সাবধান! ধর্ম সম্বন্ধে বাড়াবাড়ি করো না। এই বাড়াবাড়ির ফলে তোমাদের পূর্ববর্তী বহু জাতি ধ্বংস হয়ে গেছে।
বিদায় হজ্বের ভাষনের একটি লাইন ছিলো।
প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ সাঃ এই কথটা খুব কঠোর ভাবে বলে গিয়েছেন, সাবধান করে গিয়েছেন।
অথচ আমরা আজ কে অনেক বেশী ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করতেছি।
নিজের ধর্ম পালনের খবর নাই কার কে কি ছিলো সেই সব নিয়ে ই চুল্কানী আমাদের।
এক বার চলে নাস্তিক - আস্তিক ইস্যু ,আবার চলে হিন্দু মুসলমান ইস্যু ,
সংসদে ও এই সব নিয়া ক্যাচাল।
নিজের ধর্ম টা নিজে পালন করলে ই তো হয়। কে আস্তিক কে নাস্তিক এই সব জাইনা আপনার কাম কি ?
কখন ও কখন ও কিছু নাস্তিক নামের কুলাঙ্গার কে আবার দেখা যায় নবী রাসূল নিয়া বাজে মন্তব্য করতে। তার যেমন শাস্তি কামনা করি তেমনি সেই সাথে আশা করি ধর্মীয় উস্কানী বন্ধ হোক।
এই জনতা কে বার বার বিভক্ত করা হয় ধর্ম নিয়ে টানা টানি করে।
কিন্তু দেখা যায় নিজে ই ধর্ম পালনের কোনো খবর নাই , যারে তারে নাস্তিক কইতেছেন , কিন্তু নিজের নামাজের খবর নাই। জুম্মার নামাজে ও যায় না, ঠিক মত সেজদাহ দিতে ও জানে না । পর্ন নিয়া সারা দিন ঘুরেন আবার দাবী করেন ইমানদার।
আপনি কি করবেন আপনার ব্যাপার কিন্তু ধর্ম টা আপনার একান্ত নিজের তাই অন্যরে নিয়া কথা না বলে নিজের ধর্মটা ঠিক ভাবে পালন করুন।
এই উপমহাদেশে অনেক বেশী সহিংসতা হইছে ধর্ম নিয়ে। এতে কার ও ই লাভ হয় না, বরং ধর্মের ই ক্ষতি হইছে।
সমালোচনা ব্যাক্তির করুন কিন্তু সেটা যেনো ধর্ম নিয়ে না হয়। নিজের বাঁচাতে বার বার ধর্ম কে টেনে আনতেছেন আর আমজনতা সেটা গিলে খাচ্ছে, থামেন এই বার। ধর্মকে তার নিজের অবস্থানে থাকতে দিন।
সকল কিছু ধর্ম, বাকি সব আমরা নিচে দাঁড়িয়ে , তাই তাকে না টেনে নামানো ই ভালো ।
Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।