সংবাদ সংস্থা বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, চালকবিহীন বিমানটিতে তিনটি লাইফ রিং রাখা যাবে। বিপদের মুহূর্তে কম সময়ের মধ্যে আক্রান্ত ব্যক্তিকে বাঁচাতে রিংগুলো উপর থেকে নিক্ষেপ করা যাবে।
প্রাথমিক গবেষণায় সফলতার কথা জানিয়েছেন নির্মাতারা। তবে এখনই এ প্রযুক্তির পুরোপুরি ব্যবহারের উপযুক্ত নয়, এতে আরও কিছু উন্নয়ন করার পর ব্যবহৃত হবে।
বর্তমানে প্রস্তুতকৃত ড্রোনের মডেলটি ঘণ্টায় ৩৬ কিলোমিটার গতিতে উড়তে সক্ষম।
গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (জিপিএস) ব্যবহার করে ঘাঁটিতে ফিরে আসতে পারে এটি। বন্যা কিংবা নদীতে বিপদগ্রস্ত মানুষকে কম সময়ের মধ্যে লাইফ রিং সরবরাহ করতে সক্ষম ড্রোনটি।
এখন ড্রোনটি দূর থেকে মানুষ দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। ভবিষ্যতে মানুষের সহায়তা ছাড়াই যেন ড্রোনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে জীবন বাঁচাতে পারে, তা নিয়ে গবেষণা চলছে। এছাড়া সামুদ্রিক এলাকায় প্রাকৃতিক দুর্যোগে ড্রোনটি ব্যবহারের চিন্তাভাবনা চলছে।
যুক্তরাজ্যের হেরিওট-ওয়াট ইউনিভার্সিটির ওসেনস সিস্টেমস ল্যাবরেটরির রোবটিকসের অধ্যাপক ইভান পেটিল্লট জানান, ড্রোনটি যদি স্বয়ংক্রিয়ভাবে নদীতে ভেসে থাকার উপযোগী হয়, তবে এ থেকে সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যাবে। এটা লাইভ রিং সরবরাহের চেয়ে বেশি কার্যকর হতে পারে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।