সাংবিধানিক একটি সংস্থা দুদকের চাওয়ায় অন্যটি এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলে নির্বাচন কমিশনের এক কর্মকর্তা সোমবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন।
এই ছয়জন হলেন-সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক, সাবেক দুই প্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নান খান ও মাহবুবুর রহমান, সংসদ সদস্য আসলামুল হক, আব্দুর রহমান বদি ও এম এ জব্বার।
হলফনামা ধরে বিভিন্ন সংবাদপত্রে গত পাঁচ বছরে তাদের সম্পদ বৃদ্ধির বিষয়টি প্রকাশিত হলে তা আমলে নিয়ে ইতোমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে দুদক।
আ ফ ম রুহুল হক ও আব্দুল মান্নান খান
তিনি বলেন, “সিইসির কাছে পাঠানো পত্রে নবম ও দশম সংসদের ছয়জন সদস্যের হলফনামা পাঠাতে বলা হয়েছে।
তা প্রস্তুত করে শিগগির দুদকে পাঠাব আমরা। ”
দুদকের মাসুদুর রহমানসহ দায়িত্বশীল সহকারী পরিচালকরা তদন্তকাজের জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে তাদের রেকর্ডপত্র সরবরাহের অনুরোধ জানান।
আব্দুর রহমান বদি ও আসলামুল হক
গত ২২ জানুয়ারি এই ছয়জনের সম্পদ অনুসন্ধানের জন্য কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দেয় দুদক। তাদের সঙ্গে রাজশাহীর সাবেক সংসদ সদস্য এনামুল হকের সম্পদ অনুসন্ধানেও কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়।
তবে এনামুল হকের হলফনামা সরবরাহের বিষয়ে কোনো আবেদন পাওয়া যায়নি বলে ইসির ওই কর্মকর্তা জানিঢয়েছেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।