-- বিশ্বজুড়ে প্রতি বছর সিগারেট উৎপাদন হয় ১৫ শ কোটি। যার এক মাত্র ভোক্তা মানুষ। তবে সে দিন আর বেশি দুরে নয় যখন মানুষে মত দোকানিদের কাছে সিগারেট চাইবে শিম্পাঞ্জি। হয়তো চালাবে হামলা। এমনই এক আশঙ্কাময় চিত্র ধরা পরেছে ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপের তারু জুরুজ চিড়িয়াখানায়।
যেখানে মানুষের মত সিগারেটে সুখটান দিচ্ছে একটি শিম্পাঞ্জি। এই সুখটানের যোগান দিচ্ছে খোদ চিড়িয়াখানায় বেড়াতে আসা দর্শণার্থীরা। ভিডিও চিত্রে দেখা যায়, ২০০৯ সালে মৃত্যুর আগে টনি নামের শিম্পঞ্জিটি তার পাঁচ বছরের শিশু পুত্র টৌরিকে নিয়ে ধূমপান করছে। শুধু টনি না চিড়িয়াখানার সব শিম্পাঞ্জিরাই ধূমপানের প্রতি তিব্র আশক্ত হয়ে উঠেছে।
শিম্পাঞ্জিদের সাথে মানুসের ডিএনএ- এর ৯৭ দশমিক ৩ শতাংশ মিল থাকায় তারা খুব সহযে মানুষের অভ্যাসগুলো রপ্ত করতে পারে।
মানুষের এই বদঅভ্যাসের তাই শিকার হলো অবোধ প্রানীগুলো। পৃথিবীতে সর্বসাকুল্লে বিলুপ্ত এই প্রানীর সংখ্যা পঞ্চাশ হাজার। টনির মত মৃত্যুর হাত থেকে শিম্পাঞ্জিদের বাঁচাতে হলে ধূমপানের মত বদঅভ্যাস থেকে তাদের দুরে রাখতে হবে।
আর এই দাবিতে সোচ্চার হয়ে উঠেছে দেশটির বেশকিছু প্রানী বিজ্ঞানী। ধূমপানের ভিডিও দেখুন এখানে-
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।