শাকিলা তুবা পিচ্ছিল ঘূর্ণি বেয়ে নামতে নামতে বুঝলাম অনেক উপরে উঠে গেছি মৌলিক কিছু ভাবনার পিছু ছুটে এনেছিলাম ক্লান্তির ঘুম নক্ষত্রগুলো অস্পষ্ট হতে হতে কখন অদৃশ্য হয়েছে সতৃষ্ণ চেটে নিই বালুকারাশি মরুভূমির ধুলিঝড় থেকে, অবশেষে নিজের অস্তিত্ব নিয়ে উঠে যাই ধরিত্রী ছাড়িয়ে অনেক উপরে। কালঘুমে পেয়েছিল বলেই সময়গুলো কেটে গেল হেলাফেলায় সততার লেজুড় ধরে ঘুরেছিলাম গোটা এক পৃথিবী কিছু সতেজ শিশু মুহুর্তেই বৃদ্ধ হয়ে যায় শেষরাতে সব দিয়েও ঠেকাতে পারিনি কারো মনের বৈকল্য ফুরিয়ে আসছে রসদ, জমা ছিল যা আদি থেকে। পড়ে থাকুক সাধের ময়ুরপুচ্ছ ভীনগ্রহের এই কামলাদের মাঝে সত্যাগ্রহী কেউ ছিল না বলে সঁপে দিতে পারিনি কারো হাতে অক্ষত মন নিয়ে চলে যেতে হবে নিরালায় পানির চিহ্ণ ধরে ঠিকই দেখে নেব একবার সবুজ ঘাসের বন বিশুদ্ধ বাতাসের খোঁজে চলে যাব, যতদূর যাওয়া যায়। ভাবি, অভিমান কাটছাঁট করেও কেন ফিরতে পারিনি এই বন্দিদশায় উপর থেকে ক্রমাগত কেউ টানে আর বলে, তুমি তো এদের কেউ নও! অন্তরীক্ষে ডানা মেলে ভাসছি কম্পনের সমমাত্রায় সময় হলে ডেকে নিও অভিযাত্রির দল তোমাদের প্রয়োজনে ছেড়ে দেব দেবদূত হবার লোভাতুর বাসনাও।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।