ওরা শান্তির কথা বলে.......
মানুষ মার তবুও শান্তি প্রতিষ্ঠা কর.....
অনেকে এখনও বাংলার মাটিতে থেকে ওদের ধর্মের ভাই ভাবেন.... যারা ভাবেন তাদের জন্য.....
Click Here
কথা মানবে না তাহলে হত্যা কর........
পাথর ছুড়ে মার.....................
রাগে নাকি এমন কাজও করা হালাল.............
কোনো সফর থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে ভক্ত-সমর্থকদের ভিড় উপমহাদেশের ক্রিকেটারদের কাছে নতুন কিছু নয়। ক্রিকেট নিয়ে উন্মাদপ্রায় এমন ভক্ত-সমর্থকদের সামলিয়েই ক্রিকেট ক্যারিয়ারে এগিয়ে যেতে হয় উপমহাদেশের ক্রিকেটারদের। অনেক সময় দর্শকদের উন্মাদনা যখন মাত্রা ছাড়িয়ে যায়, ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত জীবন আক্রান্ত হয়, তখনই মেজাজ হারিয়ে বসেন অনেকেই।
এশিয়া কাপ খেলে দেশে ফেরার সঙ্গে সঙ্গেই কাল শুক্রবার যেমন মেজাজ হারিয়েছেন শহীদ আফ্রিদি। করাচি বিমানবন্দরে এক সমর্থককে মেরেই বসেছেন তিনি।
খবরে প্রকাশ, করাচি বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা সেরে আফ্রিদি যখন বাইরে বেরিয়ে আসেন তখনই তাঁকে ঘিরে ধরেন ভক্তরা। অনেকেই তখন তাঁর কাছ থেকে অটোগ্রাফ দাবি করেন। ভিড় ঠেলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার সময় ভক্তদের কিছুটা উচ্ছৃঙ্খলতা ও বাড়াবাড়িতে মাটিতে পড়ে ব্যথা পায় আফ্রিদির কন্যা। ঠিক তখনই মেজাজ একেবারেই হারিয়ে বসেন এই ড্যাশিং ক্রিকেটার। এক ভক্তকে চড়ই মেরে বসেন তিনি।
আফ্রিদির ভাইয়ের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ‘মেয়ে ভক্তদের ধাক্কাধাক্কিতে মাটিতে পড়ে ব্যথা পেলে ও আর নিজেকে সামলাতে পারেনি। ’
এদিকে, জিও টেলিভিশনের ফুটেজ জানাচ্ছে অন্য কথা। মেয়ে মাটিতে পড়ে যাওয়ার আগেই আফ্রিদি মেজাজ হারান বলে জানায় টেলিভিশন চ্যানেলটি। মেয়ে মাটিতে পড়ে যাওয়ার আগেই তিনি এক সমর্থককে লাথি মেরে সরানোর চেষ্টা করেন বলে জানায় পাকিস্তানের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় এই বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলটি।
শহীদ আফ্রিদি নিজে অবশ্য এ ঘটনায় দুঃখই প্রকাশ করেছেন।
তিনি বলেন, ‘আমি জানি কাজটা খুব অন্যায় হয়ে গেছে। কিন্তু আমার মেয়ে ব্যথা পাওয়ার পর আমি নিজেকে সামলাতে পারিনি। ’ শহীদ আফ্রিদির ভাই বলেন, ‘সমর্থকেরা আবেগী হন। কিন্তু যারা এমন উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করে তাদের আমি ভক্ত বলি না। শহীদ কখনোই কোনো ভক্তকে কখনো আঘাত করতে পারে না।
’
তথ্যসূত্র ঃ
Click Here ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।