আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইকোনমিস্টের বিশ্লেষণ: ক্ষমতাসীন দলের দ্বিতীয় বার নির্বাচিত হওয়ার রেকর্ড নেই

যখন দেখি চাওয়া পাওয়া শূন্যতে মিলায় তখন আমি এই শহরে কষ্টে বেঁচে খাই বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোন দল টানা দ্বিতীয়বার নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠনের রেকর্ড গড়তে পারেনি। ওদিকে বিরোধী দল হুমকি দিয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন করা না হলে তারা নির্বাচন বয়কট করবেন। কিন্তু তাদের সেই হুমকি হয়তো ফাঁকা বুলি। আর এ বিষয়টি ভাল করেই জানে আওয়ামী লীগ। এমন অবস্থায় আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তার র‌্যাংকিং যেহেতু কমে গেছে তাই বিএনপির স্থানীয় পর্যায়ের নেতারা নির্বাচনে অংশ নিতে উদগ্রীব।

তাছাড়া, বাংলাদেশে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটার আশঙ্কাও কম। এসব মন্তব্য করেছে লন্ডনের প্রভাবশালী ম্যাগাজিন ইকোনমিস্ট। ওই ম্যাগাজিনের অনলাইনে গত ২৮শে আগস্ট প্রকাশিত হয় ‘রানিং ইলেকশন ইন বাংলাদেশ: জেনারেলি ট্রাস্টেড’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন। তাতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশের বিদ্বেষপূর্ণ রাজনীতি এতটাই কর্কশ ও তিক্ত যে, দু’পক্ষের কেউ কাউকে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্রে আস্থায় নিতে পারে না। ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতির দুই নেত্রীর মধ্যে এই অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।

এর একজন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনা, অন্যজন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর প্রধান খালেদা জিয়া। বাংলাদেশে এ দুই নেত্রীর মধ্যে পঞ্চম বারের মতো যখন নির্বাচন দোরগোড়ায় তখনই বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। তা শুরু হচ্ছে ৭ই সেপ্টেম্বর থেকে। বিএনপির দাবি সরকারকে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা পুনর্বহাল করতে হবে। খালেদা জিয়া বলেছেন, তাদের দাবি মেনে নেয়া না হলে তারা ২০১৩ সালের শেষের দিকে যে নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে তা বয়কট করবেন।

অস্থায়ী, পক্ষপাতিত্বহীন সরকারের অধীনে নির্বাচনের একটিই পথ আছে। তা হলো- কেয়ারটেকার ব্যবস্থা। এটা হয়েছে ১৯৯৬ সালে এ ব্যবস্থা প্রবর্তিত হওয়ার পর। তারপর থেকে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়েছে কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে। জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করার ১৫ দিনের মধ্যে প্রতিটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করা হয়েছে।

তাদেরকে ৯০ দিনের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করতে বলা হয়েছে। কিন্তু ২০১১ সালের জুনে সংবিধান সংশোধনীর মাধ্যমে শেখ হাসিনার সরকার বাতিল করেছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা। এর অন্যতম কারণ- সর্বশেষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুরো ব্যবস্থার সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছিল। তারা মাইনাস টু তত্ত্ব হাতে নিয়েছিল। এর মাধ্যমে তারা উত্তরাধিকার সূত্রের রাজনীতির দু’টি ধারাকেই বাতিল করে দেয়ার চেষ্টা চালিয়েছিল।

ওই সময়ে সেনাসমর্থিত সরকার দুর্নীতির দায়ে শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়া দু’জনকেই জেলে নিয়েছিল। বাংলাদেশে কার্যকর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গত গ্রীষ্মে শেষ করে দেয়া হয়েছে। বিগত নির্বাচনে যে জালিয়াতি বা সহিংসতা হয়েছে বাংলাদেশ তা ঠেকাতে সেনাদের ওপর নির্ভর করতে হবে। এই নির্ভর করে থাকা একটি নিশ্চয়তা পাওয়ার মতো বিষয় নয়। ব্যারাকের বাইরে থাকার কোন আকাঙক্ষা সেনা কর্মকর্তাদের নেই।

পাঁচ বছর আগে তারা লোভী রাজনীতিবিদদের থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন। বাংলাদেশের রীতি অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমান সেনা নেতৃত্বকে পছন্দমতো হাতে রেখেছেন। কিন্তু তারা যে ফের তার বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না তেমন কোন নিশ্চয়তা নেই। দৃশ্যত তারা এবার তার পাশে থাকবে বলেই মনে হয়। বাংলাদেশের শান্তিরক্ষী, যাদেরকে প্রতি বছর জাতিসংঘের এ মিশনে পাঠানো হয় তারা ৫০ কোটি ডলার আয় করে ও বেতনভাতা পান।

৬ বছর আগে, জাতিসংঘের স্থানীয় অফিস একটি বিস্ময়কর বিবৃতি প্রকাশ করেন। তাতে একরকম হুমকি দিয়ে বলা হয়, সেনাবাহিনী যদি কৌশলপূর্ণ একটি নির্বাচনে নিরাপত্তা দেয়ার চেষ্টা করে তাহলে শান্তিরক্ষী মিশনে তাদের লোভনীয় সুযোগে তার প্রভাব পড়বে। ওই সময়ে নিউ ইয়র্কে উচ্চতর কর্মকর্তারা ২০০৭ সালের ১১ই জানুয়ারির কূটনীতি নিয়ে হতাশ হয়েছিলেন। তখন বাংলাদেশের সেনা কর্মকর্তারা বঙ্গভবনে যাত্রার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছেন। তারা তৎকালীন প্রেসিডেন্টকে জরুরি অবস্থা ঘোষণা ও নির্বাচন বাতিল করার জন্য চাপ সৃষ্টি করেছিলেন।

ওই নির্বাচন ওই মাসের শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। ধরে নেয়া হয় যে, জাতিসংঘ অফিস একই কৌশল দু’বার ব্যবহার করবে না। এখনও তাদের শিক্ষা ভুলে যাওয়া হয়নি। বিএনপির নির্বাচন বয়কটের হুমকি আসলে ফাঁকা বুলি এবং আওয়ামী লীগ তা জানে। বিএনপি একটি একীভূত শক্তি নয়।

এর মধ্যে দু’বারের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্ব নিয়ে নানামাত্রিক বিভক্তি আছে। বর্তমান জাতীয় সংসদে এ দলের মাত্র ৩১টি আসন আছে। বিএনপির স্থানীয় শ’ শ’ নেতাকর্মী গত ৫ বছর ধরে জনবিচ্ছিন্ন। তারা নির্বাচনে অংশ নেয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছেন। তাদের এই উৎসাহকে আরও বেড়ে গেছে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তার কমে যাওয়ায়।

বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোন সরকার টানা দ্বিতীয়বার নির্বাচিত হওয়ার রেকর্ড গড়তে পারেনি। আওয়ামী লীগ বিএনপির জন্য নির্বাচনকে সহজ করে দিয়েছে। তারা আগামী নির্বাচন এক ধরনের যৌথ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রস্তাব দিয়েছে। কিন্তু তাতে বিএনপির দাবি পুরোপুরি মিটবে বলে মনে হয় না। এদিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়াকে দেখা হবে তাদের দুর্বলতা হিসেবে।

শেখ হাসিনা পুলকিত হবেন যে, ২০০৯ সাল থেকে আওয়ামী লীগের অধীনে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে তা তুলনামূলকভাবে সুষ্ঠু হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের নাটকীয় উন্নয়ন করা হয়েছে এ কথাও বলতে পারেন তিনি। পাশাপাশি নির্বাচনে জালিয়াতির চেষ্টাকে কমিয়ে আনার জন্য ভোটার তালিকা ঠিকঠাক করা হয়েছে। মৃত অবস্থা থেকে বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থায় ফেরা নিয়ে দাবির যৌক্তিকতা আছে। কিন্তু যা মৃত তাকে ফিরিয়ে আনার জন্য এখন কালক্ষেপণ করা সময়ের অপচয়।

এর আগে সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক ইস্যুকে অসাংবিধানিক বলে রায় দিয়েছে। সেই রায়ের ওপর ভিত্তি করে জাতীয় সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠ আওয়ামী লীগ সাংবিধানিক সংশোধনীর মাধ্যমে ওই ব্যবস্থাকে বাতিল করেছে। বর্তমানের এই পরিকল্পনা যথার্থ কিনা বা তাতে রাজনৈতিক প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যাবে তা নিয়ে বিদেশী সরকারগুলো বিস্ময় প্রকাশ করছে। কিন্তু শেখ হাসিনা তাদেরকে নিশ্চিত করার চেষ্টা করছেন যে, ২০১৩ সালের শেষে যে নির্বাচন হবে তা হবে গণতান্ত্রিক পালাবদলের ত্রুটিমুক্ত শুভ সূচনা। কিন্তু এ পথে অনেক বাধা আছে।

ঢাকার আদালত সিদ্ধান্ত নেবেন জুনে মহাসমাবেশের সময় সংঘটিত সহিংসতার জন্য বিএনপির নেতাদের বিরুদ্ধে ২৯টি অভিযোগ গঠন করবেন কিনা। এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের প্রসিকিউটররা বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তর দল ও বিএনপির মিত্র জামায়াতে ইসলামীর পুরো নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যুদ্ধাপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ড দাবি করছেন। মধ্যবর্তী অবস্থায় অনেক ঘটনা ঘটতে পারে। কিন্তু ১৯৯১ সালে গণতন্ত্র পুনঃপ্রবর্তনের পর থেকে অন্য যে কোন সময়ের তুলনায় সামরিক অভ্যুত্থানের আশঙ্কা অনেকটা কম। হবসিয়ান সহিংসতা ও চৌর্যতন্ত্রের মতো অবস্থায় বাংলাদেশে ২০০৭ সালে সেনাবাহিনীকে শাসন ক্ষমতার কাছে আসতে উদ্বুদ্ধ করেছে।

সেই অবস্থা এখন আর নেই। নির্বাচনে বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের হাতকে সংযত করা কঠিন হবে। কিন্তু ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের দুর্নীতি বিষয়ক সূচক-এ বাংলাদেশ ছিল খালেদা জিয়ার সময়ে একেবারে তলানিতে। কিন্তু ২০১১ সালে বিশ্বের ৬০টি দেশকে টপকে সেই বাংলাদেশ উঠে এসেছে ১২০ নম্বর অবস্থানে। শেখ হাসিনা সেনাবাহিনীর ভূমিকাকে সীমিত করার ও তাদেরকে সন্তুষ্ট রাখার উদ্যোগ নিয়েছেন।

বর্তমান সেনাপ্রধানকে নিয়ে তিনি সুবিধাজনক অবস্থায় আছেন- যেখানে বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কতিপয় সাবেক কর্মকর্তার পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই’র পক্ষে অস্ত্র চালানের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ আছে। বাংলাদেশের বর্তমান সেনাপ্রধান ইকবাল করিম ভূঁইয়া। তিনি জুনে দায়িত্ব নিয়েছেন। শেখ হাসিনা নিয়োজিত তিনি দ্বিতীয় সেনাপ্রধান। Running elections in Bangladesh Generally trusted Aug 28th 2012, 11:38 by T.J. | DHAKA THE vicious duel that constitutes Bangladesh’s politics are so gnarled and bitter that neither of its two sides can trust the other to hold free and fair elections. Such is the deadlock between its two patronage-based personality cults, one headed by the prime minister, Sheikh Hasina of the Awami League (AL), and the other by Khaleda Zia, of the Bangladesh Nationalist Party (BNP). In a taste of things to come, as the country edges towards a fifth electoral contest between the two ladies, the BNP led the opposition’s 18-party alliance in declaring a programme of agitation against the government, to last from September 7th to October 20th. The BNP says it wants the government to reinstate an independent caretaker system. Khaleda Zia insists that her party will boycott the poll scheduled for late 2013, if their demands are not met. The only way to stage an election in the context of a national Punch-and-Judy show was under the guidance of a temporary, non-partisan government: the “caretaker”. Or so it appeared, when the system was introduced in 1996. Since then, Bangladesh’s parliamentary elections have been administered by a series of caretakers, each installed within 15 days of the dissolution of the previous parliament and tasked with assisting a commission to ensure that fresh polling is held within 90 days. Sheikh Hasina’s government abolished the caretaker system with an amendment to the constitution in June 2011. It did so not because it had been captured by either side (though there was a coup along the way, in January 2007) but because the most recent caretaker had attempted to transcend the system entirely, with a “minus-two solution”: the simultaneous removal of both dynasts. At the time, technocrats backed by the army had jailed both Sheikh Hasina and Khaleda Zia on charges of corruption. Two-thirds of Bangladesh’s parliament, which had, on the whole, enjoyed an especially lucrative term in office from 2001 to 2005, also spent time in the clink. (Their tenure coincided with Bangladesh’s topping the world’s league tables for corruption, five years running). With the caretaker system effectively buried since last summer, Bangladesh will have to rely on the army to prevent the sort of fraud and violence that have marred past polls. This is not a reassuring situation. The generals have no appetite for an extended sojourn outside the barracks. They tried but failed to rid Bangladesh of its greedy politicians five years ago. As is the custom in Bangladesh, Sheikh Hasina has handpicked the current military leadership. She enjoys no guarantee that they won’t turn against her. But it appears improbable. They may have ulterior motive for standing by her, this time round. It starts with the peacekeepers whom Bangladesh sends to the UN every year, who earn a tidy $500m in pay and allowances. Six years back, the local UN office issued an astonishing public statement threatening that if the army were to provide security for a dodgy election that might “have implications” for its lucrative peacekeeping contracts. By the time higher officials in New York had awoken to the shocking piece of freelance diplomacy on January 11th 2007, Bangladesh’s generals had already tied their boots for the march to the presidential palace. They went on to force the president to declare an a state of emergency and cancel the election that had been due later that month. Assume that the UN office will not try the same cackhanded manoeuvre twice; still the lesson will not be forgotten. The BNP’s actual threat to boycott the election is hollow and the AL knows it. The BNP is not a unified force—it is split into different factions with varying degrees of enthusiasm for the leadership of its two-time prime minister, Khaleda Zia. And the party has only 31 members in the current parliament. Hundreds of local BNP politicians—cut off from the public purse and the country’s elaborate patronage networks for the past five years—will be eager to contest. The incentive to stand for office is magnified by the fact that the AL’s popular ratings have plummeted. No government has ever managed to win a second term in Bangladesh. The AL has made it easier for them too, with conciliatory murmurs about some form of joint interim government to oversee the poll. But it is inconceivable that it will give in fully to the BNP’s demands. An about-face would be seen as a sign of weakness. Sheikh Hasina will emphasise, with good justification, that polls held under the AL since 2009 have been relatively fair. She can also point out that the election commission has been drastically improved, as has a voter list designed to minimise electoral fraud. The BNP’s attempt to resuscitate the caretaker system might be well justified too, but it is more probably a waste of time. It was a two-thirds majority in parliament that passed the constitutional amendment to scotch the caretakers, after the Supreme Court ruled the system of interim administrations to be unconstitutional. Foreign governments have started to wonder if the current plan is feasible or whether the political process will shut down. Sheikh Hasina has been busy trying to reassure them that late 2013 will see the dawn of a flawless transition to democracy. There are plenty of stumbling blocks left in the way. A court in Dhaka will decide whether to charge 29 of the BNP’s leaders with instigating violence at a political rally in June. Meanwhile prosecutors at the International Crimes Tribunal are likely to demand death sentences for the entire leadership of Bangladesh’s third-biggest party and an ally to the BNP, the Jamaat-e-Islami, for committing war crimes during the struggle for independence in 1971. Breakdowns can take many forms, but the chances of a military coup are probably lower than at any point since the return of democracy in 1991. The days of Hobbesian violence and kleptocracy, which had made military rule look attractive in 2007, are over. The country’s politicians apparently still find it difficult to keep their hands out of the till, but Bangladesh has quietly moved up from the very bottom of Transparency International’s corruption-perception index, where it sat during Khaleda Zia’s last term, to reach the 120th spot in 2011, overtaking 60-odd countries in the process. Sheikh Hasina has moved to limit the role of the army and keep them happy. Earlier this year, she granted the army the opportunity to shine at a press conference at which it claimed to have thwarted a coup. And as a further comfort to the current top brass, both of the former heads of Bangladesh’s spy agencies—their natural rivals—are in the clink, accused of gun-running on behalf of the Pakistan’s Inter-Service Intelligence Services (ISI). The current chief of army staff, Iqbal Karim Bhuiyan, who took office in June, is the second head of the army to be appointed by Sheikh Hasina. For the first time in Bangladesh’s history, the army’s leadership is drawn mainly from people who built their careers in independent Bangladesh and not what used to be called West Pakistan.  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.