আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

চ্যালেঞ্জের মুখে আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছেন আওয়ামী লীগের গত পাঁচ বছরের সেই প্রভাবশালী নেতারা। প্রধান বিরোধী দল বিএনপি নির্বাচনে না এলেও আওয়ামী লীগের প্রভাবশালীদের হিমশিম খেতে হচ্ছে নিজ দলের বিদ্রোহী অথবা অন্য দলের প্রার্থীদের কাছে। অনেকে মাঠে নাস্তানাবুদও হচ্ছেন। ধারণা করা হচ্ছে আগামী ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে খালি হাতে ফিরতে হবে অনেক দাপুটে নেতা ও মন্ত্রীকে। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় না নিলে আরও অনেক প্রভাবশালী নেতা এলাকাতে কঠিন সংকটে পড়তেন।

জানা গেছে, সবচেয়ে জটিল অবস্থায় পড়েছেন গত পাঁচ বছরের দাপুটে মন্ত্রী ও নেত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী। তার এলাকায় আনারস মার্কা নিয়ে লড়ছেন উপজেলা চেয়ারম্যান ও কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় নেতা বদিউজ্জামান বাদশা। ইতোমধ্যেই বদিউজ্জামান বাদশা নির্বাচনী এলাকায় ভোটারদের মাঝে সাড়া জাগাতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি নিয়মিত নালিতাবাড়ী ও নলকা উপজেলার গ্রাম থেকে গ্রাম ঘুরে বেড়াচ্ছেন। নালিতাবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের এক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এবার বেগম মতিয়া চৌধুরীর পায়ের নিচের মাটি সরিয়ে দিচ্ছেন বাদশা। তিনি বলেন, বিরোধী দল বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নিলেও নিজ দলের বিদ্রোহী প্রার্থীর কাছেই নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে হিমশিম খেতে হবে বেগম মতিয়া চৌধুরীকে। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও দলের নীতিনির্ধারণীদের অন্যতম কাজী জাফর উল্লাহ। তিনি ফরিদপুর-৪ আসন থেকে নির্বাচন করছেন। তার বিরুদ্ধে সতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন জাতীয় সংসদের হুইপ লিটন চৌধুরীর ছোট ভাই মজিবুর রহমান নিঙ্ন চৌধুরী। নিঙ্ন চৌধুরী ইতোমধ্যে নিজের অবস্থান তৈরি করেছেন বলে জানা গেছে। পাবনা-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু। তাকে চ্যালেঞ্জ করেছেন সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ। সতন্ত্র প্রার্থী হয়ে লড়ছেন নির্বাচনী লড়াইয়ে। তিনি এবার কোমড় বেঁধে মাঠে নেমেছেন। সাবেক এ তথ্য প্রতিমন্ত্রী অনেক আগে থেকেই নিজের পক্ষে মাঠ গুছিয়ে এনেছেন। দলীয় নেতা-কর্মীরাও তাকে নীরব সমর্থন দিচ্ছেন বলে জানা গেছে। নির্বাচনী ফল ঘোষণার আগ পর্যন্ত এ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে টেনশনে থাকতে হচ্ছে।

দিনাজপুর-৪ আসনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী না থাকলেও শরিক দলের প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ওয়ার্কার্স পার্টির এনামুল হক সরকার।

জামালমপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক সংস্কৃতি মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে এবার সতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন আজিজ আহমেদ হাসান। সতন্ত্র প্রার্থী হাসান এখন নিয়মিত তৃণমূল এলাকায় ভোটারদের সংগঠিত করছেন। জামালপুর-৫ আসনে সাবেক ভূমিমন্ত্রী রেজাউল করিম হীরার প্রতিপক্ষ হয়েছেন জাতীয় পার্টি (জেপি) অ্যাডভোকেট বাবর আলী। জেপির শক্তিশালী ভোট ব্যাংক না থাকলেও আওয়ামী লীগের দীর্ঘদিন ধরে বঞ্চিত নেতা-কর্মীরা এবার পরিবর্তনের পক্ষে।

খুলনা-৩ আসনে শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানের বিরুদ্ধে লড়ছেন নিজ দলের তিন নেতা। এরা হলেন, সাবেক প্যানেল মেয়র মনিরুজ্জামান খান খোকন, আওয়ামী লীগ নেতা আশরাফুল ইসলাম, নারী নেত্রী শাহিদা বেগম। বিদ্রোহী এ তিন প্রার্থী নিরলসভাবে নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বেন তিনি।

জাতীয় সংসদের হুইপ সাগুফতা ইয়াসমিন এ্যামিলির (মুন্সীগঞ্জ-২) বিপক্ষে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন মাহবুব উদ্দিন বীরবিক্রম। তবে এ নির্বাচনী এলাকার আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ জানিয়েছেন, সাগুফতা ইয়াসমিন এ্যামিলির সর্বজন গ্রহণযোগ্য হলেও দলের স্বার্থন্বেষী একটা অংশ বিদ্রোহী প্রার্থী দাঁড় করিয়েছেন।

নেত্রকোনা-১ আসনে এবার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন এক সময়ের কমিউনিস্ট নেত্রী বর্তমান কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী বেগম ছবি বিশ্বাস। মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছেন আনন্দমোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক ভিপি বর্তমান এমপি মোশতাক আহমেদ রুহি। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের চাপে তিনি বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন। তিনি বলেন, দলীয় মনোনয়ন থেকে বঞ্চিত হলেও নির্বাচিত হয়েই দলীয় সভানেত্রীর কাছে সাক্ষাৎ করব। এছাড়াও এ আসনে সাবেক এমপি জালালউদ্দিন তালুকদারের ছেলে কুতুবউদ্দিন তালুকদার রয়েলও সতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ঢাকা-৭ আসনে স্বতন্ত্র নির্বাচন করছেন মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিম। এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান এমপি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন। নির্বাচনী এলাকাবাসী সূত্রে, এবার এ আসনে মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন ও হাজী সেলিমের মধ্যে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। ঢাকা-১৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কামাল মজুমদারের বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছেন ঢাকা-১৬ আসনের এমপি ইলিয়াস মোল্লার ভাই এখলাসউদ্দিন মোল্লা। ঢাকা-১৬ আসনে ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা এসএ মান্নান কচি।

যশোর-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন আওয়ামী লীগ সরকারের আগের মেয়াদের বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। সেখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মনিরুল ইসলাম। সুনামগঞ্জ-৩ আসনে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে এমএ মান্নানকে। এ আসনে বিদ্রোহী হয়ে লড়ছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুস সামাদ আজাদের ছেলে আজিজুস সামাদ ডন। সুনামগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতন। তার বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র পরিচয়ে লড়ছেন ওই আসনের সাবেক এমপি সৈয়দ রফিকুল হক। নেত্রকোনা-২ আসনে সাবেক ফুটবলার আরিফ খান জয়ের আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা লে. কর্নেল (অব.) আবদুল নূর খান। রাজশাহী-৩ আসনে স্বতন্ত্র নির্বাচন করছেন বর্তমান এমপি মিরাজউদ্দিন মোল্লা। এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে আয়েনউদ্দিনকে। রাজশাহী-৬ আসনে দলের মনোনয়ন পেয়েছেন ব্যবসায়ী শাহরিয়ার আলম। এখানে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা রায়হানুল হক রায়হান। কুষ্টিয়া-৪ আসনে বর্তমান এমপি সুলতানা তরুণকে বাদ দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে আবদুর রউফকে। এ আসনে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন খোকসা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান সদরউদ্দিন খান।

ঝিনাইদহ-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবদুল হাই। তার বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন শৈলকুপা উপজেলা চেয়ারম্যান নায়েব আলী জোয়ারদার। ঝিনাইদহ-২ আসনে স্বতন্ত্র পরিচয়ে নির্বাচনে লড়ছেন নুরে আলম সিদ্দিকীর ছেলে তাহজিব আলম সিদ্দিকী। ওই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সফিকুল ইসলাম। ঝিনাইদহ-৩ আসনে বর্তমান এমপি সফিকুল আজম খানকে বাদ দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে নবী নেওয়াজকে। এ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান এমপি সফিকুল আজম খান।

যশোর-৪ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী রণজিত রায়ের বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছেন জাতীয় সংসদের হুইপ আবদুল ওহাব। যশোর-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী খান টিপু সুলতানের বিরুদ্ধে লড়ছেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক স্বপন ভট্টাচার্য্য।

নড়াইল-২ আসনে নৌকা মার্কায় নির্বাচন করবেন ওয়ার্কার্স পাটির প্রার্থী শেখ হাফিজুর রহমান। আওয়ামী লীগ নেতা সোহরাব হোসেন এ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করছেন।

বাগেরহাট-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মোজাম্মেল হকের আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবদুর রহিম খান। এ আসনেও বিজয় নিশ্চিত করতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের হিমশিম খেতে হবে।

খুলনা-১ আসনে বর্তমান এমপি ননী গোপালকে বাদ দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে পঞ্চানন বিশ্বাসকে। তাই ননী গোপাল স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।

বরগুনা-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক উপমন্ত্রী ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু। তার বিরুদ্ধে আবারও বিদ্রোহী হয়ে নির্বাচন করছেন আওয়ামী লীগ নেতা দেলোয়ার হোসেন। বরগুনা দেলোয়ার হোসেন বরাবরই জনপ্রিয় প্রার্থী হিসেবে ওঠে আসছেন।

টাঙ্গাইল-৫ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. ছানোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ও কাদের সিদ্দিকীর ভাই মুরাদ সিদ্দিকী।

কিশোরগঞ্জ-৩ আসনে মহাজোটের প্রার্থী মুজিবুল হক চুন্নুর বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র নির্বাচন করছেন আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি ড. মিজানুল হক। সিলেট-৪ আসনে আওয়ামী লীগের ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের নেতা ফারুক আহমেদ। হবিগঞ্জ-৪ আসনে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা সৈয়দ তানভীর। সেখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট মাহাবুব আলী।

নরসিংদী-২ আসনে বর্তমান এমপি আনোয়ারুল আশরাফ খানকে বাদ দিয়ে আসনটি দেওয়া হয়েছে জাসদের জায়েদুল কবিরকে। এবার ওই আসনে স্বতন্ত্র নির্বাচন করছেন বর্তমান এমপির ভাই আওয়ামী লীগ নেতা কামরুল আশরাফ খান। নরসিংদী-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জহিরুল হক মোহনের বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রাইম ব্যাংকের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম মোল্লা। ময়মনসিংহ-৭ আসনে আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন। এ আসনটি ছেড়ে দেওয়া হয়েছে জাপার এমএ হান্নানকে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী উম্মে কুলসুম নাজমাকে প্রত্যাহার করে আসনটি দেওয়া হয়েছে জাপার জিয়াউল হক মৃধাকে। কিন্তু সেখানে প্রার্থী হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের স্ত্রী নায়ার কবির। মেহেরপুর-১ আসনে স্বতন্ত্র নির্বাচন করছেন শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা অ্যাডভোকেট ইয়ারুল ইসলাম। এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন ফরহাদ হোসেন দোদুল। মেহেরপুর-২ আসনে বর্তমান এমপি মকবুল হোসেনকে বাদ দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে আবদুল খালেককে। তাই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন বর্তমান এমপি মকবুল হোসেন।

সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে আবদুল মজিদের বিরুদ্ধে লড়ছেন আওয়ামী লীগ নেতা আতাউর রহমান। এ আসনে জাতীয় পার্টিরও প্রার্থী রয়েছে।

গোপালগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও সাবেক মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খানের বিপক্ষে জাতীয় পার্টির দিপা মজুমদার। গোপালগঞ্জ-২ আসনে শেখ ফজলুল করিম সেলিমের বিপক্ষে লড়ছেন জাতীয় পার্টির কাজী শাহীন।

গাজীপুর-৪ আসনে এ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী ও বর্তমান সংসদ সদস্যে সিমিন হোসেন রিমি এবার লড়ছেন জাতীয় পার্টির এমএম আনোয়ার হোসেন ও বিএনফ প্রার্থী সানোয়ার এ কায়নাতের সঙ্গে।

ভূমি প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজারের আসনে (দিনাজপুর-৫) লড়ছেন ওয়ার্কার্স পার্টির আফসার আলী। দিনাজপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোরঞ্জনশীল গোপালের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আবদুল হক। দিনাজপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইকবালুর রহিমের বিরুদ্ধে লড়ছেন শরিক দল ওয়ার্কার্স পার্টির মাহমুদুল হাসান মানিক ও ন্যাপের রমেন্দ্র নারায়ণ রায়।

সিংড়া-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জুনায়েদ আহমেদ পলকের বিপক্ষে ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা মিজানুর রহমান। কুমিল্লা-১ আসনে আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ সুবিদ আলী ভঁূইয়ার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী বাসুদেব সাহা, জামান সরকার, নাঈম হাসান ও জাতীয় পার্টির আবু জায়েদ আল মাহমুদ। কুমিল্লা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের আবদুল মতিন খসরুর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন জাতীয় পার্টির শফিকুর রহমান।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.