আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মধ্যপ্রাচ্য যতদিন দেউলিয়া না হয়েছে ততোদিন কাফিরবিশ্বের জুলুমতন্ত্র কমবে না।



তালেবান বা আল কায়েদা সৃষ্টির মূল উৎস সরবরাহ করে সৌদির বর্তমান ইহুদী সরকার। আফগানিস্তান থেকে রাশিয়ার আধিপত্য শেষ করে দিতেই প্রথম সৌদির পরিকল্পনায় আমেরিকা তালেবান বা আল কায়েদা তৈরি করে। ভিতর ভিতর জঙ্গি আক্রমন করে সেই তালেবান বা আল কায়েদারা পরাশক্তি রাশিয়াকে দূর্বল করে দেয়। ফলে সর্বত্র আমেরিকার আধিপত্য বিস্তার লাভ করে। অপরদিকে এক ঢিলে দুই পাখি মারার থিউরী প্রয়োগ করে সন্ত্রাসী আমেরিকা সেই তালেবান বা আল কায়েদাকে সুন্নী মুসলমান মারার জন্য ঘৃন্য অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে।

শুরু করে সুন্নী মুসলমান নিধন প্রক্রিয়া। উল্লেখ্য যে এতো যুদ্বাস্ত্র এবং যুদ্বের সৈনিক ব্যবহার করার জন্য কোটি কোটি ডলার প্রয়োজন কিন্তু আমেরিকা বা তাদের মুষ্ঠিমেয় কিছু সমগোত্রীয়রা এতো অর্থ পাবে কোথায়? মূলত আমেরিকার দালাল সৌদির ইহুদী সরকার এবং মধ্যপ্রাচ্যের নামধারী মুসলমান নামক চরম ইসলাম ও মুসলিমবিদ্বেষী ওহাবীরা সাপ্লাই করে। পৃথিবীর যেখানে যতদিন মুসলিম নিধন অপেরাশন চলে, তার প্রায় গুলোতে এখন অর্থ সহযোগিতা করে এই মুনাফিক্ব ওহাবীরা। বর্তমান কাফিরবিশ্বের দিকে নজর দিলে সহজেই ধরা পড়বে যে তারা প্রায় সবাই দেউলিয়ার কাতারে অবস্থান করছে। তাহলে ব্শ্বি থেকে কাফিরদের আধিপত্য কমছে না কেন? তার কারণ একটাই।

এই মুনাফিক্ব ওহাবীরা সব দেদারসে দিয়ে যাচ্ছে কাফিরদের। মধ্যপ্রাচ্চে সরাসরি হযরত ছাহাবা ই ক্বিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগন উনারা স্বয়ং নিজে বিচরণ করার জন্য আল্লাহ পাক এবং নুরে মুজাসসাম হুযুর পাক ছল্লাল্রাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অজস্র নিয়ামত সম্ভার ঢেলে দিয়েছেন। ধন-সম্পদের পাহাড় হয়ে আছে মধ্যপ্রাচ্য। আর এই মূল্যবান মুসলমানদের সম্পদ নিয়েই কাফিরেরা এখন মুসলমান নিধন করছে। সুতরাং কাফিরবিশ্বের ফকির হওয়ার দরুন এখন মধ্যপ্রাচ্য অর্থের গুদাম খুলে দিয়েছে।

সঙ্গতকারনেই মুসলমান উনাদেরকে এখন মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমান নামধারী ওহাবী কাফিরদের বিষয়ে সচেতন হতে হবে। তারা শেষ হলেই আবার মুসলিম বিশ্বের চেহারা পাল্টে যাবে। মুসলমান উনারাই হবেন জগতের কর্নধার। অতএব পৃথিবী থেকে ফিৎনা নিরসন করতে এবং মুসলমান উনাদের আধিপত্য তথা সুন্নতী জিন্দেগী জারি করতে এই নামধারী মুসলমান ওহাবীরাকে হটানো এখন খুবই জরুরী। তারা হটলেই বাকি তেমন আর কঠিন কিছুই থাকবে না।

মুসলমান উনাদের জয়জয়কর অবস্থা আমরা সর্বত্র অবলোকন করতে পারবো্। যেটা এখন সময়ের আশা এবং মুসলমানদের পৃথিবী দখলের পূর্বাভাস। আশাকির সেটা শিগ্রই বিশ্ব মুসলিম সুন্নতী নিয়মধারার অমেয় সুধা পান করতে পারবেন। তাই মুসলমানদের উচিত এখন বেশি বেশি তওবা ইস্তিকফার করা। জারি করার মালিক আল্লাহ পাক এবং নুরে মুজাসসাম হুযুর পাক ছল্লাল্রাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা।

মনোনিত ব্যাক্তির মাধ্যম যথাশিগ্রই কায়িনাতবাসী তা দেখতে পাবে ইনশাআল্লাহ্।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।