নিরন্তর সত্যের উপর পথ চলি, দুমড়ে মুচড়ে দেই সব বাধা!
প্রধান প্রধান বিরোধী দলকে বাইরে রেখে ১৯৮৮ ও ১৯৯৬ এর ভোটার বিহীন নির্বাচন করে এইচ এম এরশাদ ও বেগম খালেদা জিয়ার কপালে যে কলংকের তিলক পরেছে, আজ বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কপালেও সেই একই তিলক পরাতে সম্ভবত তারই দলের একটা বিশেষ গ্রুপ সাংঘাতিকভাবে সক্রিয়। কারন তারাও জানেন, যে কোনভাবেও যদি এই ভোটার ও প্রার্থীবিহীন কলন্কজনক নির্বাচন করেও ফেলা যায়, তারপরেই আবার আর একটা নির্বাচনে সবাইকে যেতে হবে। যে কথাটা তারা এখনই বলছেন যে সংলাপ হতে পারে একাদশ নির্বাচন নিয়ে, দশম নয়। তাহলে স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে তাইলে এই দশম নির্বাচন এত মানুষ ও সম্পদ ধ্বংস করেও করে ফেলতে হবে কি 'খাওজানির' জন্য? এদের কথা বার্তায় পরিস্কার ইংগিত নেত্রীর গায়েও কলংকের একখান ছাপ মেরে দেওয়া। মোগল ইতিহাসে পড়েছি, অনেক রাজা বাদশাকে তার নিজের পরিবার ও দল থেকেই 'ছুরি' মারা হয়েছে, মিরজাফরও আসমান থেকে নাজিল হয় নাই, স্বয়ং সিরাজুদদৌলার আত্নীয় ও নিজের দলেরই ছিলেন। খোন্দকার মোশতাকও তাই ছিলেন। অন্যদেরকে দোষারোপ করার আগে দরকার এসব মিরজাফর ও মোশতাক সাবদের পরামর্শ থেকে দুরে থাকা। ভুলে যাইয়েন না, সংবিধানের দোহাই কিন্তু এরশাদ ও খালেদা জিয়াও দিয়েছিলেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।