শাদা পরচুল অন্ধকার একদিন ঘোর অমাবশ্যা। মোর বীণার ঝংকার,মলিনতার- আবর্তে ছিল ঘেরা। যদিও ছিল তার- সপ্তসুর,সবার মত। তবু সে যখনই বেজে উঠছিল, কলতানে সুর ঝরাচ্ছিল- তাকে লাগছিল বড় বেসুরো,তালহীন,লয়হীন। খানিক আগেও ছিল সে আহুত- হল এখন অনাহুত, ধিক্কৃত! মৌ ভরা ফুলে যেমন বিষ থাকে, মধুপায়ী ভ্রমরের বুকে যেরুপ গরল থাকে- সেরুপ হয়ত সুরেও ছিল। আর বেসুরের অনাহূত আগমন প্রবল হল, সেই তুচ্ছ অসুরের হাত ধরে । জাগিয়ে ধিক্কার, মূর্ত হল সে ; অস্ফুট ক্রন্দন না হয়ে হল আর্তচিৎকার! সব সুরকে ছাপিয়ে, আগবাড়িয়ে- বাজল যন্ত্রীর বাদনে। ঢেকে দিল সব, সুরের প্রকাশ হল নিরবতায় ধূসর! অনাসৃষ্টি আশ্চর্য ক্ষমতায়- শেষ করে দিল-সুরের সকল সৃষ্টিকে। নি:শ্চুপ দাড়িয়ে দেখা হল শুধু অশুভের সাথে শুভের তিলে তিলে মরন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।