Never Ever Give Up..... Revenge is Sweet........ ইকোনমিস্টের সর্বশেষ সংখ্যায় 'ইন্ডিয়া অ্যান্ড বাংলাদেশ: এম্ব্রেসেবল ইউ' শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, ভূরাজনৈতিক স্বার্থে প্রতিবেশীদের সঙ্গে ভালো সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতে চাইছে ভারত।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, 'এটি [দ্য ইকোনমিস্ট] বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল এবং ২০০৮ সালের নিরপেক্ষ এবং নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ নির্বাচনকে খাটো করেছে। '
"বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একটা সূক্ষ্ম প্রচারণা চলছে বলে মনে হচ্ছে। কোনো মহল এর পেছনে থাকতে পারে। "
'জনগণও জানে তারাই নির্বাচিত করেছে'
ইকোনমিস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, 'দীর্ঘ সীমান্ত নিয়ে দীর্ঘদিন ঝামেলায় থাকা দুই প্রতিবেশী দেশের সম্পর্ক ইতিবাচকতার দিকে উল্লেখযোগ্য মোড় নিয়েছে- যারা বাইরে আছে তাদের এটি খুব একটা চোখে পড়ছে না।
'ভারতীয় অর্থ এবং পরামর্শে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ফুটতে শুরু করে। '
ইকোনমিস্টের প্রতিবেদনটির লেখকের ট্রানজিট বিষয়ক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'অনেকেই সন্দেহ করে এটি [ট্রানজিট] ভারতের জন্য একটি নিরাপত্তা করিডোর তৈরির জন্যই [হচ্ছে]। '
ইকোনমিস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়ে, '...তখন তার [শেখ হাসিনা] জায়গায় আসবেন চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী খালেদা জিয়া। জিয়া পরিবারও দুর্নীতিগ্রস্ত; এ পরিবার ভারতের ততটাই বিরুদ্ধে শেখ হাসিনা যতোটা তার পক্ষে। '
প্রতিবেদনে 'জিয়া পরিবারও দুর্নীতিগ্রস্ত' উল্লেখ করার মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনার পরিবারও দুর্নীতিগ্রস্ত বলে ইঙ্গিত করা হয়
বাংলাদেশ সম্পর্কিত প্রতিবেদনটিকে 'ভিত্তিহীন এবং মিথ্যাপূর্ণ' মন্তব্য করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বুধবার বলেন, "আগামীকাল আমরা প্রতিবাদ পাঠাতে পারি।
সুত্র : bdnews24.com Click This Link
The Economist.com http://www.economist.com/node/21524917 ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।