আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

একটি আদর্শ 'ব্যাংকার' রচনা

ছন্দহীন জীবন বড়ই নীরস
ব্যাংকার একটি দু-পেয়ে প্রাণী; দেখতে হুবহু মানুষের মতো। পার্থক্য শুধু অনুভূতির দিক থেকে। এদের জগতে কথা প্রচলিত আছে, গন্ডারের মতো চামড়া না হলে আদর্শ ব্যাংকার হওয়া যায় না। পৃথিবীর সব দেশেই এই প্রজাতির দেখা মেলে। এদের মধ্যে বিভিন্ন গোত্র আছে : রাষ্ট্রায়ত্ত, বাণিজ্যিক, বিশেষায়িত ইত্যাদি।

তবে প্রত্যেক গোত্রকেই গুচ্ছভাবে বসবাস করতে দেখা যায়। প্রতিটি গুচ্ছের প্রধানকে ম্যানেজার বলা হয়। এর পরে বহুল পরিচিতকে বলা হয় ক্যাশিয়ার। প্রতিটি অঞ্চলেই ব্যাংকার প্রজাতির মধ্যে একটি সর্দার গোত্র থাকে, যাদেরকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলা হয়। এই গোত্রটি অন্য গোত্রগুলোর ওপর যখন যা খুশি চাপিয়ে দেয়।

তবে এই প্রবণতা বাংলাদেশে অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। এজন্য বলা হয়, বাংলাদেশের সবচেয়ে নিরীহ প্রাণীর নাম ব্যাংকার। আশার কথা হলো, পৃথিবীর অন্যান্য নিরীহ প্রাণী বিলুপ্তির পথে থাকলেও ব্যাংকারের সংখ্যা বিশেষ করে বাংলাদেশ অঞ্চলে বেড়েই চলছে। শুধু ২০১৩ সালে বাংলাদেশে ১০টি উপগোত্রের উদ্ভব হয়েছে। ব্যাংকার বিষয়ক প্রচলিত কথা - ব্যাংকাররা তাদের বাচ্চাদেরকে সবসময় ঘুমন্ত দেখে - মধ্যরাতে রাস্তায় দুই ধরনের লোক দেখতে পাওয়া যায় : ব্যাংকার আর ড্রাংকার 'গাধা' উপন্যাসটা আবার শুরু করতে হবে।

চাকুরিজীবীদের নিয়ে লেখা শুরু করলেও ব্যাংকারদের জীবন প্রাধান্য পেয়েছে।
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.