আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

একটি ফেসবুক স্টাটাস এবং আমার খাল কেটে মহিলা কুমির আনার গল্প !

আমার চোখে ঠোটে গালে তুমি লেগে আছো !! -তুমি কোথায় ? সকাল বেলা নিশির এই রকম শীতল কন্ঠস্বর আমার মনে কেমন জানি একটা শীতল অনুভুতির সৃষ্টি করলো ! কিছু কি হয়েছে ? একটু মনে করার চেষ্টা করলাম ! নাহ ! এমন কিছু তো হওয়ার কথা না ! গত তিন দিন নিশি ঢাকার বাইরে ছিল ! বলতে গেলে একেবারে আউট অব নেটওয়ার্ক ! ঠিক মত কথাও হয় নাই ! ওর এক খালা কার বাসায় বেড়াতে গেছিল ! সেখানে নাকি মোবাইল নেট নাই ! মাঝে মাঝে পাওয়া যায় আবার যায় না ! তাহলে ? কাল রাতে আমি যতদুর জানি সে বাসায় এসেছে ! ঢাকায় এসেই আমাকে ফোন দিকে জানিয়েছে যে সে এসেছে ! আমি যেন আগামী ১২ ঘন্টা তার কাছে কোন ফোন না দেই ! সে এখন ঘুমাবে ! ঘড়িতে তাকিয়ে দেখি সেই ১২ ঘন্টা পূরন হয়ে এখনও মোটামুটি চার ঘন্টা বাকি আছে । তাহলে ? এখনই নিশির ফোন দেওয়া কারন কি ? আমি যথাসম্ভব নমনীয় গলায় বললাম -কেন বাবু ? কিছু হয়েছে ? -তোমাকে না বলেছি প্রশ্নের জবাবে প্রশ্ন করবে না ! -সরি ! আমি মোটামুটি নিশ্চিত কিছু একটা হয়েছে ! কিন্তু কি হল ? আমি বললাম -আমি তো বাসায় ! -শুনো ! আজ ঠিক বিকেল চারটার ভিতরে ঐ বড় পুকুর পাড়টার কাছে আসবা ! একটু যে দেরি না হয় ! -আচ্ছা ! কিন্তু কি হয়েছে একটু বলবা তো ! -কিছু হয় নাই ! আর ভিতর আমাকে ফোন দিবা না ! ঠিক আছে ? -আচ্ছা ! আমাকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে নিশি ফোন রেখে দিল ! আমি এবার সত্যি একটু চিন্তিত হলাম ! মনে মনে একটু খোজ করতে লাগলাম যে কি হয়েছে ? নিশ্চই নিশির বাসায় কিছু হয়েছে ! যাওয়ার আগে নিশি বলছিল যে ওর খালার নাকি একটা ছেলে আছে । খালার ইচ্ছা যেন তার ছেলের সাথে বিয়ে দেন ! নিশ্চই কিছু হয়েছে ? এই জন্য নিশির মুড খারাপ ! তবুও মনের ভিতর একটা টেনশন কাজ করছেই ! আমার কেন জানি মনে হচ্ছে কিছু একটা যেন ঠিক হচ্ছে না ! কি ঠিক হচ্ছে না ! আমি কিছু একটা এড়িয়ে যাচ্ছি ! কিন্তু কি এড়িয়ে যাচ্ছি ! বিকেল বেলা রওনা দিলাম নির্দিষ্ট গন্তব্যে ! যদিও বড় পুকুর পাড় টা আমার হল থেকে খুব বেশি দুরে না । খুব বেশি হলে পাঁচ মিনিটের পথ ! আমি তবুও একটু আগেই বের হলাম । না জানি আবার কি জন্য দেরী হয়ে যায় ! ঠিক সময়ের আগেই পোছে গেলাম ! গিয়ে দেখি নিশি এখনও আসে নাই ! আমি পুকুর পাড়ে বসে জলের খেলা দেখতে লাগলাম ! ঠিক তখনই নিশি এসে হাজির ! নিশির মুখ টা একটু গম্ভীর ছিল ! কিছু কি হয়েছে ? আমি কিছু বলতে যাবো তার আগে নিশির দিকে তাকালাম অবাক হয়ে ! কয়েকদিন পরে ওকে দেখছি এই জন্যই কি না জানি না ওকে কেন জানি খুন সুন্দর লাগছে ! অবশ্য আর একটা কারনও হতে পারে ওকে অনেক দিন পরে টাইটসে দেখছি ! ও খুব একটা ল্যাগিংস পরে না ! আমি পছন্দ করি জেনেও পরে না ! হঠাৎ আজকে পরলো !! ব্যাপার কি ? কিন্তু যে কারনেই পরুক না কেন সাদা ল্যাগিংস আর লাল কামিজে ওকে আসলেই পরীর মত সুন্দর লাগছে ! -বাবু তোমাকে তো অনে.......।

-চুপ ! আমি এতো আদর নিয়ে বলতে গেলাম কিন্তু নিশি আমাকে এমন করে ধমক দিলো কেন ? আমি বললাম -কি হয়েছে ? নিশি আমার দিকে তাকিয়ে বলল -আমি মহিলা কুমির না ? আমার সারা শরীর দিয়ে একটা শীতল স্রোত বয়ে গেল ! মহিলা কুমির ? এই কথা নিশি কিভাবে জানলো ? না ! না ! জানার তো কোন উপায়ই নাই ! আমি তো দুইদিন আগেই সেইটা ডিলিট করে দিয়েছি ! তাহলে ? আমি একটু হাসার চেষ্টা করলাম । কিন্তু মুখ দিয়ে খুব একটা হাসি বের হল না ! কিন্তু খুব একটা লাভ হল না ! তবুও বললাম -কি বলছো বাবু ? তুমি মহিলা কুমির কেন হবে ? -তুমি কি স্টাটাস দিয়েছ ? -কই ? এমন কিছু তো দেই নি ! তুমি তো জানোই আমি গল্প টল্প লিখি টুকটাক ! আর তো কিছু না ! মহিলা কুমির মানে কি ? -আর কিছু না ? এইটা কি ? এই বলে নিশি আমাকে একটা প্রিন্ট করা কাগজ বের করে দিল ! এটা আর কিছু না নিশি যেদিন ওর খালার বাসায় গিয়ে ছিল সেদিন দেওয়া আমার একটা স্টাটাসের প্রিন্ট কপি ! আমি একটু ঢোক গিলে বললাম -এটা তুমি কোথায় পেলে ? -কোথায় পেলাম সেটা তো বড় কথা না ! তুমি বল এটা তুমি কি লিখেছ ? আমার স্টাটাস টা ছিল: বিয়ে না করেও বিবাহ সম্পর্কিত উপলদ্ধি : সকল বিবাহ যোগ্য কন্যকে বিবাহ করিবে, এমনি কি অন্যের গার্লফ্রেন্ডকেও নির্দ্বিধায় বিবাহ করিবে কিন্তু খবরদার, ভুল করিয়াও নিজের গার্লফ্রেন্ডকে বিবাহ করিবে না ! আর যদি খাল কাটিয়া মহিলা কুমির আনতে ইচ্ছুক থাকো তাহা হইলে নিজের জিএফকে বিবাহ করিতে পারো ! আমি কিছুক্ষন প্রিন্ট করা কাগজটার দিকে তাকিয়ে রইলাম ! নিশ্চই আমার বন্ধর ভিতর কেউ এই স্টাটাসটার একটা স্ক্রীন সর্ট নিয়ে রেখেছে ! তারপর নিশিকে পাঠিয়েছে ! আমি একটু ক্ষীন গলায় বলার চেষ্টা করলাম -দেখো এটা মনে হচ্ছে ফটোসপ দিয়ে করা ! তুমিই বল আমি এমন একটা স্টাটাস দিতে পারি বল ? তোমার কি মনে হয় আমি এই স্টাটাসটা দিয়েছি ? -তাই না ? আমি মনে হয় না ! আমি জানি তুমি এ স্টাটাসটা দিয়েছ ! নিজের গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ে করা যাবে না না ? অন্যের গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ে করতে হবে ! -এই সব কি বল ! -কি বলি ? কাকে বিয়ে করবা ? তোমার ঐ বান্ধবীকে ? প্রেম করবা নিজের গার্লফ্রেন্ডের সাথে আর বিয়ে করবা অন্যের গার্লফ্রেন্ডরে ? -এই সব কি বল ? আমি একটু লক্ষ্য করলামযে নিশির মুখটা একটু লাল হয়ে গেছে ও নিজের রাগ আটকে রাখার চেষ্টা করছে কিন্তু পারছে না ! -চল আমার সাথে ! -কোথায় ? -জাহান্নামে ! চল ! আমি কিচু বুঝতে পাছিলাম না ! কি করবো ? আসলেই ঐ স্টাটাস টা দেওয়া একদম উচিৎ হয় নাই ! আসলে আমি ভেবেছিল নিশি এই কয়দিন আউট অব নেটওয়ার্ক থাকবে । কোন সমস্যা হবে না ! ও দেখতেও পারবে না । কিন্তু কোন একটা বদ পুলা এই আকামটা করেছে ! অবশ্য বদ মাইয়াও হতে পারে ? কিন্তু কে এই আকামটা করলো ? একবার যদি পাই বেটারে বা বেটিরে ....। এখন সেই চিন্তা করে লাভা নাই ! এখন নিশিকে শান্ত করতে হবে ! কিভাবে ওকে শান্ত করবো তাই ভাবছি ! -নিশি ? -বলেছি না কথা বলবা না ! -এটা কেমন কথা ! দেখো তো তুমি তো জানো আমি সবকিছু বানিয়ে বানিয়ে লিখি ! সিরিয়াসলি তো নেওয়ার কিছু নাই তাই না ! আমি তো কেবল ফান..... -এটা তোমার কাছে ফান মনে হয়েছে ? -না মানে.....।

-কি ? -আমি আসলে .... -শোন চুপ করে বসে থাকো ! আজকে তোমার খবর আছে ? আমি আবার চুপ করে বসে রইলাম ! রিক্সা চলতেছে । কোন দিকে যাচ্ছে কোন খিয়াল নাই ! এমন না যে নিশিকে আমি খুব ভয় পাই ! না মানে ওকে অনেক ভালবাসি তো তাই ওকে রাগাতে চাই না ! রেগে গেলে নিশির মাথা ঠিক থাকে না ! কখন কি করে বসে কে জানে ! খুব বেশি দিন আগের কথা না ! এই মাস ছয়েক আগের কথা ! আমি গল্প লিখে প্রায়ই একে ওকে ট্যাগ দিতাম ফেসবুকে ! এর ভিতর আমার এক বান্ধবীকে নিয়মিত ট্যাগ দিতাম ! সে আমার গল্প পছন্দও করতো ! ইনবক্সে ধন্যবাদ দিতো ! কিন্তু একদিন নিশি বলল -এই ঐ মেয়েটা প্রত্যেকটা গল্পে ট্যাগ দাও কেন ? -আরে ট্যাগ দেই তো কি হয়েছে ? মেয়েটা আমার বন্ধু তার উপর আমার গল্প পছন্দ করে ! সমস্যা কি ? -আজকের পর থেকে আর দিবা না ! -আরে এটা কি বল ! এটা তো ঠিক না ! -ঠিক হোক বেঠিক হোক । আমি বলেছি দিবা না ! ব্যস ! আমি মনে করেছিলাম নিশি এমনিতেই হয়তো বলেছে । ওর হয়তো মনে থাকবে না ! দুতিন দিন পরে আবার যখন তাকে গল্প ট্যাগ দিলাম তখন আর যায় কোথায় ! নিশি আমাকে রাত নয়টার দিকে ফোন দিল ! কোনকিছু বলা কওয়ার আগেই আমাকে বলল -তুমি আমার কেন শুনলা না ! -কি কথা ? -তুমি ঐ মেয়েকে ট্যাগ কেন দিছো ? -আরে দেখো ! -ঐ মেয়েই তোমার কাছে বেশি জরূরী হয়ে গেল ! আমি কিছু না ! থাকো তুমি তোমার তোমার বান্ধবীকে নিয়ে ! -আরে বাবু শুনো না ? নিশি মোবাইল কেটে দিল ! একটু পরে ফোন দিতে ঘিয়ে দেখি ওর মোবাইল বন্ধ ! কি করবো ভাবছি একটু পরেই সুমির ফোন এসে হাজির ! সুমি নিশির রুমমেইট ! -অপু ভাই ? -হুম ! -নিশির সাথে আপনার কি হয়েছে ? -কেন ? -কিছু হয়েছে নাকি ? -না মানে ..। -নিশি কাটার দিয়ে নিজের হাত কেটে ফেলেছে ! কিছুতেই রক্ত থামানো যাচ্ছে না ।

আমরা ওকে ঢাকা মেডিক্যালে নিয়ে যাচ্ছি ! আমিও মেডিকেলে দৌড়ালাম । তারপর থেকে আমি একটু সাবধান হয়ে গেছি ! নিশিকে রাগাতে চাই না কিছুতেই ! কিন্তু আজকে এমন হয়ে যাবে কে জানে ? হঠাৎ লক্ষ করলাম রিক্সাটা থেমে গেছে ! আসে পাশের জায়গাটা কেমন পরিচিত মনে হল কিন্তু ঠিক মত মনে করতে পারলাম না । আসলে মাথায় ভিতর কেবল নিশির কথাই রয়েছে তো ! তাই অন্য কিছু এখন ঢুকতেছে না ! কয়েক কদম এগুতেই আমার মনে পড়ে গেল ! আরে এটা তো সেই জায়গা ! বেশি না এই মাস খানেক আগে নিশির সাথে এখানে বেড়াতে এসেছিলাম ! মিরপুর বেড়ি বাঁধ থেকে আর একটু দুরে ! এখানে একটা বড় বটগাছ আছে ! ঠিক তার পাশেই আছে একটা কাজী অফিস ! নিশি আমাকে সেদিন বলেছিল -আমরা যদি কোন দিন পালিয়ে বিয়ে করি তাহলে এই কাজী অফিসে বিয়ে করবো ! আমি হেসে বলেছিলাম -ঠিক আছে ! শুনো সেদিন কিন্তু শাড়িটাড়ি পরবা না ! লাল একটা কামিজ পড়বা ! সাথে লাল একটা ওড়না ! আর সাদা ল্যাগিংস ! -তুমি না ! লুল পুলা ! নিশি মুখ বেকালো ! তারপর বলল -বিয়ের সময় কেউ ল্যাগিংস পরে ? -তুমি পরবা ! সমস্যা কি ! -আচ্ছা ! যাও ! দেখা যাবে ! কিন্তু নিশি আমাকে এখানে কেন নিয়ে এল ? কি কারন থাকতে পারে ? আরো কয়েক মিনিট যেতেই সুমি আর ওর বয়ফ্রেন্ডকে দেখতে পেলাম । সাথে আমাদের আরো কয়েকজন পরিচিত এমনকি আমার রুমমেইট সাদিকও আছে ! এরা এখানে কি করে ? ও মাই গড ! নিশি কি করতে যাচ্ছে ! তখনই নিশির ড্রেসের রহস্য বুঝতে পারলাম ! সবার মুখই দেখি হাসি হাসি ! তারপর ঘটনা ঘটতে লাগলো খুব দ্রুত ! নিশি আমাকে একটা পাঞ্জাবী বের করে দিয়ে বলল -এটা পরো ! লাল পাঞ্জাবী ! আমি লাল পাঞ্জাবী পরে নিলাম ! আমার বন্ধুরা আমার কাছে এসে একটা কাগজের টোপর দিয়ে বলল -দোস্ত তাড়াহুড়ার কারনে বিয়ের টোপর কিনতে পারি নি ! আপাতত এটা দিয়ে কাজ চালা ! তারপর আসলেই কি হল আমি কিছু বুঝতে পারলাম না ! আমি একটা ঘোরের ভিতর চলে গেছি ! কেবল মনে আছে যে আমি একটা কাগজে সই করলাম ! সম্ভত সেটা আমার কাবিন নামা ছিল ! এমন কি আমার মনেও নাই যে আমার দেনমোহর কত ঠিক করেছি ! যখন কাজী অফিস থেকে বের হলাম তখন আমি একেবারে অন্য মানুষ ! জীবিত থেকে বিবাহিত ! বন্ধুদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আবার রিক্সায় উঠলাম ! কি বলবো ঠিক বুঝতে পারছিলাম না ! আসলে কি হয়ে গেল মুহুর্তের ভিতর কোন ধারনা ভিতরেই ছিল না ! -কি চুপ কেন ? নিশির কন্ঠস্বর দেখলাম একটু স্বাভাবিক ! -না কিছু না ! জীবনে প্রথম বারের মত বিয়ে করলাম তো তাই ! -তাই না ? মানুষ করবার বিয়ে করে জীবনে ? -না মানে .... -বলে ছিলে না খাল কেটে মহিলা কুমির আনার কথা ? -হুম ! -মহিলা কুমির হাজরি ! এবার যদি একটুও উল্টা পাল্টা কিছু কর তাইলে তোমার খবর আছে ! জানো তো বিয়ের দেনমোহর কত করেছি ? -কত ? -১০ লাখ ! আামকে ছেড়ে দিবা এতো সহজে না ? -দশ লাখ ! -এই চিৎকার দিয়ে উঠলে কেন ? -না না ! ঠিক আছে আমি বলতে চাচ্ছিলাম আমার বিয়েতে মাত্র দশ লাখ ? আরো বেশি হওয়া উচিৎ ছিল ! -তাই ! চল এখন ! এবার স্টাটাস দাও ! -না ! কি যে বল না ! -আমি সরিরিয়াস ! মোবাইল বের কর ! লিখো খাল কেটে মহিলা কুমির আনিলাম ! -সত্যি ? -সত্যি ! লিখো ! জলদি লিখো ! -আরে কি বল এসব ! এসব লেখা যায় নাকি ! আমি একটু হাসার চেষ্টা করলাম ! নিশি এবার একটু ধমক দিয়ে বলল -লিখো বলছি ! আমি আমার মোবাইল বের করলাম ! শালার স্টাটাস ! এই জন্য আমার আজকে এই অবস্থা !! বন্ধু গন যাদের গার্লফ্রেন্ড আছে তারা একটু সাবধানে ইস্টাটাস দিয়েন !! না হলে কিন্তু বিপদ হইতে পারে !! Click This Link ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ৩৭ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.