আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

@সাইকো@

নিঃসঙ্গ এক ইলেকট্রনের কথন স্টোর রুমে দরজা খুলে ভিতরে ঢুকল নাঈম। খাটের পায়ার সাথে বাঁধা মেয়েটার কাছে গিয়ে তাঁর শরীর শুঁকতে লাগলো। গন্ধ শুঁকে মনে মনে খুশিই হলো সে। মেয়েটার বাধন খুলে খাটে এনে শোয়ালো। মুখে লাগানো স্কচ টেপটা খুলে ফেললো।

এরপর এক এক করে মেয়েটার শরীর থেকে কাপড় খুলতে লাগলো সে। লোভোনিয়ো দৃষ্টিতে মেয়েটার শরীর দেখতে লাগলো। এরপর মেয়েটার শরীরটাকে নিজের শরীরের সাথে মিলিয়ে নিলো। ঘড়ির দিকে তাকালো নাঈম। আধা ঘন্টা পার হয়ে গেছে।

ঠোটের কোণে মুচকি হাসির রেখা ফুটিয়ে বিছানা থেকে নামলো। মেয়েটার দিকে তাকালো। মেয়েটার শরীরে এক বিন্দু ঘাম জমে নি। প্রতিদিনের অভ্যাস মত মেয়েটার সারা মুখ জিহবা দিয়ে চাটলো। এরপর কাধে তুলে নিলো।

ঘরের কোণে থাকা চেয়ারের পায়ার সাথে মেয়েটাকে আবার বাধলো। এরপর বাথরুমের দরজা খুলে নাঈম বাথটাবের দিকে এগোলো। সেখানেও একটা নগ্ন মেয়ে শুয়ে আছে। নাঈম মেয়েটার কাছে যেয়ে শরীর শুঁকতে লাগলো। গন্ধ শুঁকে নাইমের ভ্রু কুচকে উঠলো।

মেয়েটাকে কাধে তুলে নিয়ে স্টোর রুম থেকে বেরিয়ে আসলো। বাড়ির পেছনের দরজা দিয়ে বেরিয়ে বাগানে প্রবেশ করলো। বাগানের শেষ মাথায় একটা কুয়া আছে। সেখানে গিয়ে মেয়েটাকে কুয়ার মধ্যে ফেলে দিলো। একটা ইটের টুকরা নিয়ে কুয়ার দেয়ালের গায়ে আগের দাগ গুলোর পাশে নতুন একটা দাগ কাটলো।

এরপর বাড়ির সদর দরজা দিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসলো। পার্কের দিকে রওনা দিলো নাঈম। সেখানে গিয়ে আগের জায়গায়ই বসলো। চোখ জোড়া খুজছে কাওকে। চোখের দৃষ্টি এক জায়গায় স্থির হলো তার।

হাসি মুখ নিয়ে সেখানে গেলো সে। নাঈমকে দেখে পেছন ফিরে তাকালো। মুচকি একটা হাসি দিলো নাঈমকে উদ্দেশ্য করে। নাঈমও হেসে উত্তর দিলো। মুখের হাসিটা আগের মতই রেখে বলল- "-আজকের ডিনারের কথা মনে আছে তো?" ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১১ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।