কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন..... চিনির দাম বাড়লে বা বাজারে না পাওয়া গেলে, কোন অসুবিধা নাই। ইহা একটি বিলাস দ্রব্য। স্হাস্থ্যের গুনগত মান রক্ষায় চিনি বেশ ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে আমরা জানি। খোঁজ নিয়ে জানা যায় এক ডিও ব্যাবসায়ী তার মনের মানূষের অন্যত্র বিয়ে হয়ে যাওয়ায় প্রতিশোধের অংশ হিসাবে , বাজার থেকে চিনি গায়েব দেয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট মহল ধারনা করতে পেরেছেন। যাতে ঐ ব্যাক্তির বিয়েতে মিষ্টি সরবরাহে বাধা সৃষ্টি করার একটা চেষ্টা মাত্র।
এই চিনি একটা মারাত্বক নেশা দ্রব্য , দেখেন না চিনি পেলে পিপড়া রা কি ভাবে লাইনে দাড়িয়ে নিতে থাকে । অন্য কোন গ্রহের পিপড়া টাইপের এলিয়েন বাংলাদেশে এসে থাকতে পারে বলে অনেকে ধারনা করছেন। এই এলিয়েন পিপড়া সাইজে অনেক বড় হওয়ায় তাদের সরবরাহ দিতে হচ্ছে। ধারনা করা হচ্ছে মানুষের ছদ্দবেশে তারা বাজার থেকে প্রায় সব চিনি মহাকাশে তাদের বিশেষ যানে নিয়ে গেছে।
চিনির বিকল্প হিসাবে আমি অনেক আগেই লবন চা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলেছি।
অন্যান্য মিষ্টি জাতীয় খাবার পরিহার করছি। কারন ঐ এলিয়েন রা শুধু চিনি নিয়ে গেছে। অন্য আর কিছু না নিলেই হয়। কারন বাংলাদেশে
শান্তিপুর্ণ সহাবস্তানের প্রয়োজনে এই এলিয়েন দের কিছু চিনি দিয়ে দিতে হবে। তাতে বাংলাদেশের ভবিষ্যত অনেক উজ্জল হবে বলে সংশ্লিষ্ট মহল মনে করেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।