২০০২ সালে গুজরাটে যখন দাঙ্গা হয় তখন আমাদের দেশে রোযা আর দূর্গা পূজা প্রায় একই সময়ে হয়। সব শংকাকে মুছে ফেলে তখন কোন অপ্রিতিকর ঘটনা আমরা দেখিনি। দু'একটি বিশৃঙ্খলার চেষ্টা শক্ত হাতে প্রতিরোধ করা তখনকার জনগণ। আজকে মন্দিরগুলোতে আগুণ লাগিয়ে দিয়ে , সেই সম্প্রিতিকে ধ্বংস করার চেষ্টা করা হচ্ছে। 4 March খবর পেলাম শিয়া মসজিদে বোমা হামলায় এ পর্যন্ত ৪৫ জন নিহত ! আমরা মনে হয় সেই স্বপ্নের পাকিস্তানি সমাজ বিনির্মানের পথে এগিয়ে চলেছি! আফগান-সোভিয়েত যুদ্ধের সময় মিথ ্তৈ্রী হয় যে, খোদার সরাসরি মদদ নাকি চলে এসেছে।
যুদ্ধে মুজাহিদ্দের বিজয় সেই মিথকে যেন পাকাপুক্ত করে। এর পরের ঘটনা ত আমরা নিজেরাই দেখছি। যে আমেরিকান সাহায্যকে তখন খোদার সাহায্য বলে চালিয়ে দেয়া হত , সে আমেরিকানরা নির্বিচারে হত্যা চালাচ্ছে এবং দুঃখজনক ভাবে সেই সাহায্য অনিবার্য কারণে বন্ধ রয়েছে। যে কাবুল এক সময় বিত্ত-বৈভব আর ঐতিহ্যে একসময় অন্যদের ঈর্ষার করণ হয়েছে সেই কাবুল আজ হিংসা, কূসংষ্কার, ধর্মীয় উগ্রতা আর বিদেশি উপনিবেশের বুলেটে ছিন্ন-ভিন্ন ধ্বংস প্রায়। আমরা কি সে পথেই চলেছি? এই ঘটনার সাথে সাঈদী চাঁদে দেখতে পাওয়ার কেমন যেন মিল খুঁ্জে পাচ্ছি।
সাম্প্রতিক ঘটনাবলি থেকে বাংলাদেশ সম্বন্ধে আমার উপলধ্বি:
আমাদের তথ্য: বিভ্রান্তিমূলক মিথ্যা সংবাদ।
আমাদের তত্ত্ব: আবেগ।
আমাদের গন্তব্য/ভবিষ্যত্: অন্ধকার ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।