আবারও ঘুরাঘুরির গল্প করতে এলাম। এবারের ভেন্যু যশোরের জেস গার্ডেন। জায়গাটা কেমন সেটার বর্ণনায় না গিয়ে ছবিই দেখাই। উপরের ছবিটাও জেস গার্ডেনেরই। আরও কিছু ছবি দেখুন।
১. জেস গার্ডেনে ঢুকতেই চোখে পড়ে রাস্তার দুই পাশে ক্যাকটাস গাছের সারি।
২. অনেক রকমের ক্যাকটাস আছে। নিশ্চয়ই আলাদা নামও আছে এদের, কিন্তু নাম জানা নেই।
৩. শুরুতেই এই কৃত্রিম পুকুর। অবশ্য এই গার্ডেনে প্রায় সবকিছুই কৃত্রিম।
৪. এমনকি পুকুরের ব্যাঙগুলোও কৃত্রিম।
৫. শাপলাগুলো অবশ্য সত্যিকারের। টিপটিপ বৃষ্টিতে এক জোড়া শাপলার অভিসার।
৬. শিয়ালকে এইভাবে দলবেঁধে কাঁঠাল খেতে কখনও দেখিনি।
৭. বাঘের গলায় কাঁটা ফুটে যাওয়ার পর বকের সেই কাঁটা বের করার গল্প অবশ্য শুনেছি।
৮. এটা সত্যিকারের পুকুর, আর তার সুন্দর গাছের ছাউনি দেয়া ছোট একটা ঘাট।
৯. পুকুরটা এক নজরে দেখে নিই।
১০. পুকুরের উপর আছে কাঠের ঝুলন্ত সেতু।
১১. গাছের ছাউনি দেয়া মূল ঘাট থেকে পুকুরের দৃশ্য।
১২. বাগানের এমন মনোরম দৃশ্যের অভাব নেই।
জেস গার্ডেনের ভিতর একটা ছোট শিশুপার্কও আছে। সেখানকার ছোট একটা নাগরদোলা থেকে তোলা এই ছবি।
১৩. এটা সেই পুকুরঘাটের পিছনের দৃশ্য। প্যাডেল নৌকা আর শিশুপার্কের সব রাইডের টিকেট কাউন্টারও এখানেই।
১৪. আবারও সেই কৃত্রিম পুকুরে আসি।
এবার অন্য অ্যাঙ্গেল থেকে। একটা মাটির কুমীরও আছে এই পুকুরে।
১৫. কৃত্রিম পুকুরের সামনে মুরাল।
১৬. এখানে মনে হয় মিনি বাস্কেটবল খেলার একটা ব্যবস্থা ছিল। এখন বৃষ্টির জন্য খেলা স্থগিত।
জেস গার্ডেনের মূল আকর্ষণ হল এর ছোট্ট চিড়িয়াখানা। সেগুলোর ছবিসহ আরও কিছু ছবি আসবে পরের পর্বে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।