গবেষণাটি চালানো হয়।
।অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।