I always believe in participation not in performance. জানি অনেকেই এই পোস্ট দেখে নাক সিটকাবেন। হয়ত বলবেন আমি এখনো সুশীল হতে পারি নাই, মুক্তমনা হতে পারি নাই, আধুনিকতার সাথে তাল মিলায়ে চলতে পারছি না বা আজকাল এগুলা কোন বিষয়---তাদের উদ্দেশ্যে একটাই কথা "দূরে যেয়ে মুড়ি খান"।
আমি বিশ্বাস করি এই ব্লগে অনেক মানুষ এখনও আছে যারা আমার মত একটু রক্ষণশীল টাইপের।
তাদের সাথে আমার অনুভুতি শেয়ার করতেই এই লেখা।
যাই হোক মূল ঘটনায় আসি।
.
.
.
প্রায় তিন বছর যাবৎ ঢাকায় আছি। ঢাকার বিভিন্ন পার্ক বা বিনোদন কেন্দ্রগুলো সম্পর্কে অনেক রকম বাজে কথা ফ্রেন্ডদের কাছে শুনছি। কখনও প্রত্যক্ষ করা হয়নি বলে উল্টা ওদেরকেই ঝাড়ি দিতাম। বলতাম শুধু তিলকে তাল বানাস কেন??? রমনা পা্র্ক বা বোটানিক্যাল গার্ডেনে হয়ত অনেকেই ডেটিংয়ে যেতে পারে। তাই বলে সেখানে অসামাজিক কাজকর্ম হয় এটা বলা যায় না।
.
.
.
কিন্তু আজকে সন্ধ্যাবেলা কে্ন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাশ দিয়ে রিকশায় আসার সময় দেখলাম একজোড়া তরুণ-তরুণী অসৎ কাজে লিপ্ত।
যারা বলতে চাচ্ছেন আপনি না দেখলেই পারেন তাদের বলছি, প্রায়ই ঐ রাস্তা দিয়ে যাি। কোনদিন তাকায়েও দেখি নাই। কিন্তু আজকে তারা এমনভাবে রাস্তার টার্ণ টার কাছে পজিশন নিছে যেন মনে হচ্ছে "না দেখে যাবি কই???"
.
.
যেহেতু আগে কখনও দেখি নাই তাই হয়ত একটু খারাপ লাগল। এইভাবে সন্ধারাতেই ঢাকার অবস্ঠা এত খারাপ হয়ে যায় এইটা জানা ছিল না।
তবে যত মুক্তমনাই আমরা হই না কেন নিজের বোন ঐ অবস্থায় থাকবে বা নিজের ভাই থাকবে এইটা মনে হয় কেউই চাই না।
তাই আসুন আমরা একটু সচেতন হই।
নিজেরা ফাউল কাজকর্ম থেকে বিরত থাকি।
বন্ধু আর ছোট ভাইবোনদেরকেও দূরে রাখি।
আমাদের সভ্যতা, সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের স্বার্থে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।