সোমবার সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে বৈঠকে এমন কথাই বলেছেন এ খাতের ব্যবসায়ীদের দুই শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ নেতারা।
অর্থমন্ত্রী বলেছেন, বৈঠকে ব্যবসায়ীদের দাবিগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হবে।
বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম, বিকেএমইএ সভাপতি এ কে এম সেলিম ওসমান, সহসভাপতি মো. হাতেম, বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, অর্থসচিব ফজলে কবির, বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে কোনো সিদ্ধান্ত না হওয়ায় বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম দাবিদাওয়ার বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি।
তবে বিকেএমইএ সহসভাপতি মো. হাতেম সাংবাদিকদের বলেন, “অর্থমন্ত্রীর কাছে আমরা পাঁচটি দাবি জানিয়েছি। এগুলো হচ্ছে- আপদকালীন সময়ের জন্য এফওবি মূল্যের ওপর ৩ শতাংশ হারে প্রণোদনা দেয়া, স্বল্প সুদে কারখানা শ্রমিকদের চার মাসের বেতনের সম-পরিমাণ ব্যাংক ঋণ, যা দুই বছরে পরিশোধযোগ্য, উৎসে কর দশমিক ৮০ শতাংশ থেকে দশমিক ২৫ শতাংশ করা ও টেলিফোনিক ট্রান্সফারের (টিটি) বিপরীতে নগদ সহায়তা দেয়া।
অবশ্য বস্ত্রখাতের উভেন, নিট ও টেরি টাওয়েল রপ্তানিতে টেলিফোনিক ট্রান্সফারের (টিটি) মাধ্যমে লেনদেনের ক্ষেত্রে রাপ্তানিকারকদের নগদ সহায়তা দিতে অর্থ মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বলে জানান তিনি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।