বহুল আলোচিত রামু হামলা। এরপর পরই পটিয়া ও কক্সবাজার তান্ডোব। বোদ্ধ্য মন্দিরে অগ্নিসংযোগ। রামুতে ঘটে যাওয়া বোদ্ধ্য উপর হামলার ঘটনা। সে ফেসবুকে একটা ছবিতে ট্যাগ হয়েছে।
আসল ঘটনা হয়ত পড়ে বের হবে। ফেসবুকে এরকম অনেক কিছুই শেয়ার হয়। মুস্লিম হইলে কিছু হত না কিন্তু একজন অমুস্লিম এর নাম জড়িয়ে যাওয়ায় যত সমস্যা।
কিছুদিন আগে চট্টগ্রামের হাটাজারীতে ঘটে যাওয়া হিন্দুদের উপর নির্যাতন। মসজিদ ভাঙার অজুহাতে ওরা মন্দির ভাঙল, লুটপাট করল, বাড়িঘরে আগুন জ্বালিয়ে দিল।
ধরে নিলাম মসজিদ ভাঙ্গার ঘটনা তাদের মানসিক ভাবে আঘাত করেছে। কিন্তু পড়ে জানা গেল নিজেদের লোক দিয়েই মিস্ত্রী ভাড়া করে মসজিদ ভাঙা হয়েছে।
এছড়াও বিচ্ছিন্ন ভাবে হিন্দু প্রতিমা ভাংচুর হয়েছে, বিভিন্ন সময়ে।
কয়েকদিন আগে পাকিস্তানে ঘটে যাওয়া ঘটনা। মসজিদের ইমাম কোরান অবমাননা করে এক খ্রীস্টানমানসিক প্রতিবন্ধী মেয়েকে ফাসিয়ে দিল।
পুলিশ বাধ্য হল মেয়ের বাপ মা কে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে আসতে, ওই এলাকার সব খ্রীস্টাঙ্কে সরিয়ে ফেলতে। পড়ে বের হল, ওই ইমাম দায়ী। কই শুনলাম না যে ধার্মিক মুসল্মানড়া গিয়ে ওই ইমাম কে হামলা করেছে। করে নাই, কারন সে মুসলিম।
অন্য ধর্মের লোকেদের উপর আঘাত করে কখনো নিজের ধর্ম, নিজের ধর্মের কৃতি পুরুষের নাম উজ্জ্বল করা যায় না।
বরং তাঁকে হেয় করা হয়। একজন সুস্থ মানুষের পক্ষে কখনো এরকম করা সম্ভব না। এরকম মানসিক রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। আমাদের মনে হয় সাবধান হওয়ার সময় এসেছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।