খবরে প্রকাশ "ক্ষতিকর হাইড্রোকুইনাইন ও মার্কারি ব্যবহার করার অভিযোগে বোটানিক অ্যারোমা কোম্পানির চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান লিটন, তাঁর স্ত্রী ফেরদৌসি আক্তার ও শ্যালক আক্তার ব্যাপারিকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে দুই বছর করে সাজা দেওয়া হয়েছে।" এবার একটু অন্য দিকে তাকানো যাক ঃ হাইকোর্টের রায়ের পরও মার্কেট থেকে প্রান ম্যাঙ্গ জুস তুলে নেয়া হয় নাই এবং কোম্পানির কেও গ্রেফতার হয়েছে বলেও শুনি নাই অথচ সম্পুন্ন দেশী নতুন একটি কোম্পানিকে কিভাবে ধ্বংস করে দেয়া হচ্ছে। তাদের পণ্যতে সমস্যা থাকলে তাদের নোটিশ দেয়া যেত ,সময় দেয়া যেত অথবা পণ্যর মান উন্নয়নে সরকার সাহায্য করতে পারত। আমি কোন কোম্পানির পক্ষ হয়ে কথা বলছি না আমি বলছি দেশী কোম্পানির কথা। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে লাইফবয় সাবানে ক্ষতিকারক রাসায়নিক ছিল বলে শুনছি কিন্তু লাইফবয় সাবান তো বাতিল করা হয় নাই বা কারোর কোনও শাস্তি হয়ছে বলে শুনি নি। আর সিগারেট কোম্পানির ক্ষতিকারক দিকগুলো সবারই জানা, কই তাদের তো নিষিদ্ধ করা হচ্ছে না। বহুজাতিক কোম্পানি গুলো এই খাত থেকে প্রচুর টাকা নিয়ে যাচ্ছে কিন্তু দেশী কোম্পানিকে বেড়ে উঠতে দেয়া হছে না। আমাদের উচিত দেশী কোম্পানি গুলোকে সহায়তা করা।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।