বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার চালু হয়েছে মাইক্রোসফটের নতুন সাইবারক্রাইম সেন্টারটি।
ওয়াশিংটন ডিসির রেডমন্ডে অবস্থিত ১৬ হাজার ৮০০ বর্গফুটের সাইবারক্রাইম সেন্টারে রয়েছে ম্যালওয়্যার চিহ্নিত করার জন্য বিশেষ ল্যাব, যাতে ঢোকার জন্য আঙুলের ছাপ দিয়ে নিশ্চিত করতে হবে নিজের পরিচয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার এবং বটনেট নেটওয়ার্কের উপর চোখ রাখার জন্যও আছে আলাদা ব্যবস্থা।
প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে সাইবার অপরাধীদের দৌরাত্ম্য বাড়ছে। এ জন্য বিভিন্ন পেশার বিশেষজ্ঞদের একই উদ্দেশ্য নিয়ে একই ছাদের নিচে এক করে মাইক্রোসফট সাইবার অপরাধের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান গড়তে পারবে বলে জানিয়েছেন এ সেন্টারের ডিজিটাল ক্রাইম ইউনিটের প্রধান ডেভিড ফিন।
নতুন সাইবারক্রাইম সেন্টার নিয়ে প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ও সমালোচক, উভয়পক্ষের কাছ থেকেই ইতিবাচক সাড়া পেয়েছে মাইক্রোসফট। সাইবার আপরাধের বিরুদ্ধে এটাই মাইক্রোসফটের প্রথম পদক্ষেপ নয়।
এর আগে মেক্সিকোর এক মাফিয়া চক্রের অনলাইন লেনদেন ঠেকাতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রেখেছিল মাইক্রোসফট। এছাড়াও টাকার বিনিময়ে ভাইরাস প্রোগ্রাম তৈরি করে দেওয়া এক রাশিয়ান হ্যাকারকেও চিহ্নিত করেছিল মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।