শুক্রবার দুপুরে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, “কালকের নির্বাচনকে সামনে রেখেই নির্বাচনী উপজেলাগুলোতে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি পরিকল্পিতভাবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সব সংবাদ মাধ্যমে কালকের নির্বাচন নিয়ে গভীর সংশয় প্রকাশ করা হয়েছে।
“নির্বাচনী কেন্দ্রে কাল (শনিবার) সরকারি দলের সমর্থকদের সন্ত্রাস-সহিংসতা ও ভোটকেন্দ্র দখলের তাণ্ডব চললে নির্বাচন কমিশনকে দুর্ভেদ্য ঘেরাওয়ে আটকে দেয়া হবে।”
ফাইল ছবি
শনিবার তৃতীয় দফায় উপজেলা নির্বাচনে ৪১ জেলার ৮১ উপজেলায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
নয়া পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই সংবাদ ব্রিফিং হয়।
রিজভী অভিযোগ করেন, বরিশালের সদর, মুলাদি, বাবুগঞ্জ,হিজলা, মেহেরপুর সদর, পিরোজপুর সদর, ট্ঙ্গাইলের গোপালপুর, শরীয়তপুর সদর, শেরপুরের শ্রীবর্দী উপজেলায় ক্ষমতাসীনরা সহিংসতা ও সন্ত্রাস চালাচ্ছে।
সরকারি দল ও নির্বাচন কমিশন ভিন্নরূপ দাবি করলেও উপজেলা নির্বাচনে অস্ত্রবাজদের দাপট ক্রমবর্ধমান হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি।
সংবাদ ব্রিফিংয়ে দলের সহ দপ্তর সম্পাদক আবদুল লতিফ, আসাদুল করীম শাহিন, মুক্তিযোদ্ধা দলের আবুল হোসেন প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।