আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জামাল মিয়ার মেজাজ ভয়াবহ খারাপ ।

কাছাকাছি৯৬ "সম্মান" জামাল মিয়ার মেজাজ ভয়াবহ খারাপ । শুধু যে আজ খারাপ তা না । প্রতি বছর ২০ শে ফেব্রুয়ারী সন্ধ্যা থেকেই খারাপ থাকে । খারাপ না থাকার কি কারন আছে ? এক দল চোর তার বাগানের সব ফুল ছিঁড়ে নিয়ে জমা দেয় ওই শহীদ মিনারে । আরে শহীদ মিনার নিয়ে মাতামাতি করার আছে টা কি ? কোন খাঁটি মুসলমান এই সব করে ? করে ওই হিন্দুরা ।

তার উপর এই সবের নেতৃত্ব দেয় তারই বেয়াক্কল ছেলে। সেই এলাকার শহীদ মিনার সাজায় । রাত জেগে এই সব করে ও কি খুশি বোকাটা ! একদিন জামাল মিয়া তার ছেলেকে ডেকে পেয়ারের সাথে বোঝাল যে এসব করা অর্থহীন । বেয়াদব ছেলে কিনা মুখের উপর বলে ,"বাবা তুমি রাজাকারদের মত কথা বলবে না । " হতবাক হয়ে যায় জামাল মিয়া ।

মামা বাড়ি যেয়ে ছেলেটা এসব শিখেছে । নাহলে এই দেশটাকে মুসলমানদের সাথে রাখার জন্য কি করেনি জামাল মিয়া ? রাত ৮ টা বাজে । চারিদিকে মশা ভ্যানভ্যান করছে। ধুর এই দেশে থাকাই যাবে না। সব শালা দুশমন ।

গজ গজ করতে করতে উঠে দাড়ায় জামাল মিয়া । সেই কখন বউকে কয়েল দিয়ে যেতে বলেছিল । বউ মুক্তি এখন আর তার কোন কথাই মানে না। বসে বসে মুক্তিযুদ্ধের নাটক দেখছে । আজই চুলের মুঠি টেনে ছিঁড়তে হবে ।

বড় বার বেড়েছে । ঘরে যে ফিরে যাবে সেই উপায় ও নেই । চোরদের আনাগোনা বেড়ে যাচ্ছে । এই গত বছরই তো , তার নিজের ছেলে তার সাধের বাগানের সব কয়টা ফুল ছিঁড়ে নিয়ে গেল । যাবার সময় বাপের ছলছল চোখ সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে বলে গেল , "তোমার বাগানের ফুলগুলোর একটা গতি করে দিলাম ।

" শুধু তাই না । জামাল মিয়া বড় শখ করে ছেলের নাম রেখেছিল ইয়া হিয়া খান । ছেলে কোথা থেকে কি সব শুনে বলল তার নাকি এই নাম বলতে ঘেন্না হয় । সে চায় তার নাম রাখা হোক স্বাধীন । ভাবতে ভাবতে পশ্চিমের ডালিয়া ফুলগুলোর দিকে তাকায় সে ।

মনে পড়ে যায় সেই ১৯৭১ এর কথা । সম্ভবত তখন মে বা জুন মাস । লক্ষ্মী প্রাসাদ নামের এক গ্রামে গিয়েছিল সে পাকবাহিনীর সাথে মুক্তিবাহিনীর খোঁজে । শুধু মুক্তিবাহিনী খুঁজলেই তো হবে না । হিন্দু নিধন ও করতে হবে ।

যে গ্রামের নামই এমন সেখানে কি আর মুসলমান থাকে ? আহা! কি আনন্দই না করেছে ওরা সেদিন । ওদের ভয়ে কুঁকড়ে থাকা সেই মানুষগুলোর চেহারা মনে পরলে আজও তার বড় সুখ হয়। আর কত লুটপাট,কত রঙ তামাশা আর ফুর্তিই না করেছে । যদিও তার ছেলে বা বউ এসব জানে না । জানলেই শুরু হবে যন্ত্রণা ।

ছেলেটা আজ ৫ বছর ধরে তাকে বাবা ডাকে না । কে যেন তাকে বলেছে তার বাবা রাজাকার ছিল । জামাল মিয়া সব শুনে ছেলেকে পাশে বসিয়ে অত্যন্ত মহাব্বাতের সাথে বুঝিয়েছে ," শোন ইয়া হিয়া ,আমি তোমার পিতা । তুমি আমার কথা শুনবা । আমিও তোমার কথা বিবেচনা করব ।

কই থিকা কি শুনছো সেইগুলা ভুইলা যাও । আমি বুঝতে পারতেছি তোমার মালাউন বন্ধুরা তুমারে এইসব শিখায় । তারা তো আসলে বুঝে না । আমাদের পাকিস্থান আসলেই বড় পাক ছিল । আমরা সুখে দুখে এক আছিলাম ।

দেশ যাতে ভাগ না হয় সেই জন্য আমি চেষ্টা করছি । তুমি ভাইবা দেখ, সেই ৫২ সালে বা ৭১ সালে যারা জীবন দিছে , তারা এতদিনে মাটির সাথে মিশা গেছে । যারা বাইচা আছে তারাও খুব একটা সুখে নাই । আর আমারে দেখ , আমি কি আলিসান একটা বাড়ি নিয়ে রাজত্ব করতেছি । সেইটা তো যুদ্ধের সময়ই লুট করছি ।

সেই জন্য ও তো পাক বাহিনির শুকুর গুজার করতে হয় । আর যদি যুদ্ধ করতাম , তুমি তো দুনিয়ার মুখই দেখতানা । আর তুমি যে বল্লা দেশ , জাতি আমারে ক্ষমা করবে না। আমার প্রকাশে অপরাধ স্বীকার করনের দরকার । এইটা খুবই ভুল বল্লা ।

এই যে তুমি দেশ দেশ কইরা মাতামাতি করতে আছো , তোমার কি ফয়দা ? সব সময় নিজের ফয়দা দেখবা । এই দেশে কত সমস্যা ... " আরও কিছু বলতে চাইছিল সে। তার নালায়েক ছেলে উঠে বলে " আমার খুব কষ্ট হচ্ছে। একজন রাজাকারের সন্তান হয়ে বেঁচে থাকার থেকে আমার পৃথিবীতে না আশাটাই সম্মানজনক ছিল । আর আপনি ভুল বললেন ।

যারা দেশের জন্য জীবন দিয়েছে,তারা কখনই মাটির সাথে মিশে যায়নি । বাঙলার প্রতিটি মানুষ বুকের ভালবাসা দিয়ে তাদের মনে রেখেছে । যতদিন আপনি আপনার দোষ না স্বীকার করবেন , আমি আপনাকে বাবা ডাকবো না । " চোখে আলো লাগতে উঠে বসে জামাল মিয়া । সকাল হয়ে গেছে ? কখন যে ঘুমিয়ে পরেছে মনেই নেই ।

আশে পাশে তাকায় সে । আরে , একি ? তার বাগানের সব ফুল অক্ষত । একটা পাতাও কেউ নেয় নি । অদ্ভুত ব্যাপার । জামাল মিয়া উঠে দাড়ায় ।

মনে মনে ভাবে যাক ভালই হল । এইবার বোধ বুদ্ধি হল তাহলে সবার । হঠাৎ চোখে পড়ে একটা কালো কাপড়ে সাদা অক্ষরে লেখা , "রাজাকারের বাগানের ফুলে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান দেখানো যায়না । স্বাধীন" স্বাধীন মানে ? স্বাধীন মানে তার ইয়া হিয়া ? বাপের প্রতি সামান্য মায়াটুকু নেই ? এই ছেলে এমন হবে জানলে সে আগেই শেষ করে দিত এই হারামিটাকে । সে আবার ভাল বক্তৃতা দিতে শিখেছে ।

সেদিন বাজার থেকে ফেরার সময় জামাল মিয়া নিজের কানে যা শুনেছে তা বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়। তার নিজের ছেলে সবার সামনে বলছিল , " মুক্তিযুদ্ধ আমাদের গর্ব । আমার ভীষণ কষ্ট হয় যে ১৯৭১ এ আমার জন্ম হয়নি । আমি দেশের জন্য কিছুই করতে পারলাম না । আমাদের পূর্ব পুরুষেরা এত ত্যাগ ,তিতিক্ষার বিনিময়ে একটা সম্পূর্ণ দেশ দিয়ে গেল ।

আর তাদের সম্মান প্রদর্শনের জন্য আমরা ছোট একটা শহীদ মিনার বানালাম । সেই শহীদ মিনারেও অনেকে জুতা নিয়ে উঠে । আমি জানিনা আমাদের পূর্ব পুরুষরা আমাদের ক্ষমা করবেন কিনা ? তারা আমাদের দেশ দিয়েছেন । দেশ গোছানোর দায়িত্ব দিয়েছেন । আর আমরা তা না করে নিজেদের স্বার্থ দেখছি ? প্রতিদিন অন্তত একটি ভাল কাজ করুন ,দেশ বদলাবে ।

আর যদি তা সম্ভব না হয়,তাহলে রাজাকারদের ঘৃণা করুন । " জামাল মিয়া এখন ও খুঁজে পান না ১৯৭১ এ পাক বাহিনির সাথে কাজ করায় দেশের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করা হল কি করে ? এটা তো আরও সম্মান প্রদর্শন । যদিও তার ছেলে বলে সম্মান জিনিষটা বোঝার সামর্থ্য নাকি জামাল মিয়ার নেই ... লিখেছেন- লিনা দিলরুবা শারমিন জামাল মিয়ার মেজাজ ভয়াবহ খারাপ । শুধু যে আজ খারাপ তা না । প্রতি বছর ২০ শে ফেব্রুয়ারী সন্ধ্যা থেকেই খারাপ থাকে ।

খারাপ না থাকার কি কারন আছে ? এক দল চোর তার বাগানের সব ফুল ছিঁড়ে নিয়ে জমা দেয় ওই শহীদ মিনারে । আরে শহীদ মিনার নিয়ে মাতামাতি করার আছে টা কি ? কোন খাঁটি মুসলমান এই সব করে ? করে ওই হিন্দুরা । তার উপর এই সবের নেতৃত্ব দেয় তারই বেয়াক্কল ছেলে। সেই এলাকার শহীদ মিনার সাজায় । রাত জেগে এই সব করে ও কি খুশি বোকাটা ! একদিন জামাল মিয়া তার ছেলেকে ডেকে পেয়ারের সাথে বোঝাল যে এসব করা অর্থহীন ।

বেয়াদব ছেলে কিনা মুখের উপর বলে ,"বাবা তুমি রাজাকারদের মত কথা বলবে না । " হতবাক হয়ে যায় জামাল মিয়া । মামা বাড়ি যেয়ে ছেলেটা এসব শিখেছে । নাহলে এই দেশটাকে মুসলমানদের সাথে রাখার জন্য কি করেনি জামাল মিয়া ? রাত ৮ টা বাজে । চারিদিকে মশা ভ্যানভ্যান করছে।

ধুর এই দেশে থাকাই যাবে না। সব শালা দুশমন । গজ গজ করতে করতে উঠে দাড়ায় জামাল মিয়া । সেই কখন বউকে কয়েল দিয়ে যেতে বলেছিল । বউ মুক্তি এখন আর তার কোন কথাই মানে না।

বসে বসে মুক্তিযুদ্ধের নাটক দেখছে । আজই চুলের মুঠি টেনে ছিঁড়তে হবে । বড় বার বেড়েছে । ঘরে যে ফিরে যাবে সেই উপায় ও নেই । চোরদের আনাগোনা বেড়ে যাচ্ছে ।

এই গত বছরই তো , তার নিজের ছেলে তার সাধের বাগানের সব কয়টা ফুল ছিঁড়ে নিয়ে গেল । যাবার সময় বাপের ছলছল চোখ সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে বলে গেল , "তোমার বাগানের ফুলগুলোর একটা গতি করে দিলাম । " শুধু তাই না । জামাল মিয়া বড় শখ করে ছেলের নাম রেখেছিল ইয়া হিয়া খান । ছেলে কোথা থেকে কি সব শুনে বলল তার নাকি এই নাম বলতে ঘেন্না হয় ।

সে চায় তার নাম রাখা হোক স্বাধীন । ভাবতে ভাবতে পশ্চিমের ডালিয়া ফুলগুলোর দিকে তাকায় সে । মনে পড়ে যায় সেই ১৯৭১ এর কথা । সম্ভবত তখন মে বা জুন মাস । লক্ষ্মী প্রাসাদ নামের এক গ্রামে গিয়েছিল সে পাকবাহিনীর সাথে মুক্তিবাহিনীর খোঁজে ।

শুধু মুক্তিবাহিনী খুঁজলেই তো হবে না । হিন্দু নিধন ও করতে হবে । যে গ্রামের নামই এমন সেখানে কি আর মুসলমান থাকে ? আহা! কি আনন্দই না করেছে ওরা সেদিন । ওদের ভয়ে কুঁকড়ে থাকা সেই মানুষগুলোর চেহারা মনে পরলে আজও তার বড় সুখ হয়। আর কত লুটপাট,কত রঙ তামাশা আর ফুর্তিই না করেছে ।

যদিও তার ছেলে বা বউ এসব জানে না । জানলেই শুরু হবে যন্ত্রণা । ছেলেটা আজ ৫ বছর ধরে তাকে বাবা ডাকে না । কে যেন তাকে বলেছে তার বাবা রাজাকার ছিল । জামাল মিয়া সব শুনে ছেলেকে পাশে বসিয়ে অত্যন্ত মহাব্বাতের সাথে বুঝিয়েছে ," শোন ইয়া হিয়া ,আমি তোমার পিতা ।

তুমি আমার কথা শুনবা । আমিও তোমার কথা বিবেচনা করব । কই থিকা কি শুনছো সেইগুলা ভুইলা যাও । আমি বুঝতে পারতেছি তোমার মালাউন বন্ধুরা তুমারে এইসব শিখায় । তারা তো আসলে বুঝে না ।

আমাদের পাকিস্থান আসলেই বড় পাক ছিল । আমরা সুখে দুখে এক আছিলাম । দেশ যাতে ভাগ না হয় সেই জন্য আমি চেষ্টা করছি । তুমি ভাইবা দেখ, সেই ৫২ সালে বা ৭১ সালে যারা জীবন দিছে , তারা এতদিনে মাটির সাথে মিশা গেছে । যারা বাইচা আছে তারাও খুব একটা সুখে নাই ।

আর আমারে দেখ , আমি কি আলিসান একটা বাড়ি নিয়ে রাজত্ব করতেছি । সেইটা তো যুদ্ধের সময়ই লুট করছি । সেই জন্য ও তো পাক বাহিনির শুকুর গুজার করতে হয় । আর যদি যুদ্ধ করতাম , তুমি তো দুনিয়ার মুখই দেখতানা । আর তুমি যে বল্লা দেশ , জাতি আমারে ক্ষমা করবে না।

আমার প্রকাশে অপরাধ স্বীকার করনের দরকার । এইটা খুবই ভুল বল্লা । এই যে তুমি দেশ দেশ কইরা মাতামাতি করতে আছো , তোমার কি ফয়দা ? সব সময় নিজের ফয়দা দেখবা । এই দেশে কত সমস্যা ... " আরও কিছু বলতে চাইছিল সে। তার নালায়েক ছেলে উঠে বলে " আমার খুব কষ্ট হচ্ছে।

একজন রাজাকারের সন্তান হয়ে বেঁচে থাকার থেকে আমার পৃথিবীতে না আশাটাই সম্মানজনক ছিল । আর আপনি ভুল বললেন । যারা দেশের জন্য জীবন দিয়েছে,তারা কখনই মাটির সাথে মিশে যায়নি । বাঙলার প্রতিটি মানুষ বুকের ভালবাসা দিয়ে তাদের মনে রেখেছে । যতদিন আপনি আপনার দোষ না স্বীকার করবেন , আমি আপনাকে বাবা ডাকবো না ।

" চোখে আলো লাগতে উঠে বসে জামাল মিয়া । সকাল হয়ে গেছে ? কখন যে ঘুমিয়ে পরেছে মনেই নেই । আশে পাশে তাকায় সে । আরে , একি ? তার বাগানের সব ফুল অক্ষত । একটা পাতাও কেউ নেয় নি ।

অদ্ভুত ব্যাপার । জামাল মিয়া উঠে দাড়ায় । মনে মনে ভাবে যাক ভালই হল । এইবার বোধ বুদ্ধি হল তাহলে সবার । হঠাৎ চোখে পড়ে একটা কালো কাপড়ে সাদা অক্ষরে লেখা , "রাজাকারের বাগানের ফুলে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান দেখানো যায়না ।

স্বাধীন" স্বাধীন মানে ? স্বাধীন মানে তার ইয়া হিয়া ? বাপের প্রতি সামান্য মায়াটুকু নেই ? এই ছেলে এমন হবে জানলে সে আগেই শেষ করে দিত এই হারামিটাকে । সে আবার ভাল বক্তৃতা দিতে শিখেছে । সেদিন বাজার থেকে ফেরার সময় জামাল মিয়া নিজের কানে যা শুনেছে তা বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়। তার নিজের ছেলে সবার সামনে বলছিল , " মুক্তিযুদ্ধ আমাদের গর্ব । আমার ভীষণ কষ্ট হয় যে ১৯৭১ এ আমার জন্ম হয়নি ।

আমি দেশের জন্য কিছুই করতে পারলাম না । আমাদের পূর্ব পুরুষেরা এত ত্যাগ ,তিতিক্ষার বিনিময়ে একটা সম্পূর্ণ দেশ দিয়ে গেল । আর তাদের সম্মান প্রদর্শনের জন্য আমরা ছোট একটা শহীদ মিনার বানালাম । সেই শহীদ মিনারেও অনেকে জুতা নিয়ে উঠে । আমি জানিনা আমাদের পূর্ব পুরুষরা আমাদের ক্ষমা করবেন কিনা ? তারা আমাদের দেশ দিয়েছেন ।

দেশ গোছানোর দায়িত্ব দিয়েছেন । আর আমরা তা না করে নিজেদের স্বার্থ দেখছি ? প্রতিদিন অন্তত একটি ভাল কাজ করুন ,দেশ বদলাবে । আর যদি তা সম্ভব না হয়,তাহলে রাজাকারদের ঘৃণা করুন । " জামাল মিয়া এখন ও খুঁজে পান না ১৯৭১ এ পাক বাহিনির সাথে কাজ করায় দেশের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করা হল কি করে ? এটা তো আরও সম্মান প্রদর্শন । যদিও তার ছেলে বলে সম্মান জিনিষটা বোঝার সামর্থ্য নাকি জামাল মিয়ার নেই ... লিখেছেন- লিনা দিলরুবা শারমি ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।