নীলফামারী সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) বাবুল আকতার জানান, শনিবার সকাল ৯ টার দিকে সদর উপজেলার পলাশবাড়ী এলাকায় নীলফামারী-ডোমার সড়কের পাশে গোলাম রব্বানীর লাশটি পাওয়া যায়।
রব্বানী সদর উপজেলার লক্ষ্মীচাপ ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। তিনি ওই ইউনিয়নের দুবাছুড়ি গ্রামের মজিবর রহমানের ছেলে।
নিহতের ডান গালে আগাতের চিহৃ রয়েছে।
যুদ্ধাপরাধের দায়ে জামায়াত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকরের পর ১৩ ডিসেম্বর শুক্রবার দেশের অন্যান্য স্থানের মতো নীলফামারী সদরের টুপামারী ইউনিয়নের রামগঞ্জ বাজারেও ব্যাপক তাণ্ডব চালায় দলটির কর্মীরা।
পরেরদিন শনিবার ক্ষতিগ্রস্তদের দেখতে নিজ নির্বাচনী এলাকা পরিদর্শনে যান তৎকালীন সাংসদ ও বর্তমান সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর।
ঘটনার রাতেই পরিদর্শক বাবুল বাদী হয়ে নীলফামারী থানায় একটি মামলা করেন।
এতে গোলার রব্বানীকে প্রধান আসামি করে ১৪ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো ১৫শ জনকে আসামি করা হয়। ঘটনার পর থেকেই পলাতক ছিলেন রব্বানী।
তদন্ত কর্মকর্তা বাবুল জানান, মামলার পর বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে এ পর্যন্ত ৪৬ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।