বাংলাদেশের মাটি দিয়ে গড়া এক মানুষ ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে ইংরেজদের সাথে বাংলার নবাব সিরাজদ্দৌলার লড়াই হয়। সে লড়াই এ নবাবের পক্ষে প্রধান সেনাপতি ছিলেন মীরজাফর আলী খান। তার সঙ্গে ছিলেন সেনাপতি মীর মদন ও মোহন লাল। মীর মদন ও মোহনলাল শেষপর্যন্ত লড়ে গেলেও নিরব দাড়িয়ে ছিলেন মীরজাফর। ফলে নবাবের পরাজয় এবং ক্ষমতা ইংরেজ বেনিয়াদের হাতে চলে যায়।
মীরজাফর বেইমানী ও বিশ্বাসঘাতকতার নাম হয়ে যায়। গতকাল আমাদের করিৎকর্মা সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ দেশের আইনজ্ঞ ড. কামালকে মীরজাফর ডেকেছেন। কেন বা কি কারনে তিনি এমন উক্তি করেছেন এ নিয়ে আলোচনার শেষ নেই। আসলে মীরজাফর কে..এরশাদ নাকি ড.কামাল। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ রাতের আধাঁরে প্রেসিডেন্ট আবদুস সাত্তারকে বন্দুকের মুখে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে করিৎকর্মা, রমনী মোহন এরশাদ বাংলাদেশের ক্ষমতা দখল করে।
তার ৯ বছরে শাসনে শত শত ছাত্র মারা যায়। তাকে ক্ষমতা থেকে হঠাতে বাংলার মানুষকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। ৯০ এর গণ আন্দোলনে এরশাদ গদি ছাড়ে। কিন্ত এর সাথে ড. কামালের সম্পর্ক কি। এরশাদ তাকে কেন বিশ্বাসঘাতক বলে অবহিত করলেন..বিষয়টি আমার মাথায় আসছে না..আপনারা কেউ কি জানেন? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।