র্যাব নিহতের নাম শাহ আলম বলে জানালেও পুলিশ মৃতদেহটি অজ্ঞাত হিসাবেই সুরতহাল করেছে।
বুধবার রাতে র্যাবের এক কর্মকর্তা দাবি করেন, তারেককে ছিনিয়ে নিতে আসা অন্যরা পালিয়ে যাওয়ার সময় তাকে শাহ আলম নামে ডাকছিল। তাই তারা ওই মৃতদেহটি শাহ আলমের বলেই ধারণা করছেন।
বিমান বন্দর থানার ওসি শামসুদ্দিন সালেহ আহমেদ বলেন, পুলিশ ‘অজ্ঞাত’ পরিচয়েই তার সুরতহাল প্রতিবেদন পেয়েছে। মর্গেও তাকে ‘অজ্ঞাত’ পরিচয়েই পাঠানো হয়েছে।
“কোনো ব্যক্তির আসল পরিচয় না জেনে পুলিশ অন্য কোনো নামে তাকে পরিচিত করবে না। তাই অজ্ঞাত হিসেবেই তার পরিচয় লেখা হয়েছে। ”
এদিকে কথিত শাহ আলমের লাশ নিতে বা দেখতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কেউ আসেননি বলেও জানান এই তদন্ত কর্মকর্তা।
বুধবার রাতে রাজধানীর খিলক্ষেতের কাছে ‘ক্রসফায়ারের’ ওই ঘটনা ঘটে। নিহত তারেক ঢাকা মহানগর যুবলীগের (দক্ষিণ) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
মঙ্গলবার প্রথম প্রহরে গুলশানে গুলিতে নিহত মিল্কি ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক।
মিল্কি যেখানে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন, সেই বিপণি বিতানের ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরায় ধারণ করা ছবি দেখে র্যাব বলেছিল, তারেকই মিল্কির খুনি।
তারেককে মঙ্গলবার গ্রেপ্তার করা হলেও তিনি রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
সেখান থেকে রাত ১০টার দিকে তাকে গুলশান থানায় আনার পথে তার সহযোগীরা র্যাবের ওপর ‘হামলা’ চালায় বলে র্যাব জানিয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।