আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সিন্ডিকেট প্রসঙ্গঃ রুশান এবং অপারবাস্তব কোন সিন্ডিকেটের অংশ নয়।

আমি একাই পৃথিবী। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম http://www.facebook.com/kalponikvalo সম্প্রতি ব্লগে যে কয়টি বিষয় আলোচিত হচ্ছে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, একটি ছোট শিশু- রুশানকে বাঁচানোর জন্য সকল ব্লগারদের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং সকল ব্লগারদের লেখা থেকে নির্বাচিত কিছু লেখা নিয়ে প্রকাশিত বই- অপারবাস্তব এর লেখা আহবান এর বিষয়টি। এই দুটো বিষয় নিয়ে যে অনভিপ্রেত ঘটনার জন্ম নিচ্ছে মূলত সেটা নিয়েই একজন সচেতন ব্লগার হিসেবে আমার কিছু বক্তব্য সবার সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করছি। এই প্রসঙ্গে বলে রাখি, সামুতে ব্লগিং এর বয়স আমার খুব বেশি দিন নয়। অন্যান্য ব্লগারদের সাথে তুলনা করলে বলতে হবে, আমি সদ্যই যাত্রাশুরু করেছি।

যদি সামুর পাঠক হিসেবে অনেকদিন ধরেই আছি। সামুতে এই দীর্ঘ সময়ের মধ্যে আমি যে কয়টি টার্ম বহুল ব্যবহৃত হতে দেখেছি, তার মধ্যে সিন্ডিকেটবাজি, মাল্টি নিক অন্যতম। আমি জানতাম, সিন্ডিকেট শব্দটি ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে প্রচলিত একটি নেতিবাচক শব্দ। বাজারে বিভিন্ন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দামের ক্ষেত্রে যে অস্থিতিশীলতা বিদ্যমান তার পিছনে এই সিন্ডিকেট বহুলাংশে দায়ী। সেই হিসেবে আমার কাছে এর অর্থ মানে, অধিক মুনাফার লোভে কিছু বিপথগামী ব্যবসায়ী, জোটবদ্ধভাবে পন্য মজুদ করে বাজারে কৃত্তিম চাহিদা তৈরী করে জিনিসপত্রের দাম বাড়ানোর একটি নোংরা প্রক্রিয়া।

ব্লগে যে সিন্ডিকেট দেখি, তা যদি উপরে বর্নিত সংজ্ঞার প্রেক্ষিতে ব্যাখ্যা করতে যাই, তাহলে হয়ত অনেক নোংরা বাস্তবতাই প্রকাশ পেতে পারে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে যারা সিন্ডিকেট করছেন তারা কিসের জন্য সিন্ডিকেট করছেন? কৃত্তিম কোন ঝামেলা তৈরী করে নিখাদ বিনোদনের জন্য? নাকি নিজের চিন্তা চেতনাকে অন্যদের উপর জোর করে চাপিয়ে দেয়ার জন্য? নাকি সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য? আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি, যারা সত্যিকারভাবে নিজেদের চিন্তা চেতনা অন্যদের সাথে শেয়ার করতে চান, যারা জানতে চান, যারা শিখতে চান, তারা কখনওই জেনে শুনে এমন কিছুর সাথে নিজেকে জড়াতে চান না। এমনটা হওয়াও উচিত নয়। যারা সেই তথাকথিত সিন্ডিকেটের সাথে নিজেকে জড়ান, আমার দৃষ্টিতে তারা মেধাশূণ্য। সব সিন্ডিকেটেরই একটা মাথা থাকে, ব্লগেও যারা সিন্ডিকেট করে থাকেন, তাদেরও সিন্ডিকেটের একটা মাথা আছে।

এই ক্ষেত্রে সিন্ডিকেটের অন্য সদস্যদের ভূমিকা সেই "মাথার" সাথে সাথে কেবল ডানে বা বামে নড়াচড়া করা। যেখানে নিজের ভালো মন্দের বিচার করার কোন সুযোগ নেই। নিজের মত প্রকাশের কোন স্বাধীনতা নেই। মাথা বলছে, আক্রমন কর। ব্যস, সাথে সাথে আক্রমন শুরু।

তারা কি জানেন, নিজের মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে বেচে দিয়ে থাকাটা কত লজ্জার? কত অপমানের?? আফসোস তারা সেটা জানেন না, তাদের সিন্ডিকেটের 'মাথা' তাদেরকে জানতে দেয় না। সম্প্রতি আমি লক্ষ্য করেছি, কেউ কেউ রুশানকে নিয়ে একটি কল্পিত সিন্ডিকেটের কথা বলছেন। রুশানকে নিয়ে গৃহীত সকল কর্মসূচিকে ব্যক্তিগত পর্যায়ে থেকে দেখা হচ্ছে এবং এই নিয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। আমি দৃঢ় ভাবে বলতে চাই, রুশান কোন সিন্ডিকেটের অংশ নয়। বরং এই ছোট্ট শিশুটিকে বাঁচাতে বিভিন্ন ব্লগের ব্লগাররা যেভাবে একতা বদ্ধ হয়েছেন তা সত্যি দৃষ্টান্তমূলক এবং গর্বের বিষয়।

আমরা সামহয়্যারইন ব্লগের ব্লগাররা এর জন্য গর্ব বোধ করতেই পারি। আমাদের সকলের একান্ত প্রচেষ্টায় আমরা এই সচেতনতা তৈরি করতে পেরেছি। এখন পর্যন্ত আমাদের যা সাফল্য আছে, তার ভাগিদার ব্লগের প্রতিটি সদস্য। একটি অসহায় শিশুর জন্য যদি একবারও আপনার মন কেঁদে থাকে তাহলে আপনিও এই সাফল্যের ভাগিদার। অনেকেই ফোন করে দুঃখপ্রকাশ করছে তারা ব্যস্ততার কারনে সরাসরি সাহায্য করতে পারছে না, পাশে এসে দাঁড়াতে পারছে না।

আমি তাদেরকে বলতে চাই, মন খারাপ করার কিছুই নেই। আমরা যারা এই খানে কাজ করছি, আমরা আপনাদের সহ সকল ব্লগারদেরই প্রতিনিধিত্ব করছি। আপনারা আমাদেরকে উৎসাহ দিচ্ছেন, আমরা নব উদ্যোমে কাজ করার অনুপ্রেরনা পাচ্ছি , ভালো কিছুর করার চেষ্টা করছি। এইখানে আমাদেরকে ধন্যবাদ দেয়ার কিছুই নেই। কারন আপনি না চাইলেও আপনি এই টিমেরই অংশ।

যে কোন মূহূর্তে, যে কোন ভাবে আপনি এসে কাজ করতে পারেন। কাজেই যেখানে সবাই আমরা একই পক্ষ হয়ে কাজ করছি, সেখানে নিজেদেরকে নিজেরা ধন্যবাদ দেয়ার কি মানে আছে?? প্রচন্ড কষ্ট লাগে যখন শুনি, কেউ কেউ বলে, আমরা প্রকাশ্যে যারা কাজ করছি, রুশানকে কেন্দ্র করে আমাদের মধ্যে কেউ কেউ নাকি ফেমাস হচ্ছে, কিংবা বেশি পরিচিতি পাচ্ছে এবং অনেকে নাকি আবার হিট ব্লগারও হয়ে যাচ্ছেন। খুবই সুস্পষ্ট ভাবে বলতে চাই, এখানে যারা সামনা সামনি কাজ করছেন, তাদের প্রত্যেকেই নিজ নিজ ক্ষেত্রে যথেষ্ট পরিচিতি আছে, এবং তারা সবাই নিজের যোগ্যতায় হিট ব্লগার হতে পারেনও। আপনি যদি মনে করে থাকেন, রুশানকে বাঁচানোর জন্য কাজ করলে তাতে আপনি বিখ্যাত কিংবা হিট ব্লগার হতে পারবেন, আপনাকে সাদরে আমন্ত্রন জানাই। এখন আমাদের এক্সিবিশন চলছে।

আমাদের লোকের বড়ই অভাব। প্রতিদিন বসের ঝাড়ি শুনতে শুনতে কান ঝালাপালা, পারিবারিক বিভিন্ন অনুষ্ঠান থেকে নিজেকে দূরে রেখেছি। প্লীজ আপনি আসুন, আমাদেরকে একটু দম ফেলার সুযোগ দিন। কি আসছেন তো শীতের এই সকালে কিংবা বিকেলে?? তবে, আপনি আসেন বা নাই আসেন, শুভকামনা যেন আপনার অটুট থাকে, একটি বাচ্চাকে বাঁচানোর জন্য সকল ব্লগাররা যে সম্মিলিত পদক্ষেপ নিয়েছেন তা যেন সফল হয়। পরমকরুনাময়ের কাছে এই আমাদের প্রত্যাশা।

আমি সামু কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ দিতে চাই, তারা বিভিন্ন সময়ে রুশান বিষয়ক পোষ্ট স্টিকি করেছেন। সেটা পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝেই হোক কিংবা সম্মিলিত ব্লগাদের চাপেই হোক। তাদের সাহায্য ছাড়া এই পর্যায়ে আসতে কিছুটা হলেও দেরী হত। যার যেই বিষয়ে ধন্যবাদ প্রাপ্য আমরা তাকে সেটা অবশ্যই দিবই। যেখানে সমালোচনা করার দরকার সেখানে অবশ্যই সমালোচনা করব যুক্তি তর্ক দিয়ে।

আবেগের অতি বহিঃপ্রকাশ দিয়ে নয়। আবেগ আছে বলেই আমরা মানুষ। আবেগ আছে বলেই আমরা রুশানকে বাঁচানোর চেষ্টা করি। আবার আবেগের অনিয়ন্ত্রিত বহিঃপ্রকাশ অনেক ক্ষেত্রেই মানবিক গুনাবলী হতে দূরে সরিয়ে দেয়। মানুষকে ব্যক্তি আক্রমন করতে বাধ্য করে, হিংস্র হতে বাধ্য করে।

আমরা আবেগের সাথে বাস্তবতার একটি সংমিশ্রন ঘটিয়ে কাজ করতে চাই। আমি আশা করি এই ক্ষেত্রে সামুকে আমাদের সাথেই পাব। আমরা জানি প্রতিটি ব্লগে মডারেশন একটি নির্দিষ্ট নীতিমালা মেনে চলে। আমরা কোনভাবেই কোন নীতিমালায় প্রভাব বিস্তার করতে চাই না। আমরা দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করি, রুশানকে বাঁচানোর জন্য আমাদের যে সম্মিলিত লড়াই, তা কোন পোষ্ট স্টিকি করা না করার উপর নির্ভর করে না।

আমি চাই, সামু কর্তৃপক্ষ অবস্থা গুরুত্ব বুঝে ব্যবস্থা নিক। সামুতে কয়েকদিন ধরে একটি পোষ্ট স্টিকি করা আছে। অপরবাস্তব নামক বইএর জন্য লেখা আহবান করে পোষ্টটি দেয়া হয়েছে। অপর বাস্তব' এর উদ্যোক্তা হচ্ছে রাহা, বাকী, কৌশিক, শরৎ, সাদিক, রাসেল এবং ফিউশন ফাইভ এবং এর কপিরাইট প্রকাশক ও লেখক উভয়ের সপরিমাণ। অপরবাস্তব যে কারনে উল্লেখযোগ্য তার মধ্যে কয়েকটি কারন হচ্ছে, ১. বাংলা ভাষাভাষি ব্লগ থেকে প্রকাশিত প্রথম ব্লগ সংকলন যেখানে বহু ব্লগারের লেখা স্থান পেয়েছ ২. বিগত পাঁচবছর যাবত সামহোয়ারইনে প্রকাশিত বিভিন্ন লেখাকে মূলধারায় পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে ৩. অপরবাস্তব অনলাইন কপিরাইটের প্রথম বিতর্ক সূচনা করে ৪. সম্পূর্ণ অদৃশ্যমানব অপরবাস্তবের সম্পাদক হয়েছেন ৫. অপরবাস্তব বিপনন ও বিক্রয়ে চুড়ান্ত রকমের ফ্লপ হয়েও ৫ বছর পর্যন্ত টিকে আছে ৬. ব্লগের ছাগুদের অপরবাস্তবের ত্রি-সীমানায় ঘেঁসতে দেয়া হয়নি ৭. অপরবাস্তবের সাথে সামহোয়ারেইনব্লগের কর্তৃপক্ষ সম্পৃক্ত নয় ৮. অপরবাস্তব থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে অন্যান্য ব্লগীয় প্রকাশনা আরম্ভ হয় ৯. অপরবাস্তব এবছরই প্রথম প্রতিষ্ঠিত প্রকাশনা সংস্থা থেকে বের হচ্ছে ১০. অপরবাস্তবের পূর্বের চারটি সংখ্যা বাটি চালান দিয়েও মার্কেট থেকে সংগ্রহ করা সম্ভব নয়! এখানে উল্লেখ্য যে, অপারবাস্তব বইটি প্রকাশ করে যদি মুনাফা হয়, তাহলে সেই মুনাফার টাকা দিয়ে ‘ব্লগারস ফর হিউম্যানিটি’ নামক একটি সংগঠন গড়ে তুলে ঢাকা শহরের সকল ছিন্নমূল ফূটপাতবাসীদের জীবিকায়নের জন্য প্রকল্প হাতে নেয়া হবে।

যদিও এখন পর্যন্ত এটি লস প্রজেক্ট। কিন্তু নতুন লেখকদের উৎসাহ দেয়ার প্রেক্ষাপট এবং এর পিছনের মানবিক দিক বিবেচনা করে এটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ন এবং কোন ভাবেই রুশানের জন্য যে মানবিক পদক্ষেপ নেয়ার হয়েছে তার সাথে সাংঘর্ষিক নয়। বরং দুটোর মাঝেই আছে নিবিড় সংযোগ। যতদূর জানি বিভিন্ন সময়ে বেশ কয়েকজন ব্লগার এই লেখা সংগ্রহের কাজটি কাজটি করেছেন। তাই না জেনে আমাদের কখনও উচিত নয় কাউকে ব্যক্তি আক্রমন করা, যেখানে আমরা সবাই একই পক্ষের লোক।

সমালোচনা একশবার হতে পারে, কিন্তু সেটা অবশ্যই হতে হবে যুক্তিতর্কের ভিত্তিতে। কাউকে গালাগালি কিংবা হেয় প্রতিপন্ন করে নয়। এইভাবে গালাগালি কিংবা দলীয় করে আমরা নিজেদেকেই অবমূল্যায়ন করছি। সবচেয়ে বড় কথা আমাদের উদ্দেশ্যও একই। রুশান এবং এই ছিন্নমূলমানুষগুলো এই অবহেলিত সমাজেরই অংশ।

আমাদের লড়াই কিন্তু অবহেলিত সমাজের উন্নয়ন। তাই এইখানে রুশান এবং অপারবাস্তব এর রয়েছে সহঅবস্থানে। এই নিয়ে বিভ্রান্তির কোন সুযোগ নেই। আজকে (পড়ুন গতকাল) যখন স্টিকি পাতা থেকে রুশানের জন্য যে চিত্রপ্রদর্শনী হচ্ছে, তা সরিয়ে নেয়া হয়, মূলত তখন থেকেই এটা নিয়ে কিছুটা বিতর্ক সৃষ্টি হয়। আমি পিছনের কাহিনী জানি না, জানতে চাইও না।

আমি ধরে নিচ্ছি স্টিকি পোষ্টটা সরিয়ে নেয়া হয়ত ছিল কোন টেকনিক্যাল ঝামেলা। যেখানে আমরা জানি এই ব্যাপারটি নিয়ে ব্লগ কর্তৃপক্ষ যথেষ্ট সচেতন, সেখানে এর চেয়ে ভালো ব্যাখ্যা একজন সাধারন ব্লগার হিসেবে আমরা আর কি দিতে পারি? তবে আশা কথা, গুরুত্বপূর্ন এইদুটি পোষ্টই এখন স্টিকি করা হয়েছে। কতদিন থাকবে বা থাকবে না, এটা আমাদের মডারেশন টিমের উপর ছেড়ে দেয়াই ভালো। আমরা সবাই একটি ভালো কাজ করতে যাচ্ছি এবং আমরা প্রত্যেকে যে যার অবস্থান থেকে সৎ আছি বলেই আমি মনে করি। মনে রাখবেন সৎ এবং ভালো কাজে অনেক বাধা আসবে, কিন্তু শেষ পর্যায়ে সৎ এবং ভালো উদ্দ্যেশ্যই সফল হয়।

এটাই নিয়ম। সবচেয়ে বড় কথা, আমরা সবাই সচেতন ব্লগার, এই সামান্য একটা বিষয়ে আমরা যদি নিজেরা একমত না হতে পারি, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে না পারি, দেশ এবং জাতির প্রয়োজনে বড় ইস্যূগুলোতে কিভাবে একমত হবো? ঘুরে ফিরে সেই লজ্জাটি কি আমাদেরই ঘাড়ে পড়ছে না?? পরিশেষে আবারও বলতে চাই, রুশান এবং অপারবাস্তব কোন সিন্ডিকেটের অংশ নয়। এর পিছনে রয়েছে সকল ব্লগার এবং তাদের উৎসাহ। দুটি-ই সমান গুরুত্বপূর্ন। ছোট্ট রুশান সুস্থ হয়ে উঠুক।

সে যেন তার নাতীপূতিদের কাছে গল্প করতে পারে আমাদের সবার গল্প। মানবতার স্বপক্ষে কিছু জোটবদ্ধ মানুষের লড়াই করার গল্প, আমাদের আন্তরিক প্রচেষ্টার গল্প। ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.