বীভৎস। পৈশাচিক হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি খুনি। খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে উঠিয়েছে শরীরের মাংস। একে একে ২৬ টুকরা করে ফেলে রেখেছে বিভিন্ন স্থানে। সুস্মিতা নামের ওই তরুণীকে এমন নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনায় স্তব্ধ হতভম্ব আশপাশের সবাই।
হাতিরপুলের ১৪ তলা নাহার প্লাজা ভবনের ১৩ তলার একটি কক্ষ ও পরিবাগের ১৮ নম্বর পাঁচ তলা বাড়ির ছাদ থেকে লাশের টুকরোগুলো উদ্ধার করা হয়।
সুস্মিতা, বাড়ি গোপালগঞ্জে। প্রেমিক বাচ্চুর হাতেই সে খুন হয়েছে। বিষয়টি বাচ্চু স্বীকার করেছে। তাকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
ঘটনাস্থল - নাহার প্লাজার ১১ ও ১২ তলায় আছে স্কাই গার্ডেন নামের একটি আবাসিক হোটেল। ১৩০৮ নম্বর কক্ষ যা কক্ষটি সোনালী ট্রাভেলস নামের একটি প্রতিষ্ঠানের। ঘাতক সোনালী ট্রাভেলসের মালিক বাচ্চু । প্রেমিক বাচ্চুর হাতেই সে খুন হয়েছে। বিষয়টি বাচ্চু স্বীকার করেছে।
বাচ্চুর প্রেমে পাগলপারা সুস্মিতা ১ জুন ২০১২ শুক্রবার ঢাকায় আসে গোপালগঞ্জ থেকে। বাচ্চুর ডাকেই ছুটে আসে। এসে ওঠে নাহার প্লাজার তার অফিস কক্ষে। সেখানেই তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
Click This Link
আমাদের সমাজ আর কত অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে ?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।