আমি সততা ও স্বচ্ছতায় বিশ্বাস করি।
সামনেই তো এগিয়েছিলাম। হঠাৎ করে বাধা এসে দাঁড়ায়। সামনে চলার পথে সবকিছু তছনছ করে দিয়ে গেল আমার। মনে বড় দুঃখ হয় তখনি, যখন ভাবি, আমারও ছিল একটি সুন্দর প্রত্যাশা।
একটি সুন্দর আগামীর পথে আমিও চেয়েছিলাম প্রত্যাশিত সেই পথে চলা অন্যদের সাথে সহযাত্রী হতে। কিন্তু আমি যানি, আমি যে পথেই যাই না কেন, সেটাই আমার সঠিক পথ। কারণ, পৃথিবীতে অনেক কিছু সৃষ্টি হয়েছে। সবই সৃষ্টিকর্তার দান। আবার সবকিছুরই রয়েছে ক্রিয়া এবং প্রতিক্রিয়া, উপকারিতা ও অপকারীতা।
ভাল কাজের সাথে যেমন মন্দ রয়েছে, তেমনি পথের সাথে রয়েছে পথভ্রষ্টতার দৃষ্টান্ত। পৃথিবীতে সুখ-সমৃদ্ধি আর চাওয়া-পাওয়ার যেমন রয়েছে অনেক আশা-ভরসা, তেমনি রয়েছে জীবনের অনেক দুঃখ-প্রবঞ্চণা, হারানো আর বেদনার হাতছানি। যে ব্যক্তি সত্যিকার অর্থে এ হাতছানির ছোঁয়া পায়নি, সে শুধু সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টির গুণটাই উপলব্ধি করেছে। অথচ জীবনের সঠিক স্বার্থকথা সেখানেই, যেখান থেকে ভাল-মন্দ, দুষ-গুণ উভয়ই উপলব্ধি করা যায়। সুতরাং দুঃখ করার কিছুই নেই।
জীবনে পিছুটান আসবেই। তাকে অনায়াসে বরণ করে নিতে হবে। তাই বলে নিজেকে নিয়ে হতাস হলে চলবে হবে না। আবার সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। একটা কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে, যে ব্যক্তি সামনের দিকে চলে সে পেছনের কিছু অনুভব করতে পারে না।
অপর দিকে যে পেছনে চলে সে ব্যক্তি সামনের ব্যক্তির পথ অনুধাবন করে চলে। সুতরাং পেছন থেকেই আমাদের চলার পথ আরও সুগম হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।