ফেসবুকের কিছু ছাগুপেইজ থেকে দেখি ফেনীর ভবিষ্যত এম্পি (??) ডাক্তার ফকরুদ্দিন মাইনকা নামের এই ছাগু যে কিনা গতবছর শিবিরের প্রেসিডেন্ট ছিলো, এমবিবিএস ডাকতার। তারে নিয়া প্রপাগান্ডা চলতেছে। দু্ইচাইরটা কমেন্ট পইড়াই মজা পাইলাম। ছাগুতে ছাগুতে ছাগুতে ছাগীতে লাগিছে লড়াই নিজেরাই কইতেছে, এই ছাগু হোমিপ্যাথি, এমবিবিএস না। খোজ নিয়ে জানলাম, এইটা সত্য।
শিবিরের মিথ্যাচারের আরেক নমুনা হিসেবে হোমিপ্যাথিরে এমবিবিএস বানাইয়া ওয়েবসাইট বানাইছে।
বছরখানেক আগে শিবিরে জামাতের নিয়ন্ত্রন নিয়া রেষারেষি আর গ্রুপিং করে শিবির থেকে গনপদত্যাগ হইছিলো। শিশির মনিরগ্রুপ আর রেজাউল করিম গ্রুপের সেই কাহিনীতে জামাতের সাপোর্ট না পাওয়ায় ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়ের শিশির মনির গ্রুপ সারাদেশে গনপদত্যাগ করছিলো। পত্রিকায় হেডলাইন ও হইছিলো এইটা।
খোজ নিয়ে দেখলাম ছাত্রদল-ছাত্রলীগ বা যেকোন দলেরই মূল নেতৃত্ব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীক হলেও শিবিরে কখনো ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়কে উপরে আসতে দেয়া হয়না।
জামাতি যুদ্ধাপরাধীদের ব্যাপারে মুক্তবুদ্ধি চর্চার কেন্দ্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিবিবেরর নেতাদেরও চিন্তাভাবনা অন্যদের থেকে ভিন্ন হওয়ায় এই অবস্থা। জামাত ভয় পায় এইটারে। আশির দশকে আব্দুল কাদের বাচ্চু আর গতবছর শিশির মনির কেন্দ্রীক ঘটনায় শিবির দুইবার ভাংছে। এই ফকরুদ্দিন মানিকরে নিয়া বেশ কিছু তথ্য তখনই দেখছি ছাগুদের ফেসবুক মারামারিতে। ছাত্রত্ব শেষ করে হোমিপ্যাথি আর ব্যবসা শুরু করার পরেও রেজাউল করীম গ্রুপে জামাতের সাপোর্ট নিয়া শিবিরের সভাপতি হইছিলো।
কাল রাতে দেখলাম, এইবার সে এমবিবিএস এবং ভবিষ্যত ফেনীর এম্পিপদপ্রার্থি
ছাগুরা রেজাউল করিম আর শফিকুল ইসলাম মাছুদের নামের আগে ডক্টর লাগায়া কয়। নয়াদিগন্ত আর সংগ্রামে পাইবেন। শিবিরের দুই সাবেক সভাপতি। এদের নামে অভিযোগ সাথীরে সদস্য হবার শর্ত হিসেবে পিএইচডির থিসিস পেপার লেখার এসাইনমেন্ট দেয়া হত। দুইটাই অন্যদের দিয়া পেপার লেখায়া এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের জামাতি শিক্ষকদের কাছ থেকে পিএইচডি হাসিল করে নামের আগে ডক্টর লাগাইছে।
আরো মজার ব্যাপার হলো এরা পিএইচডি করছে বাংলা আর ইসলামের ইতিহাসে ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।