২০১৫ সালের জানুয়ারি থেকে চিলির বাজারে বাংলাদেশের বিভিন্ন পণ্য শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে বলে জানিয়েছেন বানিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বৃহস্পতিবার মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন চিলির রাষ্ট্রদূত ক্রিষ্টিয়ান ভেরস। এরপরই সাংবাদিকদের এ কথা জানান মন্ত্রী । তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘ডব্লিউটি এর বালি সম্মেলনের সিন্ধান্ত অনুযায়ী স্বল্পন্নোত দেশগুলোকে শুল্কমুক্ত ও কোটা মুক্ত সুবিধা দেয়ার কথা থাকলেও চিলিতে বাংলাদেশের কোটা সুবিধা নেই। সেজন্য তারা শুল্কমুক্ত প্রবেশ অধিকার দেবে।
এজন্য বাংলাদেশ ও চিলির মধ্যে একটা চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে। ’ মন্ত্রী আরো বলেন, ‘২০১২-২০১৩ অর্থ বছরে এ পযর্ন্ত আমরা চিলিতে ৩০ দশমিক ৩৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছি। চিলি থেকে আমদানি করেছি ৬ দশমিক ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য। চিলি থেকে আমরা ২৪ দশমিক ১৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এগিয়ে রয়েছি। ২০১৩-২০১৪ অর্থ বছরে ৬ মাসের হিসেবে দেখা যায়- বাংলাদেশ চিলিতে রপ্তানি করেছে ২২ দশমিক ৭৩ মার্কিন ডলারের পণ্য।
আমদানি করেছে ২ দশমিক ৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ তৈরি পোশাক, জ্বালানি, ওষুধ, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি, যোগাযোগ উপকরণ, চামড়া জাতীয় পণ্য, জুস প্রভৃতি পণ্য চিলিতে রপ্তানি করে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।