(আ: )
সাধারনত নবী রাসূল বা পয়গম্বরগণের নামের শেষে সংক্ষপে (আ: ) লেখা থাকে। (আ: ) এ বুঝায় আলাইহিস সালাম বা তাঁহার উপর শান্তি বর্ষিত হোক।
'পয়গম্বরগণের প্রতি সালাম বর্ষিত হোক’'। ৩৭:১৮১
(স: )
কিন্তু শেষ নবী মোহাম্মাদ এর বেলায় লেখি মোহাম্মাদ (স: ) অর্থাৎ সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়া সাল্লাম বা (হে আল্লাহ, কল্যাণ, মর্যাদা ) : দুরুদ ও সালাম তাঁহার উপর বর্ষিত হোক ।
‘'হে মুমিনগণ! তোমরা নবীর জন্যে রহমতের তরে দোয়া কর এবং তাঁর প্রতি সালাম প্রেরণ কর’'।
৩৩:৫৬
(রা: )
সাহাবাদের নামের শেষে সংক্ষপে (রা: ) লেখি অর্থাৎ রাদিয়াল্লাহু আনহু বা আল্লাহ তাঁহার ওপর সন্তুষ্ট হোক।
' ‘আর যারা সর্বপ্রথম হিজরতকারী ও আনছারদের মাঝে পুরাতন, এবং যারা তাদের অনুসরণ করেছে, আল্লাহ সে সমস্ত লোকদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন এবং তারাও তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে'’। ৯:১০০
(র: )
তাবিয়ীন, তাবে-তাবিয়ীন, ওলীআল্লাহ, খুবই সম্মানিত ইসলামিক পণ্ডিত বা ইমাম যারা মৃত তাহাদের নামের শেষে সংক্ষপে (র: ) লেখি অর্থাৎ রহমাতুল্লাহি আলাইহি বা আল্লাহ’র করুণা তাঁহার ওপর বর্ষিত হোক।
'পৃথিবীকে কুসংস্কারমুক্ত ও ঠিক করার পর তাতে অনর্থ সৃষ্টি করো না। তাঁকে আহবান কর ভয় ও আশা সহকারে।
নিশ্চয় আল্লাহর করুণা সৎকর্মশীলদের নিকটবর্তী'। ৭:৫৬
(হাফিযাহুল্লাহ’ )
তবে যারা এখনও জীবিত ওলীআল্লাহ, খুবই সম্মানিত ইসলামিক পণ্ডিত বা ইমাম তাহাদের নামের শেষে সাধারনত ‘'হাফিযাহুল্লাহ'’ বলা হয়ে থাকে ।
(ক: )
ইসলামের ইতিহাসের কিছু পাতা খুজে কোথায়ও কারো নামের শেষে (ক: ) যুক্ত কোন নাম পেলাম না ।
(ক: )?
নতুন আবিস্কার (ক: ) মানে ‘কেবলা কাবা’ ।
যে দিকে কাবা সেই দিক কেবলা,
হুজুর-বাবা কাবা’র দিকে,
শিষ্যের কেবলা হুজুর-বাবা,
হুজুর-বাবা ‘কেবলা কাবা’ : শাইয়ে লিল্লাহ্- খাতেমুল অলদ্- গাউছুল আজম- আওলাদে রাসূল (সাঃ ), মাহবুবে খোদা- মাহবুবে রাসূল- খাতেমুল বেলায়ত- সুলতানুল আউলিয়া- হযরত মৌলানা শাহ ছুফি ছৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী (কঃ )
সিনায় সিনায় লেখাপড়া শিক্ষা দিতেছে
গাউসুল আযম মাইজভান্ডারী ইস্কুল খুইলাছে।
----চলবে ।
আগের পাতার লিংক ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।