আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভোট উৎসবের জন্য প্রস্তুত ইসি, আজ মাঠে নামছে &

প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনকে উৎসবমুখর করে তুলতে সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। এমনকি ৯৭ উপজেলার ভোটাররাও ভোট উৎসব পালনে প্রস্তুত রয়েছেন। নির্বাচনকে ঘিরে সাজ সাজ রব চলছে গ্রাম-গঞ্জে। আর একদিন পরেই ১৯ ফেব্রুয়ারি চতুর্থ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম পর্বের ভোট। প্রস্তুত ৪০ জেলার ৯৭ উপজেলা। স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে আজ থেকে মাঠে থাকছে সেনাবাহিনী। সঙ্গে থাকছে পর্যাপ্ত পরিমাণ র্যাব, বিজিবি, পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্য। আজ মধ্যরাতেই শেষ হচ্ছে মিছিল-মিটিংসহ সব ধরনের প্রচার-প্রচারণা। একই সঙ্গে বন্ধ হচ্ছে সব ধরনের যান্ত্রিক যান চলাচল। এত বড় নির্বাচনের মহড়া শুরু হলেও এখনো নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কেন্দ্রীয় মনিটরিং ব্যবস্থা চালু করা হয়নি।

ইসি কর্মকর্তারা জানান, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন উপজেলা পরিষদের এ নির্বাচন দলীয় ব্যানারে না হলেও দলীয় প্রভাব রয়েছে সবখানেই। আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের পছন্দ মতো প্রার্থী দিয়েছে। রয়েছে প্রধান দুটি দলেরই অসংখ্য বিদ্রোহী প্রার্থী। নির্বাচন নিয়ে ভোটারদের মাঝে রয়েছে ব্যাপক উৎসাহ। ভোটগ্রহণ উপলক্ষে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে (ইসি)। সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে টানা বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।

নামছে সেনা, বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী : সুষ্ঠু অবাধ ও শান্তিপূর্ণভাবে প্রথম ধাপের নির্বাচন সম্পন্ন করতে আজ থেকে ৯৭টি উপজেলায় নামছে সেনাবাহিনী। নির্বাচনের আগে ও পরে মিলিয়ে মোট পাঁচ দিন তারা নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মাঠে থাকবে তারা। প্রতি উপজেলায় ১ প্লাটুন করে সেনাবাহিনীর সদস্য টহল দেবে। বড় উপজেলায় এ সংখ্যা বাড়তে পারে। পাশাপাশি প্রতি উপজেলায় সেনাবাহিনীর দুই থেকে তিনটি গাড়ি থাকবে। সঙ্গে সেনাবাহিনীর কমান্ডিং অফিসার ও একজন করে ম্যাজিস্ট্রেট থাকবে। এ ছাড়া মোবাইল ফোর্স হিসেবে পর্যাপ্ত পরিমাণ র্যাব, বিজিবি, পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকছে। এ ছাড়া প্রতি কেন্দ্রে একজন পুলিশ (অস্ত্রসহ), অঙ্গীভূত আনসার একজন (অস্ত্রসহ), অঙ্গীভূত আনসার ১০ জন (মহিলা-৪, পুরুষ-৬ জন) এবং আনসার একজন (লাঠিসহ) ও গ্রাম পুলিশ একজন করে আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকবে। পার্বত্য এলাকা, দ্বীপাঞ্চল ও হাওর এলাকায় এ সংখ্যা শুধু পুলিশের ক্ষেত্রে দুজন হবে। পার্বত্য এলাকা, দ্বীপাঞ্চল ও হাওর এলাকায় এ সংখ্যা শুধু পুলিশের ক্ষেত্রে দুজন হবে। ১৯ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে ৩৮৮ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও ৯৭ জন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়েছে।

মধ্যরাতেই বন্ধ হচ্ছে প্রচারণা : আজ মধ্যরাতেই বন্ধ হচ্ছে মিছিল-মিটিংসহ সব ধরনের প্রচার-প্রচারণা। দশম সংসদ নির্বাচনে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি অংশ না নিলেও উপজেলা নির্বাচনে তারা অংশ নিচ্ছে। যে কারণে উপজেলা নির্বাচন বরাবরের চেয়ে এবার হয়ে উঠেছে আরও জমজমাট। ফলে এ নির্বাচনকে ঘিরে বিরাজ করছে জাতীয় নির্বাচনের আমেজ। নির্বাচন কমিশন প্রথম দফায় ১০২টি উপজেলার তফসিল ঘোষণা করলেও আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি ভোট হবে ৪০ জেলার ৯৭টি উপজেলায়। সীমানা নির্ধারণ নিয়ে জটিলতার কারণে রংপুরের চারটি উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করা হয়। এ বিষয়ে ইসি সচিবালয়ের এক সহকারী সচিব জানান, নির্বাচনের ৩২ ঘণ্টা পূর্বে সব প্রচার-প্রচারণা বন্ধ থাকবে।

প্রার্থী, ভোটকেন্দ্র, ভোটার ও ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার সংখ্যা : ৯৭টি উপজেলায় মোট ১ হাজার ২৭৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছে ৪৩২ জন। ভাইস-চেয়ারম্যান (পুরুষ) প্রার্থীর সংখ্যা ৫১৩ জন। ভাইস-চেয়ারম্যান (মহিলা) প্রার্থীর সংখ্যা ৩২৯ জন। মোট ভোটার ১ কোটি ৬৪ লাখ ৭৮ হাজার ১৭২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৮১ লাখ ৯১ হাজার ৫৩৭ জন, মহিলা ভোটার ৮২ লাখ ৮৬ হাজার ৬৩৫ জন। ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৬ হাজার ৯৯৫টি, ভোটকক্ষ ৪৩ হাজার ২৯০টি। প্রিসাইডিং অফিসার প্রতি ভোটকেন্দ্রে একজন করে ৬ হাজার ৯৯৫ জন। সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার প্রতি ভোটকক্ষের জন্য একজন করে মোট ৪৩ হাজার ২৯০ জন এবং পোলিং অফিসারের সংখ্যা ৮৬ হাজার ৫৮০ জন দায়িত্ব পালন করবেন।

তিন প্রার্থীকে জরিমানা : আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ঢাকা জেলায় তিনজন প্রার্থীকে জরিমানা করা হয়েছে। তারা হলেন মাসুদ খান মজলিশকে ১০ হাজার টাকা, নাসির উদ্দিন আহমেদ ঝিলুকে ১ হাজার ও দীপঙ্কর সরকারকে ১ হাজার টাকা।

এদিকে সারা দেশে শুরু হয়েছে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দামামা। প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা দিনরাত একাকার করে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর।

চট্টগ্রামে 'ঘরের শত্রু বিভীষণ': প্রার্থীদের শেষ মুহূর্তের তুমূল প্রচার-প্রচারণায় জমে ওঠেছে চট্টগ্রামের হাটহাজারী ও মিরসরাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। বড় দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দলীয়ভাবে একক প্রার্থী সমর্থন দিলেও চেয়ারম্যান পদে মাঠে রয়েছেন একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী। ফলে দুই দলে 'ঘরের শত্রু বিভীষণ' হয়ে ওঠেছে একই পদে একাধিক প্রার্থীর বিষয়টি।

আগামী পরশু ১ম দফা উপজেলা নির্বাচনকে ঘিরে হাটহাজারী ও মিরসরাই উপজেলায় চলছে এখন উৎসবের আমেজ। তবে পছন্দের প্রার্থীদের ভোট দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন ভোটাররাও। এবার হাটহাজারী উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইসমাইলকে আওয়ামী লীগ একক প্রার্থী হিসেবে সমর্থন দিলেও বিদ্রোহী হিসেবে মাঠে রয়েছেন কৃষক লীগ ও আওয়ামী লীগের দুই নেতা ফয়েজুল ইসলাম ও আবুল মনছুর। বিএনপি প্রার্থী হিসেবে মাঠে রয়েছেন চাকসু ভিপি নাজিম উদ্দিন ও মাহবুবুল আলম। দুজনই নিজেদের বিএনপি সমর্থিত একক প্রার্থী হিসেবে দাবি করছেন। হাটহাজারীতে বড় দুই দলের অন্তর্কোন্দলের সুযোগে কপাল খুলতে পারে জাতীয় পার্টি সমর্থিত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী নুরুল আবছার চৌধুরীর। ভাইস চেয়ারম্যান পদেও রয়েছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সমর্থিত একাধিক প্রার্থী।

মীরসরাই উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মিরসরাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান মো. গিয়াস উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আতাউর এবং বিএনপি সমর্থিত চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সহসাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন। এ তিনজনের মধ্যে ত্রিমুখী ভোট লড়াই হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

হাটহাজারী চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী নাজিম উদ্দিন বলেন, 'জনসমর্থনে এখনো আমি এগিয়ে রয়েছি। ১৯ ফেব্রুয়ারি ভোটাররা আমাকে জয়যুক্ত করবে বলে আশা করছি।'

মিরসরাই উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন বলেন, 'আমি আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনোনীত প্রার্থী। আমি জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী।'

সিলেটে আওয়ামী লীগ থেকে ৭ বিদ্রোহী প্রার্থী বহিষ্কার : সিলেটে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আওয়ামী লীগের ৭ বিদ্রোহী প্রার্থীকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এর মধ্যে ৩ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী ও ৪ জন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছেন। গত শনিবার রাতে জেলা আওয়ামী লীগের জরুরি সভায় ওইসব প্রার্থীদের বহিষ্কার করা হয়। এ ছাড়া বহিষ্কৃত প্রার্থীদের পক্ষে যেসব নেতা-কর্মী কাজ করবেন তাদের বিরুদ্ধেও সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সভায়। বহিষ্কারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী।

বহিষ্কৃত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন- গোলাপগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ূন ইসলাম কামাল, একই উপজেলার উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা আলী আকবর ফখর, জকিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের ইউনূস আলী। এ ছাড়া জৈন্তাপুর উপজেলা পরিষদের বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রার্থী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা কামাল আহমদ। বহিষ্কৃত ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন- জৈন্তাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা আলতাফ হোসেন, ওসমানীনগর থানার ইকবাল হোসেন মস্তান, কোম্পানীগঞ্জের শামসুল ইসলাম রড ও একই উপজেলার সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী।

কাপ্তাইয়ে কেন্দ্র ঝুঁকি নিয়ে উৎকণ্ঠা : আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনকে সামনে রেখে এখন প্রচারণায় মরিয়া কাপ্তাই উপজেলার চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদের সম্ভাব্য প্রার্থীরা। তবে এখানে প্রচারণা জমে উঠলেও কেন্দ্র ঝুঁকি নিয়ে বেড়েছে উৎকণ্ঠা।

উপজেলা সহকারী রিটার্নিং অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় মোট ১৮টি কেন্দ্র রয়েছে। পাহাড়ি দুর্গম এলাকায় এসব কেন্দ্রের একেকটি উপজেলা সদর থেকে ১ কিলোমিটার হতে ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এসব কেন্দ্রের মধ্যে ১০টি কেন্দ্র অধিক ঝুঁকিপূর্ণ এবং ৮টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ-যুবলীগ ঠাণ্ডা লড়াই : উপজেলা নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্তের বাহিরে প্রার্থী হওয়ায় গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় নির্দেশে ও জেলা আওয়ামী লীগের এক বৈঠকে ১২ জন দলীয় নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। বহিষ্কারের তালিকায় তিন যুুবলীগ নেতাকে নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগ ও জেলা যুবলীগের মধ্যে ঠাণ্ডা লড়াই শুরু হয়েছে। যুবলীগের দাবি, আওয়ামী লীগ বহিষ্কার করার সাংগঠনিক ক্ষমতা রাখে না। অন্যদিকে জেলা আওয়ামী লীগ বলছে কেন্দ্রীয় নির্দেশে অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

পাবনায় জামায়াতের সঙ্গে আওয়ামী লীগের হাড্ডা-হাড্ডি লড়াই : প্রথম দফা ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী পাবনা জেলার সাঁথিয়া, আটঘরিয়া ও সুজানগর উপজেলায় আগামী পরশু নির্বাচন হবে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ৩টি উপজেলায় উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। ৩ উপজেলার মধ্যে ১টিতে বিএনপি ও ২টিতে জামায়াতের প্রার্থীর সঙ্গে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থীদের হাড্ডা-হাড্ডি লড়াই হবে।

আটঘরিয়ায় আওয়ামী লীগের শহিদুল ইসলাম রতনের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামের জহুরুল ইসলাম খান। সুজানগরে আওয়ামী লীগের আবুল কাশেমের সঙ্গে বিএনপির হাজারী জাকির হোসেন চুন্নু ও সাঁথিয়ায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী মঞ্জুর এলাহী। তবে এ আসনে আওয়ামী লীগের সাবেক উপজেলা সেক্রেটারি এবং পর পর তিনবার নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা নিজাম উদ্দিন বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন। এ আসনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় নেতা-কর্মীরা বিভক্ত হয়ে পড়েছেন। উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শামসুর রহমান বিএনপির মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছেন। ফলে এ আসনেও হবে হাড্ডা-হাড্ডি লড়াই।

কুড়িগ্রাম ভোটকেন্দ্র পরিবর্তন : কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের ৮ হাজার ভোটার ১৯ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাচনে ভোটদান থেকে বিরত থাকার ঘোষণা দিয়ে বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে। পুরাতন ২টি ভোটকেন্দ্র পরিবর্তন করে ৪ কি.মি. দূরে ভোটকেন্দ্র স্থাপন করায় এ প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.